দ্বিতীয় চক্রের শিক্ষক নিয়োগে বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুপারিশ পেয়েও যোগদান করতে পারেননি অনেক প্রার্থী। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শূন্যপদ না থাকলেও ভুল করে চাহিদা দেয়ার অজুহাতে অনেকে সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের যোগদান করতে দেয়নি। ভুল চাহিদা দেয়া এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর এসব প্রতিষ্ঠানের কতটির বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা জানাতে বলা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এবং এনটিআরসিএকে। মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৯ জুন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সভাপতিত্বে এনটিআরসিএর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শূন্যপদ না থাকা সত্ত্বেও ভুল চাহিদা দেওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আইনগত ব্যবস্থা নিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা প্রস্তুত করতে বলা হয় শিক্ষা অধিদপ্তর ও এনটিআরসিএকে।
মন্ত্রণালয় সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে জানায়, গত ৩ আগস্ট এনটিআরসিএ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের চিঠি পাঠিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছিল। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সে প্রেক্ষিতে এরকম কতটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এসব প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করে তা মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে এনটিআরসিএ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে। সোমবার (৩১ আগস্ট) এ বিষয়ে আদেশ জারি করা হয়েছে।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।