প্রশিক্ষণ পেয়েছেন সোয়া ৯ লাখ শিক্ষক তবু প্রশ্ন নোট-গাইড থেকেই

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

সৃজনশীল প্রশ্নপত্র পদ্ধতির প্রশিক্ষণ ও পাবলিক পরীক্ষা সংস্কার পদ্ধতি বিফলে যাচ্ছে। পাঁচ বছরে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির বিষয়ে ৯ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষক ও কর্মকর্তা দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণ পেলেও এর সুফল মিলছে না। [একজন শিক্ষক একাধিকবার প্রশিক্ষণ পেয়েছেন সেই হিসেবে সোয়া নয় লাখ।] এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজে পাঁচ বছরে প্রায় দুই হাজার ৭৭৯ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে। পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নে এখনও নিষিদ্ধ নোট-গাইড বইয়েরর ওপর নির্ভরশীল থাকছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। আবার পাবলিক পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কার ও উন্নয়নে ১৬৪ জন কর্মী নিয়োজিত থাকলেও পরীক্ষায় অব্যবস্থাপনা ও বিশৃঙ্খলা আরও বেড়েছে। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন রাকিব উদ্দিন।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, শিক্ষাবিদরা বলছেন, যেসব শিক্ষক-কর্মকর্তা নিষিদ্ধ নোট-গাইড বই প্রণয়ন এবং কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত তাদের অনেকেই আবার পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব পাচ্ছেন। এতে বারবার পাবলিক পরীক্ষায় বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। নোট-গাইড বই থেকে হুবহু প্রশ্ন পাবলিক পরীক্ষাও দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া পুরো সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিকে বিতর্কিত করতে নিষিদ্ধ নোট-গাইড বই ও কোচিং ব্যবসায়ীরা নানাভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে।

চলমান এসএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষায় এমসিকিউ প্রশ্নপত্র ফাঁস, ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ ও পুরোনো প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়া, যথাসময়ে প্রশ্নপত্র বিতরণ করতে না পারা, পরীক্ষার সময় বাড়ানো ও কমানো এবং খোলাবাজারে বিক্রি হওয়া নিষিদ্ধ নোট-গাইড বইয়ের সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল পাওয়াসহ নানা রকম বিশৃঙ্খলা ঘটছে। এতে বেকায়দায় পড়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর তাসলিমা বেগম বলেছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কেন্দ্র সচিবদের গাফিলতি ও দায়িত্বহীনতার কারণে পরীক্ষা কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা হচ্ছে পুরোনো প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও ২০/২৫ মিনিট পরীক্ষা নিয়ে নতুন করে প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: ভুল আর নোট গাইডের

হুবহু প্রশ্ন হুবহু বাজারি গাইডের প্রশ্ন এসএসসি পরীক্ষায়, তদন্ত শুরু

গাইড থেকে হুবহু প্রশ্নে এসএসসির বাংলা পরীক্ষা, আছে ভুলও

গাইড বই থেকে পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করার পক্ষে ডা. তুষার!

কিছু শিক্ষক নোট গাইড প্রকাশকের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেন : শিক্ষামন্ত্রী (ভিডিও)

বাজারি গাইডের প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা, জড়িতদের চিহ্নিত করার নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর

প্রশ্নফাঁসের গুজবে কান নয়, শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ দেখভাল করুন: শিক্ষামন্ত্রী

নিষিদ্ধ নোট-গাইড বই থেকে হুবহু প্রশ্নপত্র তুলে দেয়ার কারণ সর্ম্পকে তিনি বলেন, ‘প্রশ্ন প্রণেতা অর্থাৎ শিক্ষক নির্বাচনে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের গাফিলতিই এর জন্য দায়ী। তারা ভালোভাবে যাচাই বাছাই না করেই প্রশ্নপ্রণেতার তালিকা করছেন। কারণ অনেক শিক্ষক নিষিদ্ধ নোট-গাইড বই প্রণয়ন ও কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। তারাও পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব পাচ্ছেন।’

এবারের এসএসসি পরীক্ষায় নানা রকম বিশৃঙ্খলার প্রেক্ষাপটে শিক্ষকদের সৃজনশীল বিষয়ে প্রশিক্ষণ, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও পরীক্ষা পদ্ধতির উন্নয়নে বিগত সময়ে কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে এর হিসাব চেয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর জবাবে মন্ত্রণালয়ে একাধিক প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়েছে ‘সেসিপ’ থেকে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) আর্থিক সহায়তায় সেসিপ বাস্তবায়ন হচ্ছে।

সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সেসিপ) আওতায়, ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি থেকে গত জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ বছরে সারাদেশের ৯ লাখ ২৫ হাজার ৫৭২ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তাকে কারিকুলামে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সৃজনশীল বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এই সময়ে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে ৬৯০ জনকে, যাদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশই প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।

সৃজনশীল প্রশ্নপত্রের ওপর দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ১০ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ সংক্রান্ত শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ, ৬৪০টি আইসিটি লার্নিং সেন্টার স্থাপন, ২০ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞান শিক্ষা উপকরণ বিতরণ ও শিক্ষক প্রশিক্ষণ, ১০০টি স্কুল-মাদরাসায় অতিরিক্ত শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ এবং এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজে দুই হাজার ৭৭৯ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।

এছাড়াও বিদ্যালয় মনিটরিং ‘সুপারভিশন’ কার্যক্রম জোরদার করার লক্ষ্যে সারাদেশের এক হাজার ১৪১ জন জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। চারটি মেট্রোপলিটন শহরে ২৫টি নতুন থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস স্থাপন করা হয়েছে।

সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি

২০১০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে পর্যায়ক্রমে এসএসসি/দাখিল এবং এইচএসসি/আলিম পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু হয়েছে। পাবলিক পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি প্রবর্তন ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’ এর একটি অন্যতম কর্মসূচি। ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে এসএসসি/দাখিল এবং এইচএসসি/আলিম পরীক্ষায় নির্ধারিত সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালুকরণের মাধ্যমে এ পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রাথমিক পর্যায় সপ্তাহ হয়। পরবর্তী সময়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কারও সম্পন্ন হয়।

এ ব্যাপারে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’ প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব ও জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘আসলে মানসম্মত প্রশিক্ষণ হয়নি। নামমাত্র ৫/৭ দিন সৃজনশীল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণের কোয়ান্টিটির (পরিমাণগত) ওপর জোর দিয়ে প্রকল্প শেষ করা হচ্ছে, ঋণের টাকা-পয়সা ব্যয় করা হচ্ছে, ভ্রমণ বিলাস হচ্ছে; কিন্তু কোয়ালিটি ইম্প্রুভ (গুণগত মানোন্নয়ন) করেনি। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্ন প্রণেতা, শিক্ষক ও মাস্টার ট্রেইনারের চেয়ে নিষিদ্ধ নোট-গাইড প্রণেতা ও কোচিং সেন্টারের ব্যক্তিরাই বেশি দক্ষ। এর ফলে সৃজনশীল বিষয় যে উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছিল তা ফলপ্রসূ হয়নি।’

পরীক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নের নামে অপচয়

বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার সংস্কার, ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ করাসহ এ সংক্রান্ত প্রয়োজনে ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে গঠন করা হয় ‘বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিট’ (বেডু)। কিন্তু এই ইউনিটের কর্মকাণ্ডের ইতিবাচক কোন প্রভাব পরছে না পাবলিক পরীক্ষায়।

‘বেডু’ ইউনিটে ১২ জন কর্মকর্তাসহ মোট জনবল ১৬৪ জন। তাদের বেতনভাতা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা, বাড়ী ভাড়া, উৎসব ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, ভ্রমণ ও টেলিফোন ব্যয়, ইন্টারনেট ও পেট্রল-লুব্রিকেন্ট ব্যয়, স্টেশনারি, যানবাহন মেরামত, কম্পিউটার ও অফিস সরঞ্জাম মেরামত বাবদ বছরে ন্যূনতম এক কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় হচ্ছে।

বেডুর ব্যয় সর্ম্পকে সেসিপের এক প্রতিবেদনে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের ২য় ৬ মাসের (জানুয়ারি থেকে জুন, ২০২০) প্রাক্কলিত ব্যয়ের হিসাব ও যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়। এতে ২য় ৬ মাসের ব্যয় ধরা হয়েছে, ৯৭ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ টাকা।

এবারের এসএসসি পরীক্ষায় এক শ্রেণির শিক্ষকের দুর্নীতির মনোভাব ও গাফিলতির কারণে অধিকাংশ পরীক্ষায় বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের। বাজারে নিষিদ্ধ নোট-গাইড থেকে হুবহু তুলে দেয়া হচ্ছে পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্ন, কেন্দ্রে নতুন ও পুরনো সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের প্রশ্ন বিতরণে তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন। কোথাও কোথাও ইচ্ছেমতো পরীক্ষার সময় বাড়ানো ও কমানোও হচ্ছে। ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি পরীক্ষায়ও এই ধরণের বিশৃঙ্খলা ছিল। গত বছর শতাধিক কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নে পরীক্ষা নেয়া হয়েছিল।

