শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নানা প্রলোভন ও চাপের মধ্যে ফেলে প্রাইভেট টিউশনি ও কোচিংয়ে যেতে বাধ্য করায় শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষ বিমুখ হয়ে পড়ছে দিন দিন। স্যারদের কোচিং বা ভাড়া করা বাসায় টিউশনিতে না গেলে শ্রেণিকক্ষে নানা কটূক্তি করারও অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে কোচিং ব্যবসায় জড়িত কিছু শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের কম সময় দিচ্ছেন মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। কোচিং থেকেই প্রশ্নফাঁস করা হয়। অধিকাংশ ছাত্রী যৌন হয়রানির শিকার হয় কোচিং সেন্টারের শিক্ষকদের দ্বারা। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার অবৈধ কোচিং সেন্টার ও কোচিং ব্যবসার সাথে জড়িত শিক্ষকদের নাম-পরিচয় জানা গেছে দৈনিক শিক্ষাডটকমের অনুসন্ধানে।
দৈনিক শিক্ষার পাঠকদের জন্য এসব কোচিং ও শিক্ষকদের নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ হবে। আজ ৩য় পর্বে পড়ুন নড়াইল সদর উপজেলার কোচিং সেন্টারের নামের তালিকা।
নড়াইল সদর উপজেলার প্রাইম কোচিং সেন্টারের পরিচালক শেখ মো.বদরুল ইসলাম, প্রতিভা কোচিং সেন্টার (আনসার অফিসের উত্তর পার্শ্বে), সাহারা প্রাইভেট একাডেমীর পরিচালক মো. রেজওয়ানুল হাসান, মডেল কোচিং একাডেমি (ভাওয়াখালী মধ্যপাড়া রুমা মঞ্জিল), সরণী কোচিং সেন্টার (আশ্রম রোড, রূপগঞ্জ বাজার), প্রতিভা গাইড কোচিং এর পরিচালক প্রলয় ভৌমিক (মনু) ও মো. শাহজাহান হোসেন।
ইংরেজি ও বিজ্ঞান কোচিং (ভাওয়াখালী টেক্সটাইল মিলের পেছনে), সাকসেস কোচিং সেন্টারের পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর কবীর (বাচ্চু), সাইন্স কোচিং সেন্টারের পরিচালক মো. ইব্রাহিম হোসেন, স্টুডেন্ট কোচিং সেন্টারের পরিচালক খালেক বিন (ডি পি ই ও অফিসের পশ্চিম পাশে), ডিজিটাল মেধা কোচিং সেন্টারের পরিচালক মিলন রায়, রংধনু কোচিং সেন্টারের পরিচালক কল্যাণ রায়, শুভেচ্ছা কোচিং সেন্টারের পরিচালক শ্যামল।
আশার আলো কোচিং সেন্টারের পরিচালক মো. মিশার খান ও সুজন রায়, স্টুডেন্ট কোচিং সেন্টারের পরিচালক শ্যামল, ধানসিঁড়ি কোচিং সেন্টারের পরিচালক মনিরুল সাইদ মানি, মেধার বিকাশ কোচিং সেন্টারের পরিচালক সৈয়দ রুবায়েত হোসেন, প্যারাডাইস একাডেমীর পরিচালক সাজ্জাদ (পান্থনীড়), কেমব্রীজ কোচিং সেন্টারের পরিচালক লিংকন, আশার আলো কোচিং সেন্টারের পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন, সোনালী সূর্য্য কোচিং সেন্টারের পরিচালক ইসরাফিল সিকদার, আইডিয়াল লার্নিং সেন্টারের পরিচালক ফয়সাল আজিজ, ড্যাফোডিলস কোচিং সেন্টারের পরিচালক এহিউদ্দিন মুকুল।