যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(যবিপ্রবি) নির্মাণাধীন দ্বিতীয় ছাত্রী হলের নাম বীরপ্রতীক তারামন বিবির নামে নামকরণ করা হয়েছে। একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় একাডেমিক ভবনের নাম প্রখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে, চিকিৎসা কেন্দ্রের নাম প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. এম আর খানের নামে ও তৃতীয় প্রস্তাবিত ছাত্র হলের নাম প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের নামে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
শনিবার (৮ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে যবিপ্রবির সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম রিজেন্ট বোর্ডের ৫২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বর্তমানে যবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবন, মাইকেল মধুসূদন দত্ত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার কাম একাডেমিক ভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্যে কপোতাক্ষ টাওয়ার ও ভৈরব ডরমিটরি রয়েছে। এছাড়া মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ নামের দ্বিতীয় ছাত্র হল, বঙ্গবন্ধুর ছোট ছেলে শেখ রাসেল জিমনেসিয়াম নির্মাণাধীন রয়েছে।
যবিপ্রবির উপাচার্য ও রিজেন্ট বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ আবুল হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) জাবেদ আহমেদ, যশোর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবীর, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সিটিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুর রশীদ, যবিপ্রবির ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান, কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. বিপ্লব কুমার বিশ্বাস, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ, সরকারি এম এম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আবু তালেব মিয়া, সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবু তোরাব মোহাম্মদ হাসান, যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব প্রমুখ।