প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে শিক্ষাবান্ধব সরকার

মো. সিদ্দিকুর রহমান |
স্বাধীন বাংলাদেশের ঊষালগ্নে প্রথম মর্যাদাপ্রাপ্ত পেশাজীবী হিসেবে সরকারি কর্মচারীর স্বীকৃতি পেয়ে প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ গর্বিত। রাস্তাঘাট, রেলপথ, বাড়িঘর সবই যখন ধ্বংস, বাংলাদেশ ব্যাংক শূন্য, চারিদিকে অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থানেরও নিদারুণ সংকট। তখন সীমাহীন অভাবের মাঝেও বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্নে বিভোর। এ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মহান নেতা অনুধাবন করলেন, শিক্ষা ছাড়া সোনার বাংলা গড়া সম্ভব নয়। তিনি প্রথমে ভাবলেন, তৃণমূলের কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের সন্তানদের শিক্ষার সুযোগের কথা। পাকিস্তান আমলে প্রাথমিক শিক্ষকরা সামান্য বেতন গ্রামে হাটবারে পোস্ট অফিসে পিওনের মাধ্যমে ভেঙে ভেঙে পেতেন। তৃণমূলের সাধারণ মানুষের সন্তানদের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি ও অবহেলিত প্রাথমিক শিক্ষকদের দুঃখ-দুদর্শা মোচনের জন্য তিনি ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করেন। সে সময় ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় দেড় লাখ শিক্ষককে সরকারি কোষাগার থেকে বেতন প্রদানে বঙ্গবন্ধুর দুঃসাহসী পদক্ষেপ গ্রহণে আজও আমরা বিস্মিত।
 
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বরণের পর প্রাথমিক শিক্ষা তথা প্রাথমিক শিক্ষকদের ওপর নেমে আসে ঘোর অমনিশা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার ইতিবাচক পদক্ষেপকে ধ্বংসের জন্য ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা মহানগরী প্রাথমিক শিক্ষা ঢাকা পৌরসভা ও সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রাম সরকারের কাছে ন্যস্ত করার অভিপ্রায়ে জাতীয় সংসদে দুটি আইন পাশ করা হয়।
 
১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা মহানগরী শিক্ষকরা ২৭ দিন ও সারাদেশব্যাপী ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে ৩ মাস ১০দিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মঘট করে প্রাথমিক শিক্ষকেরা বেসরকারিকরণের চক্রান্ত থেকে রক্ষা পায়। তৎকালীন সামরিক সরকার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পেশাজীবী সংগঠন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কাছে প্রথম আত্মসমর্পণ করে এবং জাতীয় সংসদে পাশকৃত আইন দুটি বাতিল করেন। নানা ষড়যন্ত্রে প্রাথমিক শিক্ষা দীর্ঘ সময় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে আসছে। স্বাধীনতার পর পর প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক, দুধ, ছাতু, পেন্সিল খাতা পেত ও শিক্ষকেরা পেয়েছেন ন্যায্যমূল্যে কাপড়। বিদ্যালয়গুলো পেয়েছে রেডক্রস থেকে টিন। বিদ্যালয়ে সংস্কার ও নির্মাণে আর্থিক সহযোগিতা। ৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর সকল কর্মকাণ্ড থমকে দাঁড়াল।
 
শিক্ষার্থীদের সকল সহযোগিতা বন্ধ হয়ে শুধু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অর্ধেক নতুন আর অর্ধেক পুরাতন বই দেওয়া হতো। বছরের পর বছর পুরাতন বই দেয়ার ফলে বইয়ের ভিতরে অনেক পাতার অস্তিত্ব পাওয়া যেত না। বর্তমান সরকার ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রাকপ্রাথমিক, এবতেদিয়া থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত আকর্ষণীয় রংয়ে বই ছাপাসহ পুরো বাংলাদেশের সকল শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে বই প্রদান করছেন। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে কিন্ডারগার্টেনসহ বেসরকারি ও মাদ্রাসায় বিনামূল্যে বই দেওয়া হতো না। ১ জানুয়ারি সারাদেশে বই বিতরণে ঐতিহাসিক সাফল্য সারাবিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছে। 
 
