বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরিকল্পিত বিভাগশিক্ষা নয়, শিক্ষকদের স্বার্থে খোলা হচ্ছে?

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক |

ভালো কোনো গবেষণা নেই, চাকরির বাজারেও নেই তেমন চাহিদা। এর পরও অপরিকল্পিতভাবে একের পর এক নতুন বিভাগ চালু করছে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বিভাগ থেকে দুই, তিন এমনকি চারটি বিভাগও খোলা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, কিছু শিক্ষকের দ্রুত চেয়ারম্যান হওয়ার আকাঙ্ক্ষা পূরণ এবং নতুন শিক্ষক নিয়োগের জন্য পদ সৃষ্টির মতো বিষয়গুলোই প্রাধান্য পাচ্ছে এসব বিভাগ খোলার ক্ষেত্রে। রোববার (৯ জুন) দৈনিক বনিক বার্তার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য দেয়া হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন সাইফ সুজন।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে,  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের যাত্রা ২০১২ সালে। এর দুই বছর পর ২০১৪ সালে খোলা হয় কমিউনিকেশন ডিসঅর্ডারস বিভাগ। এর এক বছরের মাথায় খোলা হয়েছে প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশনস স্টাডিজ বিভাগ। এ তিনটি বিভাগ খোলা হয়েছে মূলত সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে। বিভাগগুলোর চেয়ারম্যান ও শিক্ষক নিয়োগও হয়েছে সেখান থেকে। এর আগে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের কোর্স হিসেবে পড়ানো হলেও চার বছরের মধ্যেই কোর্সগুলোকে চারটি বিভাগে রূপ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে বলেন, গ্রন্থাগার নেই, শ্রেণীকক্ষ নেই, গবেষণাগার নেই। অথচ দেদারসে বিভাগ খোলা হয়েছে। এসব বিভাগের সিলেবাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে একটি বিভাগই যথেষ্ট। যেসব বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি কোর্সই যথেষ্ট, সে বিষয়েও বিভাগ খোলা হয়েছে। চাকরির বাজারে চাহিদা নেই এমন বিভাগও খোলা হয়েছে। যেমন প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশনস স্টাডিজ; বিশ্বব্যাপীই এ খাতের প্রয়োজনীয়তা ক্রমান্বয়ে কমছে। যদিও কয়েক বছর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম থেকে এ বিষয়ে বিভাগ খোলা হয়েছে। কাউকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়ার জন্য কিংবা কয়েকজনকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য ব্যক্তিস্বার্থে এগুলো করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, ভাষা ইনস্টিটিউট খোলা হয়েছিল ভাষা শেখানোর জন্য। এখানে বিভিন্ন ভাষার ওপর সার্টিফিকেট কোর্স করানোর কথা। এখন একেকটি ভাষার ওপর বিভিন্ন বিভাগ খোলা হচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়। এভাবে অপ্রয়োজনীয় বিভাগ খোলায় শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।

২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে প্রকৌশল অনুষদের অধীনে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ নামে একটি বিভাগ চালু করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। বিভাগটি চালুর প্রতিবাদে তখন বিক্ষোভ, মানববন্ধন ও ক্লাস বর্জনও করেছিলেন ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (এপিইই) বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি ছিল, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ইইই বিভাগে যে কারিকুলাম পড়ানো হয়, তাদেরও সেই কারিকুলামেই পড়ানো হয়। তাদের সিলেবাসের ১০ শতাংশ ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের আর বাকি ৯০ শতাংশই ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের। পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত শিক্ষাবর্ষে দুটি বিভাগকে একীভূতকরণ করতে বাধ্য হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নতুন করে খোলা আইন ও ভূমি প্রশাসন, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান, জীব ও চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, বিভাগ খোলার ক্ষেত্রে সবার আগে উচিত প্রয়োজনীয়তা। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভাগ খোলার প্রেক্ষাপট দেখলে বোঝা যায়, সেখানে ব্যক্তিস্বার্থ প্রাধান্য পাচ্ছে। নতুন একটি বিভাগ খোলা সহজ কথা নয়। সেখানে দক্ষ শিক্ষক ও পর্যাপ্ত অবকাঠামোর প্রয়োজন। তবে আমরা দেখছি অবকাঠামো ছাড়াই দুয়েকজন শিক্ষক নিয়েই বিভাগ খোলা হচ্ছে। এত কমসংখ্যক শিক্ষক কীভাবে কারিকুলাম প্রণয়ন করবেন, কীভাবে পাঠদান করবেন—এগুলো আমার বোধগম্য নয়। এভাবে বিভাগ খোলা অন্যায়। এটি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও এক ধরনের প্রতারণা। এটিকে একাডেমিক ডিসঅনেস্টি বলা যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত সাত বছরে নতুন সাতটি বিভাগ চালু হয়েছে। নতুন চালু হওয়া বিভাগগুলো হলো মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান, সংগীত, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, ক্রিমিনোলজি ও বাংলাদেশ স্টাডিজ। এ বিভাগগুলোর প্রত্যেকটিতেই রয়েছে অবকাঠামো সংকট।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক বলেন, ‘নতুন বিভাগগুলোর মধ্যে কিছু বিভাগের প্রয়োজন রয়েছে। তবে কিছু বিভাগ খোলা হয়েছে কোনো ধরনের প্রয়োজনীয়তা ছাড়াই। কিছু পদ সৃষ্টি করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার জন্যই এসব বিভাগ খোলা হয়েছে।

