বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মার্চ মাসের বেতনভাতা ও সরকারি অংশ থেকে শতকরা চার টাকা কেটে বাকি টাকা ব্যাংকে ছাড় দিয়েছে, এ প্রসঙ্গে একটি খবর প্রকাশের পর থেকেই বেসরকারি শিক্ষক সমিতির আন্দোলন। অনেকের মন্তব্য, শতকরা চার টাকা সরকার কাটল বটে—কিন্তু টাকা কাটা হবে এ বিষয়ে কোনো চিঠি দিয়ে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে কি? শুক্রবার (১৯ জুলাই) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। নিবন্ধটি লিখেছেন এস এম গোলাম মোস্তফা।
টাকার প্রয়োজন হলেই বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনভাতা থেকে টাকা কাটতে হবে কেন? কিছুদিন আগে বেসরকারি শিক্ষকদের চাপে ফেলে আয়কর আদায় করা হলো। পরিশেষে, বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের ভালো থাকার অধিকার সংরক্ষণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কাজ করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
লেখক : ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম