শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার। এ শিক্ষা অর্জন করতে আমরা কোনো না কোনো বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করি। পরিবারের পরই যে মাধ্যমটি শিশুর সামাজিকীকরণে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে, সেটা হল বিদ্যালয়।
বিদ্যালয় থেকেই শিশু তাদের প্রাথমিক শিক্ষাগুলো পায়। সব শিক্ষার ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয় বিদ্যালয়ে। তাই বিদ্যালয়ের পরিবেশ হওয়া চাই অনুকূল। বুধবার (১৫ মে) দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশিত নিবন্ধে এতথ্য জানা যায়। নিবন্ধনটি লিখেছেন হাসান তাসনিম শাওন।
সাধারণত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময় শিক্ষার্থীরা বয়ঃসন্ধিকালে প্রবেশ করে। এ সময় শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা সাধারণত একটু আবেগপ্রবণ হয়। যে কোনো সিদ্ধান্ত হুটহাট নিয়ে ফেলে।
এ সময় অনেক শিক্ষার্থী বিপথগামী হয়ে যায়; বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। অনেকে আবার মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। অনেকে হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। শুধু পাঠদান ও পরীক্ষা গ্রহণ কোনো বিদ্যালয়ের কাজ হতে পারে না।
শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশে সহায়তা করতে হবে। মানবিক আচরণ, মূল্যবোধ, নৈতিকতার শিক্ষাও দিতে হবে। আর এজন্য প্রতিটি স্কুলে ছাত্র পরামর্শদান কেন্দ্র থাকা প্রয়োজন।