ভর্তি কোচিং করতে এসে ডেঙ্গু, হাসপাতালে শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক |

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার স্বপ্ন নিয়ে ঢাকায় আসেন। ভর্তি হন ফার্মগেটে একটি কোচিং সেন্টারে। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! পড়ালেখা বাদ দিয়ে তাকে এখন সময় কাটাতে হচ্ছে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে। বলছিলাম কোচিং করতে আসা মুন্সিগঞ্জের মেহেদি হাসানের কথা।

জুলাই মাসের শুরু থেকে রাজধানীতে ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গুর কবলে পড়েছেন মেহেদি। রাজধানীর গ্রিন রোডে অবস্থিত সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে তিনি ভর্তি হয়েছেন।

জানা গেছে, ঢাকা থেকে গত বৃহস্পতিবার মুন্সিগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার পরপরই অসুস্থবোধ করেন মেহেদি। প্রচণ্ড চোখ ব্যথার সঙ্গে জ্বর আসতে থাকে তার। এমন অবস্থায় মুন্সিগঞ্জে ডাক্তার দেখান। এরপর ডেঙ্গু ধরা পড়ে তার।

মেহেদি বলেন, ডেঙ্গু ধরা পড়ার পর গতকাল হাসপাতালে ভর্তি হই। শরীরে স্যালাইন চলছে। গায়ে ব্যথা রয়েছে। তবে আজ একটু ভালো অনুভব করছি। দোয়া করেন যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার পড়ালেখায় মনোযোগ দিতে পারি।

মেহেদি হাসানের মতো ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে সেন্ট্রাল হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৬৬ জন। এর মধ্যে মঙ্গলবারই নতুন ভর্তি হয়েছেন ১৬ ডেঙ্গু রোগী।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0039021968841553