বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে প্রার্থী বাছাই করছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। শুধু একটা প্রাক-যোগ্যতা যাচাইয়ের সনদ দেয়ার লক্ষ্যে ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে যাত্রা শুরু করা এই প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান দায়িত্ব অনেক। ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে আরো বেশি দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটিকে। খোলনলচে পাল্টে গেছে। সামনে আরো দায়িত্ব পাবে এই প্রতিষ্ঠানটি। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আদলে এই প্রতিষ্ঠানটি এখন সরাসরি নিয়োগের জন্য প্রার্থী বাছাই করছে। মাত্র অল্প সংখ্যক জনবল নিয়ে তারা বিশাল এই কর্মযজ্ঞটি চালিয়ে যাচ্ছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে। একশ্রেণির প্রতারক এনটিআরসিএর নামে ভুয়া ফেসবুক পেজ, মামলার পর মামলা, অপপ্রচার ইত্যাদি চালিয়েও প্রতিষ্ঠানটির গ্রহনযোগ্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতায় ফাটল ধরাতে পারেনি এতটুকুও। তাদের প্রধান কাজ পরীক্ষা নেয়া। সেখানে কোনওরকম প্রশ্ন ওঠেনি অদ্যাবধি। তবে, মাঠ পর্যায়ের কতিপয় শিক্ষা কর্মকর্তা ও কতিপয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকৃত ভুল তথ্যের জন্য কয়েকশ প্রার্থী ভোগান্তিতে রয়েছেন। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিনগুলোতে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্তারা। অত্যন্ত সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তারা দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
বর্তমানে ১৫ ও ১৬তম নিবন্ধন পরীক্ষা চলছে। শিক্ষক হতে ইচ্ছুক লাখ লাখ প্রার্থীর মনে রয়েছে নানা প্রশ্ন। দৈনিক শিক্ষার ফেসবুক লাইভে অংশ নিয়ে প্রশ্ন করেন অনেকেই। অনেক সমস্যার কথা জানাচ্ছেন তারা। পাঠকের শত শত প্রশ্ন নিয়ে কাজ করছে দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকরা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনটিআরসিএ’র কর্মকর্তাদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ হবে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলে। প্রায় ২০টি পর্বে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনগুলো দেখতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। আর ভিডিও প্রতিবেদনগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।