নিম্ন মাধ্যমিক থেকে মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত হওয়ার পর ৮১টি স্কুলে ২৭১ জন শিক্ষক-কর্মচারি নিয়োগ দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। প্রায় দশ বছর চিঠি চালাচালি, তদন্ত ও অনুসন্ধানের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে ৮১টি নিম্ন মাধ্যমিক স্কুলের কোড পরিবর্তন হয়ে মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত হচ্ছে।
এর মধ্যে প্রধান শিক্ষক ৩ জন, সহকারী প্রধান শিক্ষক ৭৯ জন, সহকারী শিক্ষক ৮৬ জন, সহকারী গ্রন্থাগারিক ৭৯ জন, ৩য় শ্রেণির কর্মচারি ২ জন, ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারি ২২ জন। এসব পদে নিয়োগ দিলে এমপিওবাবদ সরকারের বার্ষিক অতিরিক্ত খরচ হবে সাত কোটি টাকার বেশি।
১০ বছরের বেশি সময় আগে ৮১টি নিম্ন মাধ্যমিক স্কুলে অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে ঘুষের বিনিময়ে। ইএমআইএস সেলের কর্মকর্তাদের সহায়তায় কোড পরিবর্তন করা হয় অবৈধভাবে। পরবর্তীতে অবৈধভাবে কোড পরিবর্তনের বিষয়টি ধরা পড়ে। নানা ধাপ পেরিয়ে সংসদীয় কমিটির সুপারিশ, অর্থ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের পর অবৈধ কোড বৈধ করার সুযোগ দেয়া হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা প্রতিটি স্কুলের বর্তমান জনবল ও কোড পরিবর্তনের পরে অতিরিক্ত জনবল ও বেতন-ভাতা বাবদ কোষাগার থেকে খরচের হিসেব দৈনিক শিক্ষার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।