বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জের গোলবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মৌলভী শিক্ষক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে জাল নিবন্ধন সনদে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে। অন্যের শিক্ষকনিবন্ধন সনদ ব্যবহার করে ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে সহকারী মৌলভী পদে চাকরি নেন এবং এরপর থেকে নিয়মিত এমপিও পাচ্ছেন। এতে সরকারি অর্থের অপচয় হচ্ছে। অনৈতিকভাবে অন্যের সনদ দেখিয়ে চাকরি করে বছরের পর বছর সরকারের টাকা নেয়া বন্ধের দাবি জানিয়েছেন স্কুলটির অভিভাবকরা।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগে অবিলম্বে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দল পাঠিয়ে কামরুজ্জামানের সনদটি যাচাই করার দাবি জানানো হয়েছে। অভিযোগের একটি কপি দৈনিক শিক্ষা অফিসেও পাঠিয়েছেন অভিভাবকরা।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক ড. মো: আবদুল মান্নান দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, সনদটি যাচাই করে দেখাতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বলা হবে।
শিক্ষক কামরুজ্জামানের মতামত জানার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।