শিক্ষায় অন্যতম সেরা সুইডেন থেকে শিখতে পারে বাংলাদেশ

কায়সুল খান |

ইউরোপের তৃতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র সুইডেন। দেশটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান। আয়তন ৪ লাখ ৫০ হাজার ২৯৫ বর্গ কিলোমিটার। ইউরোপ মহাদেশের অন্যতম কম জনঘনত্বপূর্ণ এই দেশটির মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখের কিছু বেশি। সাংবিধানিক রাজতন্ত্র বর্তমান থাকা দেশটিতে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রথা বিদ্যমান। গণতন্ত্র সূচকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ রাষ্ট্র সুইডেন। ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দের ১ জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণ করে সুইডেন। দেশটি সিনজেন চুক্তিভুক্ত ২৮টি দেশের একটি। উনবিংশ শতক থেকেই কোন ধরণের যুদ্ধ-বিগ্রহে জড়ায়নি। তাই সুইডেন বিশ্বের অন্যতম শান্তিবাদী দেশ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও নিজেদের নিরপেক্ষ অবস্থান ধরে রেখেছিল। মুক্তবাজার অর্থনীতির দেশ সুইডেন জিডিপির বিচারে বিশ্বের ২৩তম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ।

নব্বইয়ের দশকে সুইডেন শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যাপক সংস্কার করে। শিক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ ও বাজার চাহিদার সাথে সংগতিপূর্ণ করে গড়ে তোলা নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা সুইডেনের সামগ্রিক চেহারা বদলে দিয়েছে। শিক্ষাখাতে সুইডেন বাজেটের প্রায় ১৬ শতাংশ এবং জিডিপির ৭ দশমিক ৬ শতাংশ ব্যয় করে থাকে যা ইউরোপের দেশগুলোর মাঝে অন্যতম শীর্ষ। শিক্ষা ও গবেষণায় উচ্চ বিনিয়োগের ফল স্বরূপ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষার্থীরা আজ উচ্চ শিক্ষার জন্য সুইডেনকে গুরুত্বের সাথে প্রাধান্য দিচ্ছে। 

সুইডেনে সাাক্ষরতার হার ৯৯ শতাংশ। এখানে ৬ থেকে ১৫ বছর বয়সী সব শিশুর জন্য স্কুলে যাওয়া বাধ্যতামূলক। অপেক্ষাকৃত দরিদ্র পরিবারের শিশুদের জন্য প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষা সম্পূর্ণ বিনামূল্য। অন্যদিকে অন্যান্য শিশুদের জন্যও এই স্তরে শিক্ষার খরচের একটি প্রাইস সেইলিং ও ভর্তুকির ব্যবস্থা আছে। এখানকার শিক্ষা ব্যবস্থা ৩ ভাগে বিভক্ত। প্রাথমিক শিক্ষা, মাধ্যমিক শিক্ষা এবং উচ্চ শিক্ষা। সুইডেনের উচ্চ শিক্ষা আবার ‘বোলোগনা পদ্ধতির’ অন্তর্গত অর্থাৎ উচ্চ শিক্ষা বেসিক, অ্যাডভান্সড ও ডক্টরাল লেভেল নামে ৩ টি পর্যায়ে বিভক্ত। 

সুইডেনের শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক ও তত্ত্বাবধায়ক হল ‘মিনিস্ট্রি অফ এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ’। ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দে গঠিত এই মন্ত্রণালয় সুইডেনের অন্যতম প্রাচীন এবং গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। সুইডেনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষা ও গবেষণার তদারকি এবং ফল বিশ্লেষণ, শিক্ষক ও শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংস্থান করার কাজ করে থাকে এই মন্ত্রণালয়।

১ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য সুইডেনে প্রি-স্কুলের (ফোরস্কুলা) ব্যবস্থা রয়েছে। মূলত কর্মজীবী, বেকার কিংবা শিক্ষার্থী বাবা-মায়ের সুবিধার্থে সরকার শিশুদের জন্য এই প্রি-স্কুলিং এর ব্যবস্থা করে থাকে। ন্যূনতম ৩ ঘন্টা স্কুলে থাকতে সক্ষম এমন ৩ বছর বয়সের উর্ধ্বের শিশুদের জন্য প্রি-স্কুল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। তবে ৩ বছরের কম বয়সী এবং ৩ ঘন্টার অধিক সময় স্কুলে কাটাবে এমন শিশুদের জন্য বাবা-মায়ের আয় বিবেচনা করে পৌর কর্তৃপক্ষ ফি নির্ধারণ করে। সুইডেনে প্রি-স্কুলিংয়ের উদ্দেশ্য হল শিশুদের বাবা-মার কর্মজীবনকে আরও সহজ করে তোলা এবং একই সাথে শিশুদের মাঝে মূল্যবোধ ও আন্তরিকতার বোধ গড়ে তোলা। প্রি-স্কুলগুলোতে মূলত সংগীত, চিত্রকলা এবং খেলাধূলার মাধ্যমে শিশুরা সময় কাটায়। শিশুদের ব্যক্তিত্ব গঠনে শিক্ষকরা স্কুলে নানা রকম শিক্ষামূলক আয়োজন করেন।

