দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক: ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণিতে ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল ও অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে শূন্য আসন পূরণের সিদ্ধান্তের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেছে আপিল বিভাগ। এছাড়া এ সংক্রান্ত রিট মামলাটি দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশনা দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
বুধবার (২০ মার্চ) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটকারীর পক্ষে আইনজীবী শামীম সরদার, স্কুলের পক্ষে রাফিউল ইসলাম, ভর্তি বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের পক্ষে মুস্তাফিজুর রহমান খান ও সাঈদ আহমেদ রাজা শুনানি করেন।
আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আপিল বিভাগের এই আদেশের ফলে বিধিবহির্ভূতভাবে ভর্তি হওয়া ১৬৯ শিক্ষার্থী ক্লাসে ফিরতে পারছেন না। একই সঙ্গে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে আপাতত শূন্য আসন পূরণও করাও যাবে না।
চলতি শিক্ষাবর্ষে ভিকারুননিসা স্কুলে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তিতে অনিয়ম হয়েছে এবং এই অনিয়মের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে মাউশির মহাপরিচালক বরাবর একটি আবেদন দেন পারভীন আক্তার নামে এক জন অভিভাবক। কিন্তু আবেদন নিষ্পত্তি না করায় হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। হাইকোর্ট পারভীন আক্তারের আবেদনটি নিষ্পত্তি করতে মাউশির মহাপরিচালককে নির্দেশ দেন।
উচ্চ আদালতের ঐ নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া সব শিক্ষার্থীর তথ্য চাওয়া হয়। ঐ তথ্য পর্যালোচনা করে মাউশি জানতে পারে যে, ভিকারুননিসায় ১৬৯ জন শিক্ষার্থী বিধিবহির্ভূতভাবে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছেন। এর পরই এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলের জন্য