এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রসঙ্গে

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

আমাদের দেশে মাধ্যমিক স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সবচেয়ে বড় অংশই বেসরকারি এমপিভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। ২৮ হাজারের অধিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত হওয়ায় কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বেশিরভাগই সরকারি বেতনভাতা ও অনুদান লাভ করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো বেসরকারিভাবে স্থাপিত হলেও ধীরে ধীরে সরকার এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্তকরণের মাধ্যমে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেশিরভাগই নয়া বেতন স্কেলে মূল বেতন এবং অন্যান্য কিছু ভাতা প্রদান করে থাকে। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনেকটাই আর্থিক সংকট থেকে মুক্ত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে। প্রায় প্রতি বছরই সরকার বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্ত করে থাকে। মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) ভোরের কাগজ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। 

নিবন্ধে আরও জানা যায়, বলা চলে এগুলো সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় কাছাকাছি সরকারি সুযোগ-সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে সারাদেশে রয়েছে। বেশিরভাগ গ্রামাঞ্চলের মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রি কলেজ এবং আলিয়া মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুযোগ পাচ্ছে। এক সময় অবশ্য এসব প্রতিষ্ঠান সরকারি বেতনভাতা ও অনুদান খুব সামান্যই পেত। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারী বিভিন্ন সময় আন্দোলন করে সরকারি এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান হওয়া এবং মূল বেতনভাতার শতাংশই আদায় করে নিতে পেরেছে। প্রায় সব সরকারই স্থানীয়ভাবে জনসমর্থন ও শিক্ষা বিস্তারে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্ত করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছে। প্রায় সব এমপি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এসব প্রতিষ্ঠানকে তাদের এলাকায় প্রভাব বিস্তার জনসমর্থন লাভের জন্যই প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেয়ার চেষ্টা করেছে। কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীরাও স্থানীয় এমপি এবং জনপ্রতিনিধিদের সমর্থন লাভে সচেষ্ট থেকেছে। এর ফলে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এখন ক্রমেই বেড়ে চলছে। শিক্ষা সম্প্রসারণে অবশ্যই সরকারের প্রধান ভ‚মিকা থাকা দরকার। আমাদের সংবিধানে যদিও শিক্ষাকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, কিন্তু দেশে নানা রাজনৈতিক উত্থান-পতনের কারণে সংবিধানের এই অঙ্গীকারটি রাষ্ট্র যথাযথভাবে পালন করতে পারেনি।

১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার প্রথম প্রায় ৩৮ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন। দেশে তখন হাতেগোনা কয়েকটি মাধ্যমিক সরকারি স্কুল ও কলেজ মহকুমা ও জেলা পর্যায়ে ছিল। গ্রামাঞ্চলে চাহিদার চেয়ে অনেক কমসংখ্যক বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ ছিল। এসব প্রতিষ্ঠান এককভাবে কোনো ব্যক্তি অথবা অনেকে মিলিতভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেশ সুনামের সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছিল। দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক এবং প্রতিষ্ঠাতা বা দাতাদের ব্যবস্থাপনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বেশ সুনাম অর্জন করেছিল। এগুলোর অভ্যন্তরে লেখাপড়ার পরিবেশ ভালো থাকায় দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসত, ঘুরতে আসত। আবার বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্থনৈতিক সংকটের কারণে দক্ষ অভিজ্ঞ শিক্ষক নিয়োগ দিতে না পেরে ঢিমেতালে চলত।

অনেকগুলো বিলুপ্ত হয়ে যেত। গত শতকের আশির দশকেই সরকারি অনুদান এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতি বাড়তে শুরু করায় অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নতুনভাবে স্থাপিত হয়েছে কিংবা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। গত ২০-৩০ বছরে দেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবং সুযোগ-সুবিধা অনেকগুণ বেড়েছে। এখন প্রায় প্রতিটি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা লাভেরও সরকারি অনুদান পেয়ে থাকে। বিষয়টি ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয়েছে। যেসব সরকারি আইন বিধিবিধান কার্যকর করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হওয়ার সুযোগ লাভ করে সেগুলো অনেক ক্ষেত্রেই নানা অনিয়ম, রাজনৈতিক ছাপ, ঘুষ, দুর্নীতি ইত্যাদি অতিক্রম করে লাভ করে থাকে। তার ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্মত দক্ষ, অভিজ্ঞ, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া কিংবা পরিচালনা পরিষদ দ্বারা পরিচালিত হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, শিক্ষা বোর্ড এবং মাউশি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতিগ্রস্ত চক্র নানা ধরনের অনিয়ম এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রবেশ করার সুযোগ করে দিয়েছে।

সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় স্বাধীনতার পর থেকে যদি দেশে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা শিক্ষার পরিকল্পনা যথাযথ মিটিংয়ে প্রণয়ন করত কিংবা এগুলোর প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় সরকারি বিধিবিধান প্রণয়ন করত তাহলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির নামে অনিয়ম, দুর্নীতি ততটা প্রবেশের সুযোগ পেত না। কিন্তু নানা ধরনের আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার সুযোগ থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান লঙ্ঘিত হয়েছে। অনেক জায়গায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান দেখা হয়নি, দলীয় চাপ, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, ঘুষ দুর্নীতি ইত্যাদির মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিভুক্ত হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে এক সময় যোগ্যতার বিষয়গুলোকে অবহেলা করা হতো।