এক সময় প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ায় একাধিকবার পরীক্ষা স্থগিত বা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল শিক্ষা প্রশাসন। যদিও ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসে প্রশ্নফাঁস। কিন্তু এবার এসএসসি পরীক্ষা ব্যবস্থাপনায় বিস্তর ত্রুটির প্রমাণ মিলছে, যার প্রভাবে গলদঘর্ম অবস্থায় রয়েছে শিক্ষা প্রশাসন। এসব ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র সচিবকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েই কর্তব্য শেষ করছে শিক্ষা বিভাগ।

২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর থেকে গত বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পাবলিক পরীক্ষা, নিয়োগ পরীক্ষা, ভর্তিসহ বিভিন্ন পরীক্ষায় শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতেই গ্রেফতার হয় ১৯০ জন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিটের’ নামে প্রতি বছর মোটা অঙ্কের টাকা খরচ দেখানো হলেও কার্যত এই ইউনিটের কোন জবাবদিহিতা নেই। তারা শিক্ষকদের কি প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন, কি শেখাচ্ছেন; আর কি উন্নতি হলো তা জানার কোন উপায় নেই। এ ইউনিট থেকে ট্রেনিং ম্যানুয়াল ছাপা হয়। প্রশিক্ষণে ডাকা হয়। কিন্তু প্রশ্ন তৈরি, মডারেশন, কেন্দ্র ইত্যাদি নির্ধারণের সময় স্বজনপ্রীতি বা বিনিময়ের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অভিযোগ রয়েছে, যার ফলে প্রশিক্ষণ কোনো কাজে আসে না বলে অভিযোগ সাধারণ শিক্ষকদের।

বেডুর কার্যক্রম সর্ম্পকে অধ্যাপক ইকরামুল কবির বলেন, পরীক্ষা পদ্ধতির উন্নয়নে এই বেডু কোন কাজে আসছে না। তাদের কার্যক্রমও দৃশ্যমান নয়। এখানে সেসিপের মাধ্যমে কিছু লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর সরকারের ঋণের টাকা ব্যয় হচ্ছে।

বিশৃঙ্খলার নমুনা

গত ৩ ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে একাধিক কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হয়। প্রথমে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের সিলেবাসের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা শুরু হয়; বেশ কিছুক্ষণ পর ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের সিলেবাসের প্রশ্নপত্র দেয়া হয়।

২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের ৯ ফেব্রুয়ারি যশোর শিক্ষা বোর্ডে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের একটি অংশে পরের দিনের ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়ের প্রশ্নপত্র ছাপা হয়।

রাজধানীসহ ব্রাক্ষণবাড়িয়া, বরিশাল, বাগেরহাট, ময়মনসিংহ, নীলফামারীতে বিশৃঙ্খল অবস্থায় এবার এসএসসির কয়েকটি বিষয়ের পরীক্ষা নেয়া হয়। যশোর, শেরপুর, ফরিদপুর ও গাইবান্ধায় ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের সিলেবাসের বাংলা প্রশ্নপত্র বিতরণেরও অভিযোগ পাওয়া যায়। বরিশাল নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বহুনির্বাচনী পরীক্ষা ভুল প্রশ্নে গ্রহণ করা হয়েছে। ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের প্রশ্নে পরীক্ষা নেয়ার অভিযোগ ওঠে।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
মাধবীলতা নয়, স্কুলের নাম কচুগাড়ি পুনর্বহালের দাবি - dainik shiksha মাধবীলতা নয়, স্কুলের নাম কচুগাড়ি পুনর্বহালের দাবি খুদে শিক্ষার্থীর হাতে অস্ত্র কেনো! - dainik shiksha খুদে শিক্ষার্থীর হাতে অস্ত্র কেনো! এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু আজ - dainik shiksha এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু আজ মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে জানুয়ারিতে - dainik shiksha মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে জানুয়ারিতে মুজিবনগর দিবসে সব স্কুল-কলেজে আলোচনা - dainik shiksha মুজিবনগর দিবসে সব স্কুল-কলেজে আলোচনা মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ফটোকপি পোড়ানো কেমন প্রতিবাদ! - dainik shiksha মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ফটোকপি পোড়ানো কেমন প্রতিবাদ! কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.017324924468994