ভূঞাপুরে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি অর্থ আদায় করা হলেও কোনো ধরনের রসিদ দেয়নি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আর এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা।
ভূঞাপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মাহমুদ মিয়া জানান, বাড়তি টাকা আদায়ের অভিযোগ মিথ্যা। টাকা আদায়ের সময় রসিদ দেওয়া হয়নি কৌশলগত কারণে। পরে শিক্ষার্থীদের রসিদ দেওয়া হবে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা টাকা ব্যাংকে জমা রাখা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা শাহীনুর ইসলাম জানান, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বাড়তি টাকা আদায়ের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে অভিভাবকরা অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত অব্যাহত আছে।