প্রসঙ্গ : জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ বাস্তবায়ন

সৈয়দ আবু সুফিয়ান |

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর উদ্বোধনের মাধ্যমে শুরু হয়ে গেল প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি-৪। এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে জুলাই ২০১৮ হতে জুন ২০২৩ এর মধ্যে। অর্থাৎ আগামী পাঁচ বছরে প্রাথমিক শিক্ষার যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকা- এই কর্মসূচির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে। এরই মধ্যে আমরা তিনটি প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি) সম্পন্ন করেছি। বিশেষ করে গউএ অর্থাৎ সহ¯্রাব্দ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিশ^ব্যাপী বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা রোল মডেল হিসেব পরিগণিত হয়েছে।

আমরা বিদ্যালয় গমনযোগ্য শতভাগ শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয় আঙ্গিনায় আনতে সক্ষম হয়েছি। অধিক মাত্রায় ঝরে পড়ার হারকে সহনীয় মাত্রায় আনতে পেরেছি। কিন্ত এখনও পর্যন্ত আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত মানে পৌঁছাতে পারিনি। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের জন্য আমাদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুসারে প্রাথমিক শিক্ষাকে তার নির্দিষ্ট মেয়াদে উন্নীত করতে পারিনি অর্থাৎ প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। উপমহাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থাপনার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে লর্ড রিপন উপমহাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের জন্য প্রথম শিক্ষা কমিশন গঠন করেন।

এটি ভারতীয় শিক্ষা কমিশন বা হান্টার কমিশন নামে পরিচিত। এই শিক্ষা কমিশনের প্রধান ছিলেন স্যার উইলিয়াম হান্টার। কমিশনে ভারতীয়দের মধ্যে ছিলেন স্যার সৈয়দ আহমদ, ভুদেব মুখোপাধ্যায়, আনন্দমোহন বোস, কাশীনাথ তেলাং, জ্যোতিন্দ্রমোহন ঠাকুর প্রমুখ। 
হান্টার কমিশন শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় প্রাথমিক শিক্ষার বিস্তার ও উন্নয়নের প্রতি অধিকতর গুরুত্ব প্রদান করে শিক্ষা সংক্রান্ত সকল ব্যয় বরাদ্দের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার সুপারিশ করেন। ইংল্যান্ডে ১৮৮০ খ্রিস্টাব্দে প্রাথমিক শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করা হয়। ভারত, বৃটিশশাসিত একটি রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও ভারতে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তনের কোন সুপারিশ ছিল না। হান্টার কমিশন সর্বপ্রথম প্রাথমিক শিক্ষাকে রাষ্ট্রীয় কর্তব্যরূপে স্বীকৃতি প্রদান করেন।

ভারতীয় কেন্দ্রীয় শিক্ষা উপদেষ্টা বোর্ড ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকারের তৎকালীন শিক্ষা উপদেষ্টা স্যার জন সার্জেন্টকে চেয়ারম্যান করে দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধ পরবর্তী ভারতের শিক্ষা উন্নয়নের পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করেন। কমিটির লক্ষ্য ছিল অন্তত ৪০ বছরের মধ্যে ভারতীয় শিক্ষার মানকে সমসাময়িক ইংল্যান্ডের শিক্ষামানের সমপর্যায়ভুক্ত করা। এই লক্ষ্যে কমিটি ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে ব্যাপক ও পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পরিকল্পনা সম্পর্কিত রিপোর্ট প্রকাশ করে যেটি সার্জেন্ট কমিটি রিপোর্ট (১৯৪৪) নামে পরিচিত। সার্জেন্ট কমিটি ৬ থেকে ১৪ বছর বয়স্ক শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক শিক্ষার সুপারিশ করেন। অর্থাৎ প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার সুপারিশ করেন। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কারণে উক্ত রিপোর্ট আর আলোর মুখ দেখেনি।

দেশভাগের পর তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার এস. এম. শরীফকে চেয়ারম্যান করে জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠন করে যেটি শরীফ কমিশন (১৯৫৯) নামে পরিচিত। উক্ত কমিশন প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ সম্পর্কিত যে সুপারিশ করেন তা হলো, দক্ষ ও কুশলী এবং বুদ্ধিমান নাগরিক গড়ে তোলার জন্য প্রাথমিক স্তরে বাধ্যতামূলক শিক্ষা অপরিহার্য। এর জন্য অন্তত পক্ষে আট বছর মেয়াদি স্কুল শিক্ষার প্রয়োজন। অর্থাৎ প্রাথমিক শিক্ষার ব্যাপ্তি হবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ২৬ জুলাই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত এক প্রস্তাব অনুযায়ী প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ড. কুদরতে-এ-খুদার নেতৃত্বে জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে কমিশন উদ্বোধন করেন। কমিশন শিক্ষা সংস্কার ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ৩০ মে ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে রিপোর্ট পেশ করেন। এটি ড. কুদরতে-এ-খুদা কমিশন রিপোর্ট (১৯৭৪) নামে পরিচিত। উক্ত কমিটির প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত সুপারিশ ছিল, দেশের জনগণকে জাতীয় কর্মে ও উন্নয়নে গঠনমূলক ভূমিকায় অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষিত করে তুলতে হলে একটি সর্বজনীন শিক্ষা পদ্ধতির আবশ্যক।

