ইবতেদায়ি মাদরাসা সরকারিকরণসহ ৭ দাবি শিক্ষকদের (ভিডিও)

নিজস্ব প্রতিবেদক |

ইবতেদায়ি মাদরাসা সরকারিকরণ, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেয়াসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) সংযুক্ত ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক সমিতির ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব দাবি জানান শিক্ষকরা। আলোচনা সভায় ইবতেদায়ি সরকারিকরণের পক্ষে ‘নারায়ে তাকবীর’ স্লোগান দেন শিক্ষকরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পিএইচডি জালিয়াতিতে অভিযুক্ত ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্টার ড. আবু হানিফা।  এই অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও কল্যাণট্রাস্টের সদস্য-সচিব অধ্যক্ষ মো: শাহজাহান আলম সাজু। 

সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল ওহাবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সফিউদ্দিন আহমদ। 

শিক্ষকদের দাবিগুলো হল,ইবতেদায়ি মাদরাসা সরকারিকরণ, ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকদের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মত বেতন স্কেল দেয়া, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিফিনের ব্যবস্থা করা, ইবতেদায়ি মাদরাসাগুলোর জন্য পৃথক ভবন বা অফিস নির্মাণ, ইবতেদায়ি শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদন্নোতির ব্যবস্থা করা, ইবেতদায়ি মাদরাসার শিক্ষকদের মধ্য হতে শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য করা এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ন্যায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

প্রধান অতিথির বক্তব্য মাদরাসা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সফিউদ্দীন আহমদ বলেন, সংযুক্ত ইবতেদায়ি মাদরসার পক্ষে দাবিগুলো সম্পর্কে আমি অবগত আছি। সংযুক্ত ইবতেদায়ি মাদরাসার বৈষম্য ও সমস্যা সমাধানের জন্য সরকার কাজ করছে। অনুষ্ঠানের গেষ্ট অব অনার স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও বে-সরকারী শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু সংযুক্ত ইবতেদায়ি শিক্ষক সমিতির দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য জোরদাবি জানান।   

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পিএইচডি জালিয়াতিতে অভিযুক্ত  ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্টার ড. আবু হানিফা। এছাড়া মাদরাসা শিক্ষা ও অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল মুকীত, স্বাধীনতা মাদরাসা শিক্ষক পরিষদের আবু নাঈমসহ অনেকে বক্তব্য রাখেন। 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0028219223022461