মাদরাসাও সরকারিকরণ চাই

মো: আমিনুল হক |

মহান ও নিবেদিত পেশা হিসেবে শিক্ষকতা সর্বজন স্বীকৃত। মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবেই মনে করা হয় শিক্ষকদের। পাঠদানে আত্মনিয়োগ, শিক্ষার্থীদের সুপ্ত মেধা জাগ্রত করা, দুস্থ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিজের অর্থ ব্যয়ে দেশ সেরা হিসেবে গড়ে তোলার মতো শিক্ষকও দেশে বিরল নয়। এ জন্যই সমাজে শিক্ষকরা সবচেয়ে বেশি সম্মানিত, শিক্ষার্থীরাও যুগে যুগে স্মরণ রাখেন।

বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব সরকার। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির জন্য বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। দেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক যে সব এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তা সরকারিকরণ করা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কোন ব্যাপারই নয়। এসব শিক্ষা  প্রতিষ্ঠান সরকারিকরণের আওতায় আসলে সরকারের প্রায় ৬০০ কোটি টাকা থেকে ১ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এ টাকা বিনিয়োগ করা বর্তমান সরকারের জন্য কোন অসম্ভব কিছুই নেই। আমি মনে করি, সরকারের জন্য এ বিনিয়োগ হবে শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ।

এ বিনিয়োগে সরকারের প্রচুর লাভ হবে। দেশের জনগোষ্ঠীকে সম্পদে পরিণত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পরিণত হবে উন্নত দেশে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সবিনয়ে আবেদন জানাতে চাই, আপনি উন্নত বিশ্বের সাথে পাল্লা দিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এ জন্য আমরা শিক্ষক সমাজ আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনি শিক্ষকদের জন্য অনেক কিছু করেছেন। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করেছেন, মাদরাসা শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূর করেছেন, মাদরাসার শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্যবস্থা করেছেন। আপনি পারবেন দেশের সব এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কুল-কলেজ সরকারিকরণ করেছেন। এখন মাদরাসাকে সরকারিকরণের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। শিক্ষক সমাজ আপনার কাছে আজীবন ঋণী থাকবে।

বলতে দ্বিধা নেই, আমাদের দেশে মানুষ গড়ার কারিগরদের নিয়ে কারো যেন টেনশন নেই! এমপিওভুক্তগণ বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল, বৈশাখী ও উৎসব ভাতা পান না। তারা পদোন্নতি, স্বেচ্ছাঅবসর, বদলি সুবিধাসহ অসংখ্য বঞ্চনার শিকার। এমপিওভুক্তগণ পাননি বৈশাখী ভাতা ও বার্ষিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি সুবিধা! নতুন বেতন স্কেলে সরকারি প্রতিষ্ঠনের কর্মরত কর্মকর্তা, কর্মচারীরা ৫ শতাংশ বার্ষিক প্রবৃদ্ধি সুবিধা পেয়েছেন অনেক আগেই। কিন্তু এমপিওভুক্তগণের ৫ শতাংশ বার্ষিক প্রবৃদ্ধি অনিশ্চয়তার অন্ধকারেই রয়েছে। এমপিওভুক্ত কেউই পদমর্যাদা অনুযায়ী বাড়িভাড়া পান না। বরং বাড়িভাড়া পান ১০০০ টাকা, চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা, যা নিতান্তই অপ্রতুল।

বেসরকারি শিক্ষকরাই সম্ভবত বিশ্বের একমাত্র পেশাজীবী, যারা সিকিভাগ (২৫ শতাংশ) উৎসবভাতা পান। যা দিয়ে শিক্ষকদের আনন্দ উৎসব তো দূরের কথা, ঠিকভাবে দিনটি পালন করতে পারেন না। ছেলে মেয়েদের নতুন পোশাক, কুরবানী, উন্নত খাবার তৈরি করা যেন অসম্ভব ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় শিক্ষক সমাজের কাছে। তার পরেও ‘বোঝার ওপর শাকের আঁটি’র মতো শিক্ষকদের ওপর চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে আয় কর।

