ক্যাম্পাসের ভেতরে অনেক স্থাপনা মাভাবিপ্রবির পরিবেশ বিঘ্নিত করছে : ইউজিসি

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি |

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার জন্য যে পরিমাণ জায়গা প্রয়োজন, সেটি এখানে পর্যাপ্ত নেই। এছাড়া ক্যাম্পাসের ভেতরে অনেক স্থাপনা রয়েছে যা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে বিঘ্নিত করছে।

রোববার সকালে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) প্রস্তাবিত ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ এবং ‘ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহেবিলিটেশন’ বিভাগ খোলার বিষয়ে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, লাইব্রেরি ও ল্যাবরেটরি সুবিধা পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

এসব সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সার্বিক সহযোগিতা দেয়া হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।

তিনি আরো বলেন, প্রস্তাবিত দুইটি বিভাগ খোলার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা সরেজমিনে পরিদর্শনে এসেছি। আশা করছি, প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে সক্ষম হবে। এছাড়া বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বিভাগ দুটি কার্যক্রম শুরু করতে পারবে বলে আশা করছি। 

এর আগে সকাল দশটায় মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে এসে পৌঁছান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। এরপর তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুর‌্যাল ও মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় তার সঙ্গে ছিলেন মাভাবিপ্রবির ভিসি অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসেন, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জহুরুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. একেএম মালেক, ইউজিসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. ফজলুর রহমান, সিনিয়র সহকারী পরিচালক লাবিবা মহসীন, ইমরান হোসেন ও মাভাবিপ্রবির শিক্ষক ও কর্মকর্তারা।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
এইচএসসিতে বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২৯ - dainik shiksha এইচএসসিতে বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২৯ পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা - dainik shiksha পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে - dainik shiksha শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের - dainik shiksha অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! - dainik shiksha দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! - dainik shiksha ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0030238628387451