স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা নীতিমালা বাস্তবায়নের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক |

বর্তমান সরকারের মেয়াদের মধ্যে দ্রুত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন, পাঠদানের অনুমতি, একাডেমিক স্বীকৃতি, মাদরাসা পরিচালনা, অনুদান, বেতন-ভাতাদি প্রদান নীতিমালা-২০১৮ বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নীতিমালার অনুমোদন দেন। প্রধানমন্ত্রী এটি অনুমোদন দেয়ায় তাঁকে অভিনন্দনও জানান তারা। বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটি আয়াজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ দাবি জানান।  

সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব কাজী রুহুল আমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মহাসচিব কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন, পাঠদানের অনুমতি, একাডেমিক স্বীকৃতি, মাদরাসা পরিচালনা, অনুদান, বেতন-ভাতাদি প্রদান নীতিমালা-২০১৮ অনুমোদন দিয়ে প্রধানমন্ত্রী  ইসলামি শিক্ষার ক্ষেত্রে এক অনন্য ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। ৩৪ বছর যাবত মাদরাসার শিক্ষকরা  বিনা বেতনে চাকরি করে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আমরা আশা করি এই সরকারের মেয়াদের মধ্যে খুব দ্রুত তা বাস্তবায়ন করা হবে। শিক্ষকরা প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা আজীবন মনে রাখবেন।

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা নীতিমালার অনুমোদন দেয়ায় বিভিন্ন জেলা থেকে আগত সমিতির নেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এবং সচিবসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন  জানান।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক সমিতির উপদেষ্টা সাগর আহমেদ শাহিন। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা নজরুল ইসলাম হিরন, সহসভাপতি মাওলানা মোঃ শাহজাহান, আব্দুর রহিম, তাজুল ইসলাম ফরাজী, অর্থ সম্পাদক জিয়াউল হক জিয়া, যুগ্ম সম্পাদক আবু মুসা ভূইয়া, শামছুল আলম, এবিএম আব্দুল কুদ্দুস, দপ্তর সম্পাদক ইনতাজ বিন হাকিম, আলাউদ্দিন, আব্দুর রশিদ, এ বি এম নাজিমউদ্দিন, আনোয়ার হোসেন,আবুল কালাম আজাদ, নুরুল ইসলাম,আবু সাঈদ, আব্দুর রাজ্জাক, তবিবর রহমান, মো: ওবায়দুল হক,লিয়াকত আলী, রেজাউল করিম, আব্দুল কাদের, নুরুল ইসলাম, আবুল খায়ের, মোখলেছুর রহমান, শওকত হোসেন, এনামুল হক, আলতাফ হোসেন, ইসমাইল হোসেন, নাসরিন বেগম, ফেন্সী খাতুন প্রমুখ।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.002687931060791