ভোলায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে বড় কোন ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি। রাতভর ঝড়ো বাতাস আর থেমে থেমে ভারী আবার গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হলেও এখন আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠা কেটে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে জনজীবন। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে থাকা মানুষরা যার যার বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।
ঢালচর, চর নিজাম ও কাজির চরসহ নিম্মাঞ্চলের পানি অনেকটা কমে গেছে। তবে, এসব এলাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ত্রাণ পৌছেনি। ঢাকা থেকে পাঠানো ৩ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবারও এখন পর্যন্ত ভোলায় এসে পৌঁছেনি। জেলা শহরসহ কিছু কিছু এলাকার বিদ্যুত চালু হয়েছে।
ঝড়ে মনপুরা ও চরফ্যাশনের ঢালচর, চর পাতিলা, চর নিজাম, মহাজনকান্দি, কলাতলীরচর, মদনপুরসহ বেশ কিছু এলাকার অর্ধশতাধিক কাচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ে ট্রলার ডুবি ও গাছ চাপায় নিহত দুই পরিবারকে ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।