সুইডেনে ৬-৭ বছর বয়সী শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য আরেকটি স্কুল রয়েছে। এটিকে বলে ‘ফোরস্কুলেক্লাস’। সম্পূর্ণ নিখরচা এই স্কুলে শিক্ষার্থীদের বছরে ৫২৫ ঘন্টা পড়াশোনা করতে হয়। এ ধরণের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকে সুইডেনে ডে-কেয়ার বলা হয়। প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের ক্লাসগুলো সকালে শুরু হয়ে দুপুরের আগেই শেষ হয় এবং লাঞ্চ বিরতির পর শিশুদের মাঝে অবসরযাপন সংক্রান্ত কার্যাবলীর সাথে পরিচয় করানো হয়।

সুইডেনে বাধ্যতামূলক শিক্ষার স্তর ৭-৮ বছরে শুরু হয়। বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা ৩ টি স্তরে বিভক্ত। ১ম-৩য় শ্রেণি পর্যন্ত নিম্ন স্তর, ৪র্থ-৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত মধ্যম স্তর এবং ৭ম-৯ম শ্রেণি পর্যন্ত উচ্চ স্তর। প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শিক্ষা ও উন্নয়নের জন্য স্কুল ও অভিভাবকের দায়িত্ব সমান। শিশুদের উন্নতির ধারা এবং পছন্দ সম্পর্কে স্কুলগুলো নিয়মিতভাবে অভিভাবককে জানায়। প্রাথমিক পর্যায়ে শিশুদের এমনভাবে গড়ে তোলা হয় যেন তারা স্কুল ও স্কুলের বাইরের জীবন থেকে ভবিষ্যত শিক্ষার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। তারা যেন ভবিষ্যতে লিঙ্গ, সংস্কৃতি কিংবা সামাজিক কারণে পেশা বাছাইয়ের সময় কোনরূপ সমস্যায় না পড়ে সে ব্যাপারে দৃষ্টি রাখা হয়। প্রাথমিক শিক্ষার ৩ টি স্তরে শিশুদের সুইডিস ভাষা, গণিত, শারীরিক শিক্ষা, ইংরেজি, কারুকলা, সংগীত, ভিজ্যুয়াল আর্টস, প্রযুক্তিবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিদ্যা, ইতিহাস, সামাজিক বিজ্ঞান, ধর্ম, ভূগোল এবং গার্হস্থ্য অর্থনীতি মোট ১৬ বিষয় বাধ্যতামূলকভাবে পড়তে হয়। ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে শিক্ষার্থীরা পছন্দসই একটি বিদেশী ভাষা পড়তে পারে। ফ্রেঞ্চ, জার্মান আর স্প্যানিশ ভাষার মধ্যে যে কোন দুটি ভাষা স্কুলগুলো শিক্ষার্থীদের পড়ার জন্য অফার করে থাকে। সময়ানুবর্তিতাকে এখানে খুবই গুরুত্ব দেয়া হয় এবং স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এই ব্যাপারটি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হয়। 

সুইডিস শিক্ষা ব্যবস্থায় গ্রেডিং মূলত ৩ প্রকার। ফেইল, পাস এবং পাস উইথ ডিস্টিংশন। প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে এ, বি, সি, ডি, ই এবং এফ এই ৬ ভাবে গ্রেডিং করা হয়। তবে বি এবং ডি গ্রেডকে বলা হয় ফিলিং গ্রেড। পরীক্ষা হয় ২০ পয়েন্টের উপর। প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুরা অপশনাল বিষয়সহ মোট ১৭টি বিষয়ে সর্বোচ্চ ৩৪০ পয়েন্ট অর্জন করতে পারে। শিশুদের ৩য়, ৬ষ্ঠ এবং ৯ম শ্রেণিতে জাতীয়ভাবে মূল্যায়ন পরীক্ষা নেয়া হয়। সকল শিশুকে সমানভাবে মূল্যায়ন করাই এই পরীক্ষার উদ্দেশ্য। তবে ৬ষ্ঠ শ্রেণির আগ পর্যন্ত শিশুদের গ্রেডিং করা হয় না। ৩য় শ্রেণিতে শুধুমাত্র গণিত ও সুইডিস ভাষার উপর পরীক্ষা নেয়া হয়। অন্যদিকে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে গণিত, সুইডিস ভাষা এবং ইংরেজির উপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হয়। পাশাপাশি ৯ম শ্রেণিতে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যার মধ্য থেকে যে কোন একটি এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিষয় থেকে একটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হয়।

