জাতীয় দলের ম্যাচ চলাকালীন কিংবা ক্যাম্পে থাকাকালীন কোনো ফুটবলার যদি ইনজুরিতে পড়েন তবে ফিফা তাদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে। আর সেজন্যই দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছেন জাতীয় দলের ফুটবলার মাসুক মিয়া জনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। গেল বছরের ফেব্রুয়ারিতেও প্রথম দফায় তাকে ৪ লাখ টাকা দিয়েছিল ফিফা। দুই মেয়াদে ৮ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের দ্বিতীয় ধাপে এই আর্থিক ক্ষতিপূরণ পাবেন মাসুক মিয়া। এই অর্থ চলে যাবে তার ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের ব্যাংক হিসেবে।
২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে ম্যাচের আগে জাতীয় দলের ক্যাম্পে ইনজুরিতে পড়েন বসুন্ধরার এই মিডফিল্ডার। এরপর ক্লাবের আর্থিক সহযোগিতায় হাঁটুর লিগামেন্ট অপারেশন করান মাসুক। তবে এখন পর্যন্ত মাঠে ফিরতে পারেননি তিনি।
ফিফার নিয়ম অনুযায়ী বাফুফে মাসুকের চিকিৎসা খরচ চেয়ে ফিফার কাছে একটি আবেদন করে। ‘ক্লাব প্রটেকশন স্কিম’ এর আওতায় ক্ষতিপূরণ পেলেন জাতীয় দলের এই মিডফিল্ডার।
ফিফার এরকম ক্ষতিপূরণ মাসুকই প্রথম পাননি। এর আগে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন আবাহনী লিমিটেডের মিডফিল্ডার আতিকুর রহমান ফাহাদ। সেসময় তাকেও ফিফা প্রায় এক লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল।