নান্দাইল উপজেলার গাংগাইল ইউনিয়নের অস্তিত্বহীন সুন্দাইল ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় ৫ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শিক্ষক নিয়োগের চেষ্টা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, ১৯৯১ সালে সুন্দাইল গ্রামে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা স্থাপন করা হয়। তৎকালীন সময়ে ফখরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান আকন্দ, আবদুল কদ্দুছ নামে ৩ জন শিক্ষকের এমপিওভুক্ত হয়। পরবর্তী সময়ে সারা দেশের মতো এ ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলো বন্ধ হয়ে যায়। শিক্ষক ফখরুল ইসলাম ও আবদুল কদ্দুস অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেন এবং নিয়মিত বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। দীর্ঘ বছর পর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলো পুনরায় চালু করার উদ্যোগ নিলে সুন্দাইল ইবতেদায়ি মাদ্রাসার সাবেক শিক্ষক হাবিবুর রহমান আকন্দ একটি ভুয়া কমিটি সৃজন করেন ৫ জন শিক্ষক নেয়ায় জন্য একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রদান করেছে। এছাড়া সুন্দাইল গ্রামের মনসুর আলীর ছেলে সোনা মিয়া, চান মিয়ার ছেলে শামছুল হকসহ ১৭ জন বাদী হয়ে নান্দাইল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাসহ কথিত ভুয়া শিক্ষক আ. সালাম, আফরোজা খানম, সুরাইয়া বেগম, হাবিবুর রহমানকে বিবাদী করে নান্দাইল সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে মামলা করা হয়েছে।