দীর্ঘদিন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ শিক্ষক ও কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়োগে একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রয়োগ করত। বেশিরভাগ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়োগে যোগ্যতার বিষয়কে গুরুত্ব না দিয়ে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হতো। এর ফলে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাব বেড়ে যায়। যেহেতু এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, তাই নিয়মিত বেতনভাতা পাওয়ার সুযোগ-সুবিধা থাকায় এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়াটি অনেকের কাছে লোভনীয় ছিল। সেই সুযোগটি পরিচালনা পরিষদ গ্রহণ করেছিল। এর ফলে যে বিপর্যয়টি ঘটেছে তা হচ্ছে মানসম্মত শিক্ষার অভাবে অধিকাংশ এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মেধাবী শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়। সেই সুযোগটি গ্রহণ করে ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত নানা ধরনের স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা।

এসব প্রতিষ্ঠান বাহারি নাম এবং পোশাক ও নানা ধরনের বিদেশি বইপুস্তক চালু করে উঠতি মধ্যবিত্ত অভিভাবকদের আকর্ষণ করে। তাদের সন্তানরা মোটামুটি বেশি বেতনে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হচ্ছে। এখন উপজেলাভিত্তিক শহরগুলোতে এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি উপজেলার ভেতরে অপেক্ষাকৃত প্রসিদ্ধ জায়গায় বাহারি নামের নানা কিন্ডারগার্টেন, ক্যাডেট, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা স্থাপন করা হচ্ছে। এর ফলে শিক্ষাব্যবস্থায় শুধু মানের বৈষ্যমই নয় সরকারি ও বেসরকারিভাবে অপচয়ও বিপুলভাবে বেড়ে গেছে। সরকারের শিক্ষা বোর্ড এবং অধিদপ্তরের পরিবীক্ষণও খুব একটা সুফল দিচ্ছে না। এরই মধ্যে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক নিয়োগে নিয়মটি বাতিল করে এটিআরসির কাছে ন্যস্ত করেছে। এটি অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য একটি ব্যবস্থা। তবে দীর্ঘ প্রায় ৩-৪ দশক পরিচালনা পরিষদগুলো যেসব অনিয়মের মাধ্যমে অদক্ষ জনগোষ্ঠী এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রদানের মাধ্যমে সুযোগ করে দিয়েছে তাতে নতুন নিয়মে মেধাবী শিক্ষকদের হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্থলাভিষিক্ত হওয়ার বিষয়টি বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

এরপরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান এবং কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়োগের বিষয়টি পরিচালনা পরিষদের হাতে থাকায় দীর্ঘদিন থেকে চলে আসা দুর্নীতি ও অদক্ষদের নিয়োগ দানের বিষয়টি এখনো বহাল রয়েছে। এখন যে বিষয়টি গুরুত্ব দেয়া খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে তা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদের কাঠামো কার্যকারিতা ইত্যাদিকে নতুনভাবে ঢেলে সাজানো। এক-দেড় বছর আগেও সরকারদলীয় এমপিরা হয় নিজেরা, নতুবা নিজেদের পছন্দের ব্যক্তিদের নিজ নির্বাচনী আসনের এমপিওভুক্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রভাবশালীদের দায়িত্ব দিতেন।

অভিজ্ঞতা বলছে এসব ব্যক্তির অধিকাংশই প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সরকারি বিধিবিধান, নিয়মকানুন সম্পর্কে ন্যূনতম কোনো জ্ঞান রাখেন না। ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে অযোগ্য, অদক্ষ, ব্যক্তিদের কর্তৃত্বের শিকার হতো। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি বা অন্যান্য পদ লাভকারী ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতাও ছিল না। এদের হাতে পড়ে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরো দুর্বল হয়েছে, দুর্নীতি ও অনিয়মে ভরে উঠেছে। এখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হলেও পরিচালনা পরিষদের কার্যকারিতায় খুব বেশি পরিবর্তন আনা সম্ভব হচ্ছে না। প্রয়োজন হচ্ছে শিক্ষা-সংক্রান্ত সরকারি বিধিবিধান, আইনকানুন, নিয়ম ও শৃঙ্খলা সম্পর্কে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের স্কুল, মাদ্রাসা এবং কলেজগুলোতে পরিচালনা পরিষদে যাচাই-বাচাইয়ের মাধ্যমে দায়িত্ব দেয়া। একইসঙ্গে পরিচালনা পরিষদের সদস্যদের জবাবদিহি থাকার বাধ্যবাধকতা প্রতিষ্ঠা করা। অনেক ক্ষেত্রেই পরিচালনা পরিষদের সভাপতিসহ অন্য সদস্যরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অর্থ লোপাটে নানাভাবে অংশ নিয়ে থাকে, পরীক্ষার্থীদের ফি নির্ধারণ ও ফরম পূরণে নানা ধরনের অনিয়ম করে থাকে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধাতে কেউ কেউ নিয়মবহিভর্‚তভাবে হাত দিয়ে থাকেন। বস্তুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদের সভাপতিসহ বিভিন্ন পদে যারা দায়িত্ব পালন করবেন তারা যদি প্রতিষ্ঠান থেকে ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের দৃষ্টিতে দেখেন তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মর্যাদা নিয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পায় না। এই প্রবণতাটি এমপিভুক্তকরণের ধারা চালু হওয়ার পর থেকেই ক্রমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শক্তিশালী হয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার মান ও পরিবেশ হারিয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই দলাদলি, গ্রæপিং বিরাজমান। এর প্রভাব শিক্ষার্থীদের ওপর পড়তে দেখা যাচ্ছে। সুতরাং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার পরিচালনা পরিষদের কাঠামো কার্যকারিতা, দায়িত্ব ও জবাবদিহি করার আইনগত বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে নেয়া। সরকারি অর্থে যেহেতু এসব প্রতিষ্ঠান অনেকটাই চলছে তাই এগুলোতে সরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার মান সমভাবে রক্ষা করা। তাহলেই এই প্রতিষ্ঠানগুলো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।

লেখক : মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী, অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), ইতিহাসবিদ ও কলাম লেখক।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি - dainik shiksha চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0056569576263428