তালা উপজেলার ৩৭ জন প্রাইমারি শিক্ষকের করেসপন্ডিং (উন্নীত বেতন স্কেল) ফিকসেশনজনিত কারণে শিক্ষকপ্রতি ২০ হাজার টাকা করে ঘুষ আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। তবে অভিযুক্ত শিক্ষক এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
উপজেলার পারকুমিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন, শিবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হায়দার, ঝড়গাছা-দৌলতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওমর আলীসহ ভুক্তভোগী কয়েকজন শিক্ষক বলেন, ‘ফিকসেশন বাবদ আমাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে।’
তবে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কারো কাছ থেকে কোনো টাকা নিইনি এবং এ ব্যাপারে কিছুই জানি না। আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা অপপ্রচার করা হচ্ছে।’