বাঘায় ছাত্রকে বলৎকারচেষ্টার অভিযোগে পরীক্ষা বর্জন করে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও ও ওসি বিদ্যালয়ে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারায় অবশেষে শিক্ষক রুহল আমিনকে সাময়িক বরখাস্ত করেন প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ প্রামাণিক। এক ঘণ্টা পরে পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। ঘটনার জের ধরে আরেক দফা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকালে উপজেলার কালিদাশখালি উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার দুপুরে সহকারী শিক্ষক রুহুল আমিন এক ছাত্রকে বলাৎকারের চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে টেস্ট পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা ওই ছাত্রকে দিয়ে এ ধরনের ইস্যু তৈরি করেছে বলে দাবি করেন শিক্ষক রুহুল আমিন।
প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ প্রামাণিক বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ না করেই কিছু ছাত্র স্কুলের সামনে জড়ো হয়ে ভাংচুরের চেষ্টা চালায়। ছাত্রের অভিভাবককে ডেকে শনিবার দুপুরে কমিটির সদস্যদের নিয়ে বসার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু একই ইস্যু নিয়ে সকালে আবারও আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা। ইউএনও বলেন, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।