সোনালী ব্যাংক, জনতাসহ বিভিন্ন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আয় কর রির্টান জমা, টিন নম্বর ছাড়া মাসিক বেতন বিল জমা নিচ্ছেন না, সকল শিক্ষকগণ বেতন বন্ধের ভয়ে আয় কর প্রদান করেছেন রিটার্ন জমা দিয়েছেন। যে শিক্ষক সমাজের নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা, তাদের আবার আয় কর দিতে হবে কেন? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি একটু ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ করাচ্ছি শিক্ষক সমাজের পক্ষ থেকে।

আপনি তো একদিন আন্দোলনরত শিক্ষক সমাজকে বলেছিলেন, আমি ও আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে শিক্ষক সমাজেকে আর আন্দোলন করতে হবে না। তারা ক্লাস রুম থেকে রাস্তায় আসতে হবে না। কিন্তু শিক্ষক সমাজ আন্দোলন করছেন রাস্তায় নেমেছেন, সাংবাদিক সন্মেলন করছেন, কর্মবিরতি পালন করছেন। সরকার আসে সরকার যায়, বেসরকারি শিক্ষক সমাজের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না। অভিন্ন সিলেবাসে পাঠদানকারী শিক্ষকদের বেশিরভাগই বেসরকারি! এমন পটভূমিতে শিক্ষকসমাজের অন্যতম চাওয়া বিচ্ছিন্ন ওখণ্ডিভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের পরিবর্তে স্বচ্ছ, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার ভিত্তিতে ‘এক ঘোষণায় সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা সরকারিকরণ’।

তথাকথিত ‘শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজানো’র কল্পনা বাদ দিয়ে যা আছে, যেমন আছে তা অব্যাহত রেখে ক্রমশ তার মানোন্নয়ন, ভিত্তি সুদৃঢ়করণ বেশি জরুরি। কেননা, ‘ঢেলে সাজানো’র কথা বলে শুধু ঢালা হয়, সাজানো হয় না। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ না হবার জন্য দায়ী কেন্দ্রে শিক্ষক সংগঠনগুলোর দলীয় লেজুড়বৃত্তি। ফলে কোনো দাবির পেছনে যৌক্তিকতার চেয়ে বিবেচনায় থাকে দাবিটি কারা করেছে? সঙ্গে চলে আসে দু’ধরনের ব্যাখ্যা ও অবস্থান। তখন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবিগুলো হয়ে যায় রাজনৈতিক। তবে আশার কথা, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলোর মধ্যে ‘এক ঘোষণায় সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ’ বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি প্রায় অভিন্ন। কেননা, ‘দল যার যার শিক্ষকস্বার্থে সব শিক্ষক একাকার’।

শিক্ষকতার মহানব্রতের গর্বিত অংশীদার হিসেবে আমি ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে মনে করি, পেশাগত প্রাণের দাবি আদায়ে নেতিবাচক কর্মসূচি বা কোনো রূঢ় বাস্তবতার দিকে আমাদের নেতারা যাবেন না--বরং ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলে শিক্ষা জাতীয়করণ করতে হবে।

দেশের বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা সরকারিকরণ এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। কেননা বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে অবশ্যই সরকারিকরণের আওতায় আনতে হবে। যদিও বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রতিটি উপজেলায় একটি করে স্কুল ও কলেজ জাতীয়করণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

জানা যায়, এ পর্যন্ত বহু স্কুল-কলেজ জাতীয়করণের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। উপজেলা সদরে অবস্থিত এবং যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত সুবিধাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারিকরণে প্রাধান্য রাখা হয়েছে। এ রকম ঘোষণা রয়েছে সরকারের। কিন্তু এ সব নিয়ম-নীতি শিক্ষার মান উন্নয়নে তেমন ফলপ্রসু হবে বলে মনে হয় না।। উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে দেশের সব এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারিকরণ করতে সরকারকে অত্যন্ত বাস্তবমূখী ও সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। 


দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।বাড়ছে মানুষের আয়-রোজগার। শিক্ষায় প্রবেশ করেছে সৃজনশীলতা। কিন্তু সরকারের একার পক্ষে এটি সম্ভব নয়। সকল মহলের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণে সরকারের নিজস্ব কিছু মূল্যায়ন আছে এতে কোন সন্দেহ নেই। পাশাপাশি আমার কিছু পরামর্শ সরকারের বিবেচনার জন্য পেশ করলাম।বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব সরকার। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির জন্য বর্তমান সরকার বদ্ধ পরিকর। দেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক যে সব এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তা জাতীয়করণ করা সরকারের জন্য কোন ব্যাপারই নয়। এসব শিক্ষ প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের আওতায় আসলে প্রতিবছর সরকারের প্রায় ৬০০ কোটি টাকা থেকে ১ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে। এ টাকা বিনিয়োগ করা বর্তমান সরকারের জন্য সম্ভব। আমি মনে করি, সরকারের জন্য এ বিনিয়োগ হবে শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ। এ বিনিয়োগে সরকারের প্রচুর লাভ হবে। দেশের জনগোষ্ঠীকে সম্পদে পরিণত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পরিণত হবে উন্নত দেশে।

 

তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সবিনয়ে আবেদন জানাতে চাই, আপনি উন্নত বিশ্বের সাথে পাল্লা দিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। এ জন্য শিক্ষক সমাজ আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছেন। আপনি শিক্ষকদের জন্য অনেক কিছু করেছেন। আপনি পারেন দেশের সকল এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় করণ করতে। কেননা আপনি একসাথে দেশের ২৬ হাজার ১৯৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ করেছেন এবং এসব শিক্ষ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগকৃত ১ লাখ ২০ হাজার শিক্ষকের চাকরি সরকারি করা হয়েছে, প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম তারিখে বিনামূল্যে কোটি কোটি বই বিতরণ এবং প্রতিবছর ১ নভেম্বর জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা, ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান এবং ১ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা গ্রহণ করেন এবং ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছে, যাতে বেসরকারি শিক্ষক সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে। ডিজিটাল ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষকেরা, যা এর আগে কোন সকার প্রধান করতে পারেননি।

এত বড় সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করায় আপনাকে শিক্ষক সমাজ শুধু ধন্যবাদ জানাননি, আপনার জন্য প্রতিনিয়ত আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছেন, আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছেন। আপনি পারবেন দেশের সব এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ-মাদ্রসা সরকারিকরণ করে লাখ লাখ পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোটাতে। আর এ সাহসী কাজের জন্য শিক্ষক সমাজ আপনার কাছে আজীবন ঋণী থাকবে। আমাদের সবারই জানা আছে, শিক্ষাক্ষেত্রে সাংবিধানিক দায় হলো সবার সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ। অথচ পক্ষপাতদুষ্ট ও খণ্ডিত সরকারিকরণের দোলাচলে চলছে অস্থিরতা।সরকারিকরণের দাবিতে কলেজ শিক্ষকের মৃত্যু, আদালতে রিট বা এমপিওভুক্তির জন্য অনশন কাম্য নয়। মানুষ গড়ার কারিগরদের এমপিওভুক্তির নামে দেওয়া হয় ‘অনুদান’।

কাজেই, শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষকদের পেশাগত বঞ্চনার অবসানে দেশের সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ জরুরি। দুঃখজনক হলেও সত্য, শিক্ষকদের প্রত্যাশা পূরণ না হবার জন্য দায়ী কেন্দ্রে শিক্ষক সংগঠনগুলোর দলীয় লেজুড়বৃত্তি। ফলে কোনো দাবির পেছনে যৌক্তিকতার চেয়ে বিবেচনায় থাকে দাবিটি কারা করেছে? সঙ্গে চলে আসে দু’ধরনের ব্যাখ্যা ও অবস্থান। তখন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবিগুলো হয়ে যায় রাজনৈতিক।

তবে আশার কথা, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলোর মধ্যে ‘এক ঘোষণায় সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ’ বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি প্রায় অভিন্ন। কেননা, ‘দল যার যার শিক্ষকস্বার্থে সব শিক্ষক একাকার’। শিক্ষকতার মহানব্রতের গর্বিত অংশীদার হিসেবে আমি ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে মনে করি, পেশাগত প্রাণের দাবি আদায়ে নেতিবাচক কর্মসূচি বা কোনো রূঢ় বাস্তবতার দিকে শিক্ষক নেতারা যাবেন না--বরং ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলে শিক্ষা সরকারিকরণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীকে শিক্ষা ক্ষেত্রে আর একটি সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক: অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী, মদীনাতুল উলুম কামিল মাদরাসা, উপরভদ্রা, ডাক-কাজলা, থানা-বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

[মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন]
 

 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0066661834716797