কর্মমুখী শিক্ষা কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রধান সহায়ক। তবে কর্মবাজারের চাহিদার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ না হওয়ায় দেশের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা তরুণদের চাকরির সুযোগ সৃষ্টিতে ব্যর্থ হচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অপ্রয়োজনীয় বিভাগ খোলায় উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যেও বেকারত্বের হার বাড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. তোফায়েল আহমদ চৌধুরী বলেন, একটি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার দায়িত্ব হলো জাতীয় চাহিদার কথা বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশে এমন কোনো পরিকল্পনা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চাকরির বাজারের কথা বিবেচনায় না নিয়ে ইচ্ছামতো বিভাগ খুলছে। কর্মসংস্থানমুখী বিভাগ না খোলায় সব গ্র্যাজুয়েট সরকারি কিংবা ব্যাংকের চাকরির পেছনে ছুটছে। আমি কোনো বিভাগকে ছোট করব না। জ্ঞানের জগতে সব বিষয়েরই প্রয়োজন ও সম্মান রয়েছে। তবে বিশ্বের অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ই প্রয়োজনীয়তার নিরিখে অনেকগুলো বিভাগকে একীভূত করে ফেলে। আবার অনেক বিভাগ বন্ধ করে দেয়। অথচ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পূর্ণ উল্টো পথে চলছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃত্যকলা ও সংগীত বিভাগকে ভাগ করে দুটি বিভাগ করা হয়েছে। উর্দু ও ফারসিকে ভাগ করে দুটি করা হয়েছে। পালি ও সংস্কৃতকে দুটি বিভাগ করা হয়েছে। অথচ এসব বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের কোনো উপকারে আসবে না।

বিজ্ঞান-প্রযুক্তির স্নাতকদের চাহিদা বেশি হওয়ায় গত কয়েক বছরে অনুমোদন দেয়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক হওয়ার কথা। যদিও প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য বিবেচনায় না নিয়ে এসব বিশ্ববিদ্যালয়েও কলা ও মানবিকের বিভাগ খোলা হচ্ছে বেশি। এমনই এক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের তুলনায় সামাজিক বিজ্ঞান, কলা কিংবা বাণিজ্যের বিভাগগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হচ্ছে বেশি। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়টির মূল লক্ষ্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার। একই অবস্থা রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৩৮। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবস্থাপনা বিভাগে শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৪৬ জন।

দেশ-বিদেশে চাকরির বাজারে বিজ্ঞান-প্রযুক্তির স্নাতকদের চাহিদাই বেশি। সে তুলনায় চাহিদা কম কলা, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের স্নাতকদের। কিন্তু চাকরির বাজারের চাহিদার কথা বিবেচনায় না নিয়ে বিভাগ খোলায় কর্মসংস্থান উপযোগী গ্র্যাজুয়েট তৈরি হচ্ছে না দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০১৬ সালে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতক পর্যায়ে কলা ও মানবিকে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ৪২ হাজার ৪৭২। ২০১৭ সালে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার ৬৬৪। সে হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে কলা ও মানবিকে শিক্ষার্থী বেড়েছে প্রায় ৮ শতাংশ। একইভাবে শিক্ষার্থী বেড়েছে সামাজিক বিজ্ঞানের বিভাগগুলোয়ও। ২০১৭ সালে সামাজিক বিজ্ঞানের স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা এর আগের বছরের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়েছে।

ইউজিসির তথ্য অনুযায়ী, দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় স্নাতক পর্যায়ের মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা ২ লাখ ৮৩ হাজার ৮৬৬। এর মধ্যে কলা ও মানবিকে অধ্যয়ন করছেন ৪৫ হাজার ৬৬৪ জন, সামাজিক বিজ্ঞানে ৪০ হাজার ৯৯৪, বাণিজ্যে ৩৮ হাজার ৮৯৭, বিজ্ঞানে ৪২ হাজার ৫৭৬, প্রকৌশল ও কারিগরিতে ৪৫ হাজার, কৃষিতে ২২ হাজার ৩৫৫, চিকিৎসায় ৩ হাজার ৮৬৭, আইনে ৬ হাজার ২৪৮ ও ফার্মেসিতে ৩ হাজার ১০৯ জন।

এদিকে শিক্ষার্থীরা বলছেন, কমসংখ্যক বিভাগ ও আসনের কারণে তারা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ‘খ’ ইউনিটের অধীন। ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে ‘খ’ ইউনিটে আসন সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৭৮। এসব আসনের বিপরীতে আবেদন করেছিল ৩৬ হাজার ২৫০ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। সে হিসেবে কলা, মানবিক ও সামজিক বিজ্ঞানের বিভাগগুলোতে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তিচ্ছুর সংখ্যা ১৫।

অন্যদিকে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত বিভাগগুলোর ভর্তি পরীক্ষা হয় ‘ক’ ইউনিটের অধীন। ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে এ ইউনিটে আসন সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৭৫০। এসব আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছিল ৮২ হাজার ৯৭০টি। সে হিসেবে প্রতি আসনের বিপরীতে ৪৭ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছিলেন। অর্থাৎ মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের তুলনায় বিজ্ঞানের বিভাগগুলোয় ৬২৮টি আসন কম। যদিও বিজ্ঞানে ভর্তির জন্য আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের ভর্তিচ্ছুর দ্বিগুণ।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, উন্নত বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বাজারের চাহিদা ও মেধা বিবেচনায় নিয়ে বিষয় নির্ধারণ করা হয়। যদিও আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। এখন আমাদের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও প্রকৌশলের গ্র্যাজুয়েট দরকার বেশি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেটি দিতে পারছে না। এজন্য আমাদের অন্য দেশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন কী? তাই সরকারি ও বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থানের কথা বিবেচনায় নিয়ে একটি সমন্বিত পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়ন জরুরি।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.010385036468506