গত ১০ জুলাই বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) প্রকাশ করেছে ১ম থেকে ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধনের মেধা তালিকা। এটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন মহল থেকে তালিকাটির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে। প্রকাশিত ফলাফলে রোল নম্বর দিয়ে সার্চ করলে প্রার্থীর নাম আসছে না, কারও কারও সাবজেক্ট ভিন্ন দেখাচ্ছে, পুরুষের নামের স্থানে দেখাচ্ছে মেয়েদের নাম, এমনকি জাল সনদ নেওয়া প্রার্থীদের নামও এই তালিকায় রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায় নিবন্ধনধারীদের নিকট থেকে।
মেধা তালিকায় জাল সনদধারী থাকার অভিযোগ করেন অনেক প্রার্থী। সে প্রেক্ষিতে ১৬ জুলাই দৈনিকশিক্ষা ডটকমে ‘শিক্ষক নিবন্ধনের মেধাতালিকায় জাল সনদধারী থাকার অভিযোগ’ শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়।
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিবন্ধনের মেধাতালিকায় জাল সনদধারী থাকার অভিযোগ
এরই প্রেক্ষিতে এনটিআরসিএ প্রকাশিত খবরের একটি ব্যাখ্যা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে তাদের ওয়েবসাইটে। প্রকাশিত ব্যাখ্যায় জাল সনদধারীদের নাম মেধা তালিকায় স্থান পাওয়ার বিষয়টি সঠিক নয় বলে দাবি করেছে এনটিআরসিএ। এনটিআরসিএর মতে প্রার্থীদের সনদ যাচাই প্রতিবেদনে সনদ সঠিক নয় মর্মে যে মন্তব্য করা হয়েছে তা সঠিক বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জাতীয় মেধা তালিকায় প্রকাশিত প্রার্থীদের রোল ও নাম অন্য ব্যক্তির সাথে মিল থাকলেও পিতা মাতার নাম ভিন্ন বলে দাবি করেছে এনটিআরসিএ।
এ সংক্রান্ত দ্বিধা কাটাতে সংশ্লিষ্টদের এনটিআরসিএ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।