মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

কল্যান ও অবসর সুবিধার আবেদন অনলাইনের Link টা দিয়ে অবসরে যাওয়ার সাথে সাথে রেজিষ্ট্রেশন হলে ভাল হত। না হলে প্রতিষ্ঠানের নানা অসুবিধার কারনে পেতে দেরি হয়ে যাচ্ছে।

বেসরকারী শিক্ষক/ কর্মচারীর অবসর সুবিধার ফাইল অনলাইনে প্রেরনের ব্যবস্থা বর্তমান সরকারের বিরাট সাফল্য। এটা সকলের স্বীকার করা উচিত তবে সফ্ ওয়ার বেশ কিছু সমস্যার কারনে সঠিক সময়ে ফাইল প্রেরন করা সম্ভব হচ্ছে না। একজন শিক্ষক/ কর্মচারীর ফাইল প্রেরনের পুর্বে আগে রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, কিন্তু রেজিষ্টেশন ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে বিভাগ, জেলা, উপজেলা দেওয়ার পর সর্বশেষ প্রতিষ্ঠানের জায়গায় প্রতিষ্ঠানের নাম আসে না। যোগাযোগের নাম্বারে বারবার যোগযোগ করেও পাওয়া যায় না। অনুগ্রহ পুর্বক এ সমস্যার সমাধান করলে ফাইল প্রেরণের কাজটা আরও সহজ হবে। হারুন , প্রভাষক(ইতিহাস বিভাগ)

স্যার, অবসরের ফাইল প্রেরণের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করার ক্ষেত্রে শেষ প্রতিষ্ঠানের নাম সফটওয়ারে পাওয়া যাচ্ছে না ।অনুগ্রহ পুর্বক শেষ প্রতিষ্টানের নাম অন্তর্ভূক্ত করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রতিষ্ঠানের নাম : ডি.এন ডিগ্রী কলেজ, বিভাগ-রংপুর, জেলা-ঠাকুরগাঁও, উপজেলা-পীরগঞ্জ।

NTRCA এ শিক্ষক চাহিদা দেয়ার পূর্বে Institution registration চায়। কিন্তু তথ্য সাবমিট করতে গেলে মেসেজ আসে Error getting information from server. Please try again. NTRCA এর কাছে অনুরোধ করছি দয়া করে এই সমস্যার দ্রুত সমাধান করুন। মোঃ ইসমাইল বাংলা প্রভাষক, কাদিরপুর আলিম মাদরাসা শিবচর ,মাদারিপুর।

অবসর সুবিধার আবেদন অনলাইনের Link টা দিলে ভালো হতো।

ভাল উদ্যোগ।

ভাল উদ্যোগ।

স্যার, আপনাকে ধন্যবাদ ।

স্যারকে আহলাইন, সাহলাইন। স্যার যদি শুধু স্বচেতন ভাবেই নয় মহব্বতের সাথে দায়িত্ব সমাধা করেন তাহলে বলবযে একরকম অবহেলিত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীগন আপনার জন্য দোয়া’ করবে, যা আপনার দোজাহানের পাথেয় হবে। আল্লাহ্পাক আপনাকে কবুল করেন ও সহজ করেন।

স্যারকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। অবসর ভাতা যাতে দ্রুত পেতে পারে সেই ব্যবস্থা নিবেন। অন লাইন আবেদনের ঠিকানা জানতে চাই।

স্যার আমি পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলাধীন সাতনাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজের একজন ৪র্থ শ্রেনির, গত ০১/০৬/১৯৮০ইং সালে যোগদান করি। ২০১৫ইং সালে আমার হার্ডের রিং পড়ানো হয়। এখন আমি সাভাবিক কাজ কর্ম করতে পারি, অত্র কলেজের অধ্যক্ষ ও সভাপতি আমার বেতন ব্যাংকে জমা দিচ্ছে না। তারা আমাকে জোর করে পদত্যাগ করিয়ে নিয়েছে। আমি গরিব মানুষ, আমি খুব কষ্টের মধে দিনাপাতি কাটাছি। আমার জন্য আপনারা সুবিচার করে দিবেন। আর কলেজের সাধারণ শিক্ষক মন্ডলিদের কাছে আমার সম্পক্ষে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ইতি মোঃ আব্দুল আলীম।

Very good. ......