সুইডেনে ১০ম থেকে ১২শ শ্রেণি পর্যন্ত উচ্চ মাধ্যমিক স্তরকে বলা হয় জিমনেশিয়াম বা হাইস্কুল। হাইস্কুলে লেখাপড়া করা সুইডেনের শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক নয়। তবে শতকরা ৯৮ ভাগ সুইডিশ শিক্ষার্থী প্রাথমিক পর্যায় শেষ করে হাইস্কুলে ভর্তি হয়ে থাকে। এখানে হাইস্কুল স্তরে দুটি শাখা রয়েছে। ১ম শাখাটি কারিগরি শিক্ষার উপর নজর দেয় এবং অন্যটি উচ্চ শিক্ষার উপর। তবে উভয় শাখার শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ পায়। কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একই ধারার বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে।

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে এদেশে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং ডক্টরাল লেভেল রয়েছে। সকল ক্ষেত্রেই লেখাপড়ার জন্য এদেশে বিশ্ববিদ্যালয় বা ইউনিভার্সিটেট এবং বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ এই দুটি শাখা রয়েছে। ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি রিসার্চ ওরিয়েন্টেড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজও রয়েছে এদেশে। সুইডেনে ৩ বছরের স্নাতক, ১ বা ২ বছরের স্নাতকোত্তর এবং ২-৪ বছরের ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে।

সুইডেনের হাইস্কুল পর্যায়ের পড়াশোনা শেষে একজন শিক্ষার্থী স্নাতকের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ভর্তি হতে পারে। এজন্য হাইস্কুল সমাপ্তির পাশাপাশি ইংরেজি ও গণিতে একটি নির্দিষ্ট মানে দক্ষতার প্রমাণ দিতে হয়। ৩ বছরের স্নাতক শেষে সুইডেনে ২ বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। তবে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রামও রয়েছে। 

সুইডেনের মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে আবেদন করতে হয়। এক্ষেত্রে এক সাথে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় বা বিষয়ে আবেদনের সুযোগ থাকে। ইউনিভার্সিটি অ্যাডমিশন কর্তৃপক্ষ কেন্দ্রীয়ভাবে আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করে ফলাফল প্রকাশ করে। সেখান থেকে প্রথম সুযোগ পাওয়া বিষয়ে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারে।

ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট, কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, উপসালা, স্টকহোম, লুন্ড, লিঙ্কশপিং প্রভৃতি সুইডেনের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা সুইডেনের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসে। শিক্ষা ও গবেষণা খাতে সুইডিস সরকারের বিশেষ দৃষ্টি ও অর্থায়ন উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে সুইডেনকে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আকর্ষণ হিসেবে গড়ে তুলেছে। বিশেষত ডক্টরাল পর্যায়ের গবেষণার জন্য সুইডিস বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আলাদা সুনাম রয়েছে।

শিক্ষকদের সম্মানী প্রদানের তালিকায় সুইডেন পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষস্থানীয়। ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে পরিসংখ্যান অনুযায়ী সুইডেনের স্কুল পর্যায়ের একজন শিক্ষক মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার সুইডিশ ক্রাউন (২ লাখ ৬০ হাজার থেকে ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা) সম্মানী পান। শিক্ষকের সম্মানী ক্রমবর্ধমান। সুইডেনে কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্কুল পর্যায়ের শিক্ষকের সম্মানি ৫০ হাজার ক্রাউনেরও বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের মাসিক গড় বেতন ৬৫ হাজার ক্রাউন (প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা)। সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের শিক্ষকদের মাসিক গড় সম্মানী প্রায় ৭০ হাজার ক্রাউন বা ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এখানে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের মাসিক সর্বোচ্চ সম্মানী প্রায় ১১ হাজার ক্রাউন বা প্রায় ৯ লাখ টাকা।
 
শিক্ষকদের পাশাপাশি সকল পর্যায়ের প্রত্যেক শিক্ষার্থী জন্য গড়ে সরকার বাৎসরিক প্রায় ১২ হাজার ক্রাউন ব্যয় করে থাকে। ফলে সুইডেন শিক্ষা ও গবেষণায় বিশ্বের মাঝে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, চিকিৎসা প্রভৃতি ক্ষেত্রে সুইডেনের অর্জন অসাধারণ। সুইডিস পণ্য টেকসই এবং গুণে মানেও সেরা।

সুইডেনের সাথে বাংলাদেশের আর্থিক কাঠামোর ভিন্নতা থাকার সত্ত্বেও শিক্ষা কাঠামো, কারিকুলাম ও সিলেবাস প্রণয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সুইডিশ মডেল অনুসরণ করতে পারে। বাংলাদেশ ও সুইডিশ সরকারের পারস্পারিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন সম্ভব।

লেখক: কায়সুল খান, ইউরোপ প্রবাসী


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ - dainik shiksha স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে - dainik shiksha শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0027670860290527