বঙ্গবন্ধুর জাতীয়করণের ধারাবাহিকতায় জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন। শুধু প্রাথমিক বিদ্যালয় নয়, পাশাপাশি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয়করণ করে চলেছেন। 
২০১৪ খ্রিস্টাব্দে প্রধান শিক্ষকদের ২য় শ্রেণির মর্যাদা সাথে সাথে সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেল উন্নীত করেন। স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পরেও প্রাথমিক বিদ্যালয় দেখাশেথানা বা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোন জনবল ছিল না। বর্তমানে সরকার ৩৭ হাজার প্রাথামিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম নৈশ প্রহরী নিয়োগ করেছেন।
 
২০১০ খ্রিস্টাব্দে জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে প্রতিটি উপজেলায় ৪-৫টি বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চলছে। বর্তমান সরকার বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষকদের মানসম্মত পাঠদানের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন। এক বছরের সিইন.এড প্রশিক্ষণ কোর্স পরিবর্তে দেড় বছরের ডিপ.ইন. এড কোর্স চালুর মাধ্যমে যুগোপযোগী উন্নত পাঠদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। পূর্বে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫+ বয়সের শিক্ষার্থীর লেখাপড়ার কোন সুযোগ ছিল না । বর্তমান সরকার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আকর্ষণীয় ও মনোরম পরিবেশে প্রাক প্রাথমিক শ্রেণি চালু করেন। ৩৭ হাজার প্রাক প্রাথমিক শিক্ষককে শিশু মনোবিজ্ঞানসহ প্রাকপ্রাথমিক পাঠদানে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। অবশিষ্ট বিদ্যালয়গুলোতে শ্রীঘ্র প্রাকপ্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
 
সরকার শিক্ষক সংকট নিরসনে পুল প্যানেল শিক্ষকসহ লক্ষাধিক শিক্ষক নিয়োগ করেছেন। প্রাথমিক শিক্ষার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আনা ও ধরে রাখা। এই কঠোর বাস্তবতা মোকাবেলায় সরকার সারাদেশে শতভাগ উপবৃওি চালু করেছেন। সমস্যার গভীরতা উপলব্ধি করে শতাধিক উপজেলায় পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট শিক্ষার্থীদের খাওয়ানোর মাধ্যমে পুষ্টির চাহিদার পাশাপাশি ক্ষুধা নিবৃত্ত করার কাজ করে যাচ্ছেন। সকল শিশুকে দুপুরে মায়ের হাতের রান্না করা খাবার টিফিন বক্সে আনার জন্য শিশুবান্ধব মিড ডে মিল কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। 
 
শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাঠের পাশাপাশি খেলাধূলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ নানা সহপাঠ্য কার্যক্রমে সর্বদা উদ্বুদ্ধ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাব দল গঠন করা হয়েছে। শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সাধনে প্রতিটি বিদ্যালয়ে খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আর্থিক অনুদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। 
 
২০১১ খ্রিস্টাব্দ থেকে নিয়মিতভাবে প্রতিবছর স্কুল পর্যায় থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। মেয়েরা আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিশ্বে তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। দেশের বিদ্যালয়বিহীন এলাকার ১৫০০ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। PEDP-4 এর আওতায় ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা শহরের বিদ্যালয়গুলোর সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও অবকাঠামো উন্নয়নে ১২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও দেশব্যাপী প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন ব্যাপক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। 
 
বেশ কিছু বিদ্যালয়ে শিশুদের সুপেয় পানির জন্য গভীর নলকূপ বসানো হয়েছে। বিদ্যালয় পর্যায়ে স্লিপ ফান্ডের বরাদ্দ ৪০ হাজার টাকার স্থলে ১ লাখ টাকা করা হয়েছে। প্রতিবছরই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বড় ও ক্ষুদ্র ধরনের মেরামত করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল শিক্ষায় দক্ষ করে গড়ে তুলতে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়াসহ ইন্টারনেট ডিভাইস চালু করা হয়েছে। 
সরকারে শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশাল অর্জনের মাঝেও মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ আজও বিদ্যমান। অতি দ্রুত চ্যালেঞ্জগুলো দূরীকরণের প্রত্যাশায়।
 
১. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচি শিশুবান্ধব নয়। এ সময়সূচির সাথে বেসরকারি, সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় তথা কিন্ডারগার্টেনের সময়সূচি ব্যবধান অনেক। বিকেল বেলা শিক্ষার্থীদের খেলাধূলা বা বিনোদনের কোন সুযোগ থাকে না। যার ফলে অভিভাবকেরা তাদের সন্তানদের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে আগ্রহী হচ্ছে না। সরকারের নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। সকল ধরনের শিশুশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিন্ন সময়সূচি বাস্তবায়ন অতি জরুরি।
 
