ছাত্রীরা যেসব কারণে ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজে ভর্তি হতে চায়

নিজস্ব প্রতিবেদক |

দেশের সবচাইতে ঘনবসতিপূর্ণ পুরান ঢাকার ছাত্রীদের অন্যতম প্রধান পছন্দের কলেজ ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত এই কলেজে ছাত্রীদের ভর্তি করিয়ে অভিভাবকরা নিশ্চিন্তে থাকেন ভালো ফলাফলের। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একজন চৌকস অফিসার এই কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন। 

কলেজ সূত্রে জানা যায়, ১২ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত অনলাইন অথবা এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। কলেজের ভর্তি কমিটি  অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন এবং টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে এসএমএস  প্রেরণ করে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণে সহায়তা করবে। আবেদন ফরম গ্রহণের সময় প্রদেয় ফি সর্বমোট ৩৫০ টাকা ( বোর্ড ফিসহ)।

কলেজ সূত্রে জানা যায়, ভর্তির জন্য কোন বাছাই বা পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে না। কেবলমাত্র শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্টের ভিত্তিতে বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ভর্তি করা হবে। ভর্তির ফলাফল প্রকাশিত হবে ১০ জুন।

বিজ্ঞানে ৪০০ জন, বিজনেস স্টাডিজে ১০০০ এবং মানবিকে ৬০০ জন শিক্ষার্থী  ভর্তি করা হবে।

ভর্তির জন্য ছাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত কোনও ফি আদায় করা হয় না। কলেজটি রয়েছে সুদক্ষ শিক্ষকমন্ডলী। 

উচ্চ মাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী শারমিন আক্তার দৈনিক শিক্ষাকে বলেন, আমার কয়েকন বান্ধবী গুলশান ও উত্তরার কয়েকটি কলেজে ভর্তি হলেও পরি তা বাতিল করে মহানগর মহিলা কলেজে ভর্তি হয়। ঢাকা শহরে মেয়েদের যাতায়াত একটা বড় সমস্যা। 

শারমিন আরো বলেন, ছাত্রীদের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করে আসছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। অভিভাবকরা এই দিকটি খুব সতর্কভাবে খেয়াল রাখেন। 

আরও পড়ুন:  যেসব কলেজে কেউ ভর্তি হয় না

                      সি ক্যাটাগরির ৮৮০ কলেজের তালিকা

                       মেধাক্রম দেখতে পারবেন ভর্তিচ্ছুকরা, আবেদন শুরু আজ মধ্যরাত থেকে


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা - dainik shiksha শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0047628879547119