Thanks a lot for your absolute steps.

Thanks a lot for your absolute steps.

স্যারের কথায় মনে হল উনি একজন সৎ মনের মানুষ।সৎ মানুষিকতা আল্লাহ তায়ালার অনেক দানের মধ্যে একটা বড় নিয়ামত যা,সবার ভাগ্যে জোটেনা।আমরা একদিন কেহই থাকবনা,থাকবে আমাদের কৃত কর্ম।তাই স্যারের কাছে আমার সবিনয় অনুরোধ ন্যায়নীতি সঙ্গতভাবে আপনার দায়িত্ব পালন করে যান বেসরকারী শিক্ষকগন প্রাণ ভরে আপনার জন্য দোয়া করবে যা পরপারের পাথেয় হিসেবে কাজে লাগবে।

অবসর সুবিধা ও কল্যানট্রাষ্টের টাকা পাওয়া জন্য অন লাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে কারিগরি (বিএম) কলেজের কোন তালিকা অনলাইনে নেই দেওয়া নেই। যার ফলে এই সমস্ত প্রতিষ্ঠান থেকে যারা অবসরে বা পদত্যাগ করেছেন তাদের অনলাইনে আবেদনের কোন সুযোগ নেই। স্যার বিষটি দেখবেন।

স্যার আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি অবহেলিত বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের পাশে দাড়ানোর জন্য। অবসর সুবিধার টাকা যেন ৬মাসে পেতে পারে এ ব্যবস্থা করবেন আশা রাখি। দোয়া করি আপনার শরীর ভাল থাকুক।

বেসরকারি শিক্ষকদের অবসরে যাওয়ার পর আবার কাগজপত্রের হয়রানি কেন? একজন ২৫/৩০ বছর শিক্ষকতা করেছেন তারপর অবসরপ্রাপ্ত হয়েছেন। নিশ্চয়ই তার কাগজপত্র ছিল ইতিমধ্যে চাকরি করা সময়ে যাচাই বাচাইও হয়েছে। যে কারণে মাসিক বেতনভাতাও পেয়ে আসছেন। তাই এসকল কাগজপত্রের জন্য তাকে হয়রানি না করে মাউশি থেকে তথ্য নিয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের অবসরভাতা নুন্যতম সময়ে দেয়ার ব্যবস্থা করুন।

সদস্য সচিব স্যারকে ধন্যবাদ। গরীব শিক্ষকদের জন্য অন-লাইনের ব্যবস্থা এবং সহজে টাকা পাবার ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ধন্যবাদ । ফোন কলের মাধ্যমে আবেদনের অবস্থা জানার পদ্ধতি ও উত্তম। তবে অনলাইনের পেজে যদি আরো একটি মেনু বাড়ানো যায় আবেদনের অবস্থার বিষয় নিয়ে তবে আরো উপকৃত হত শিক্ষক গন।

যদি দালাল এবং টাকা না লাগে এবং দ্রুত পাওয়া যায় তাহলে অাপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

সদস্য সচিব স্যারকে ধন্যবাদ।তার মেধা দিয়ে গ্রামের গরীব শিক্ষকদের জন্য অন-লাইনের ব্যবস্থা এবং সহজে টাকা পাবার জন্য যে সকল কাজ করার অংগীকার করেছেন। সকলে মিলে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের হাতকে আরও শক্তিশালী করি যেন অবহেলিত বেসরকারী শিক্ষকদের পাশে থেকে সকল সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

আমার একজন শিক্ষক ২০১৫ সনে মৃত্যু বরন করায় তার কাগজপত্র প্রেরন করেছিলাম।দু:খের বিষয় আজ তক তার কোন খবর নেই, এমনকি তার কোন ছেলে সন্তান না থাকায় খোজ নেওয়ার কোন লোক নেই। দয়া করে ঐ পরিবারের দিকে একটু নজর দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।