২. প্রাথমিকের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকের মাঝে, সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের মাঝে বেতন বৈষম্য নিয়ে শিক্ষকদের মাঝে চরম অসন্তোষ। বৈষম্য দূরীকরণে প্রধান শিক্ষকের ২য় শ্রেণির স্কেল ১০ম ও সহকারী শিক্ষকের ১১তম গ্রেডে বেতন স্কেল উন্নীত করা জরুরি।
 
৩. প্রাথমিক শিক্ষকদের বাৎসরিক ছুটি, সরকারি কর্মচারীদের ছুটির চেয়ে কম, বিধায় প্রাথমিক শিক্ষকদের ভ্যাকেশনাল বিভাগের কর্মচারী খেতাব দিয়ে সুবিধা বঞ্চিত করে বৈষম্য সৃষ্টি করা কাম্য নয়। প্রাথমিক শিক্ষকদের ননভ্যাকেশনাল কর্মচারী ঘোষণা করে বৈষম্য দূর করা জরুরি।
 
৪. সকল মন্ত্রণালয়ে নিজস্ব ক্যাডার সার্ভিস আছে। কেবল নেই প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। শিক্ষাবান্ধব প্রশাসন গড়ে তোলার জন্য মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ক্যাডার সার্ভিস জরুরি। মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আকৃষ্ট করার জন্য সহকারী শিক্ষক থেকে সরাসরি ১০০ ভাগ সর্বোচ্চ পদ পর্যন্ত পদোন্নতি দেয়া প্রয়োজন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬০ ভাগ মহিলা শিক্ষক বিধায় এ পদোন্নতি নারীর ক্ষমতায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
 
৫. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কাজের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিদ্যালয়ওয়ারী ১ জন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ করা প্রয়োজন।
 
৬. প্রাথমিক শিক্ষকেরা থার্ড ও সেকেন্ড ক্লাস কর্মচারী। এ মর্যাদা স্বাধীন দেশের জাতির শিক্ষকদের জন্য অবমাননাকর। সকল স্তরের শিক্ষককে ১ম শ্রেণির মর্যাদার দেয়া হোক।
 
৭. জাতীয় দিবসসহ বিশেষ দিবস বিদ্যালয় খোলা রেখে আগামী প্রজন্মকে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে ধারণা দেয়া প্রয়োজন। উক্ত দিবসগুলোর ছুটি গ্রীষ্মের ছুটির সাথে সমন্বয় করে কমপক্ষে ১৫ দিন সরকারি কর্মচারীর মতো ৩ বছর পর পর শ্রান্তি বিনোদন ভাতা প্রদানের নিশ্চয়তা বিধান করা প্রয়োজন।
 
বাৎসরিক ছুটির তালিকায় প্রধান শিক্ষকের হাতে ৩ দিন সংরক্ষিত ছুটি রেখে, শিক্ষা কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমোদন চরম অবমাননাকর। অনুমোদন শব্দের পরিবর্তে অবহিত করা হলে ছুটি প্রদানের ক্ষমতা প্রধান শিক্ষকের হাতে থাকে।
 
কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়কে সহজ শর্তে রেজিস্ট্রেশন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করে সরকারি নিয়ন্ত্রণে এনে শিশু শিক্ষার বৈষম্য দূর করার আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।
 
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও সাধারণ মানুষের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করণে শিক্ষাবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার চ্যালেঞ্জগুলো দূর করবেন বলে আশাবাদী।
 
দেশের উন্নয়নের সাথে শিক্ষা তথা শিক্ষকদের উন্নয়ন জড়িত। সে প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে প্রাথমিক শিক্ষক সমাজ শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারের সফলতা ও দেশের উন্নয়নে সরকারের ধারাবাহিকতার ওপর গুরুত্ব দিয়ে জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন।
 
লেখক : আহ্বায়ক, বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ এবং প্রাথমিক শিক্ষক অধিকার সুরক্ষা ফোরাম; সম্পাদকীয় উপদেষ্টা, দৈনিক শিক্ষা।

পাঠকের মন্তব্য দেখুন
স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0045521259307861