এই বাধ্যতামূলক শিক্ষা এমন পর্যায়ের হওয়া দরকার যাতে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে স্বাধীন নাগরিকের সুযোগ-সুবিধা সদ্ব্যবহার ও তার দায়িত্ব পালনে সক্ষম হয়। আমাদের বর্তমান পাঁচ বছর মেয়াদি প্রাথমিক শিক্ষা দায়িত্বশীল নাগরিক ও উন্নত ব্যক্তি গঠনের জন্য যথোপযুক্ত নয়। তদুপরি পাঁচ বছর সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও তত্ত্ব সম্পর্কে বালক-বালিকার মনে ধারণা ও বোধশক্তি জাগ্রত করার এবং অর্থকরী বিদ্যার প্রাথমিক বিষয়গুলো তাদের শিক্ষা দেবার মত সময় পাওয়া যায় না। আট বছরের কম মেয়াদি স্কুল শিক্ষায় এসব উদ্দেশ্য সফল করার সম্ভব নয়। সুনাগরিকত্ব অর্জনের জন্য আট বছরের শিক্ষা অত্যাবশ্যক। পৃথিবীর উন্নত দেশ সমূহে আট হতে বার বছরের বাধ্যতামূলক শিক্ষার মেয়াদ চালু রয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে প্রাথমিক শিক্ষারূপে পরিগণিত করে সর্বজনীন করতে হবে।

প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত যে অবৈতনিক শিক্ষা চালু রয়েছে তা ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বাধ্যতামূলক করতে হবে এবং অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে প্রবর্তন করতে হবে। রক্তবন্যায় অর্জিত সদ্য স্বাধীন একটা দেশকে অধিক জনগোষ্ঠী আর সীমিত সম্পদ নিয়ে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নে বিভোর বঙ্গবন্ধু তার পরিকল্পনায় প্রাথমিক শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন।

কিন্তু ঘাতকের বুলেট সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশকে তলিয়ে নিয়ে গেল অন্ধকারের গহীন সমুদ্রে। ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর ড. এম শামসুল হককে প্রধান করে শিক্ষা কমিশন গঠন করে যেটি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০০০ নামে পরিচিত। উক্ত শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ সম্পকের্ বলা হয়েছিল, প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করে ২০০৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ছয় বছর, ২০০৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে সাত বছর এবং ২০১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে আট বছর করা হবে।

অর্থাৎ ২০১০ খ্রিস্টাব্দেই প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত করার কথা ছিল। কিন্তু ক্ষমতার পরিবর্তনের ফলে উক্ত শিক্ষানীতি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন অধরাই থেকে যায়। 

২০০৯ খ্রিস্টাব্দে জনগণের অভূতপূর্ব সমর্থনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ সরকার প্রতিষ্ঠার পর দিন বদলের ইশতেহার ভিশন ২০২১ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার স্বল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষানীতি প্রণয়ন করে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করার লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হয়। জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীকে চেয়ারম্যান ও ড. কাজী খলিকুজ্জমান আহমদকে কো চেয়ারম্যান করে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটি গঠন করে। উক্ত কমিটি সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের মতামতের ভিত্তিতে একটি যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করে।

যেটি জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ নামে পরিচিত। আটাশটি অধ্যায় সম্বলিত জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর দ্বিতীয় অধ্যায় প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অধ্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ ও বাস্তবায়ন অংশে বলা হয়েছে- প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বৃদ্ধি করে আট বছর অর্থাৎ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। ২০১১-১২ অর্থ বছর থেকে প্রাথমিক শিক্ষা ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালুর প্রক্রিয়া শুরু করে সারাদেশে পর্যায়ক্রমে ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে সমাপ্ত করতে হবে।

 এরই মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ৫০৩টি এবং ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে ১২৪ টি মোট ৬২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাইলটিং হিসেবে ৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীতকরণের জন্য একটি মহাপরিকল্পনা দরকার। আর দরকার পরিকল্পনা অনুসারে সুসমন্বিত কর্মসূচি। এই কর্মসূচি প্রণয়নে লাগবে সুদক্ষ এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন টাস্কফোর্স।

তাতে অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের বড় ভূমিকা থাকবে। আমরা আর পেছনে ফিরে যেতে চাই না। আমরা জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর আলোকে প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বাস্তবায়ন চাই। আমরা ভিশন- ২০২১, এসডিজি ২০৩০ এবং ভিশন- ২০৪১ এর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে মেধাবী, সৃজনশীল, দক্ষ নাগরিক গড়ার লক্ষ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীতকরণের বাস্তব পদক্ষেপ দেখতে চাই। আমরা ২০৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে দারিদ্র দূর করে বাংলাদেশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত এবং ২০৪১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন করতে চাই।

জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর প্রাক কথন অংশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘এই শিক্ষানীতির উল্লেখযোগ্য দিক হলো এখানে ধর্ম, বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষাকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এতে মানুষের স্বভাবজাত অনুভূতিকে যেমন গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তেমনি পার্থিব জগতে জীবন জীবিকার সুযোগ সৃষ্টিকারী শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে, যা কর্মসংস্থানের দ্বার উন্মোচিত করবে। দেশ অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাবে। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসম্পন্ন জ্ঞান লাভ করে বাংলাদেশকে আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ে তুলতে সক্ষম হবো। ২০২১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী বিশ^সভায় মাথা উঁচু করেই উদযাপন করে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের মর্যাদা দিতে পারব। 

 আমরা অনেক সময়ক্ষেপণ করেছি। সদ্য শুরু হওয়া পিইডিপি-৪ এর মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীতকরণের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করলেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আকাক্সক্ষা অনুসারে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পালনকালে ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের মর্যাদা দিতে পারব এটাই প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের বিশ^াস। অন্যথায় আমরা ব্যর্থ হবো। 

লেখক :প্রাবন্ধিক ও প্রাথমিক শিক্ষার মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা (সউশিঅ)।

 

 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ - dainik shiksha স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে - dainik shiksha শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031850337982178