টাইগারদের ব্যর্থতার কারণ জানালেন পাপন

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরুর পর টানা পাঁচ হার। সবশেষ শক্তির বিচারে পিছিয়ে থাকা নেদারল্যান্ডসের কাছে হেরে হতাশার ষোলকলা পূর্ণ করেছে বাংলাদেশ দল। কাগজে কলমে কিছু সমীকরণ উকি দিলেও বস্তুত শেষ বাংলাদেশের সেমিফাইনালের আশা। 

এ অবস্থায় দলকে নিয়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে মুখ খুলেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। 

তিনি বলেন, ‘দল একটানা হারছে। এমন সময়ে কেউ ক্রিকেটারদের পাশে থাকবে না। তবে কেউ না থাকলেও আমরা তাদের পাশে আছি। সামনে তিনটা ম্যাচ ভালো করা ছাড়া উপায় নেই। এটা করতে গেলে দুটো জিনিস লাগবে। একটা হচ্ছে ওদের মধ্যে সাহস ও বিশ্বাসটা জাগিয়ে দিতে হবে, যে ওরা পারবে। সেটা নিজেদের মধ্যে না আসে তাহলে তারা দ্বিধাগ্রস্ত থাকবে। কাজেই সেটা করার চেষ্টা করেছি। তারা সকলে মিলে বলছে, তারা একতাবদ্ধ আছে। তাদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। ওরা জিততে পারছে না, এটা চিন্তা করে ওদের আরও বেশি খারাপ লাগছে। কারণ ওরাই তো সুপারস্টার আমাদের। ছিল সব সময়।'

পাপন বলেন, মানুষ বোর্ডকে বলবে, কোচিং স্টাফকে বলবে, প্লেয়ারদের বলবে। এটা স্বাভাবিক, এটা নিয়ে বলা উচিত না- এমন কিছু না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যেহেতু সিরিজ চলছে, টুর্নামেন্ট চলছে, আরও তিনটা ম্যাচ বাকি। আবার এই ম্যাচগুলোতে আহামরি কিছু করতে পারব সেটাও না। তবে আমরা সক্ষম। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এখনও সম্ভব। হারা জেতা বড় কথা না, ভালো ক্রিকেট খেলাটা আসল। আমাদের ব্যাটিং ভালো হচ্ছে না।

বিসিবি সভাপতি বলেন, ব্যর্থতার পরও দলের কম্বিনেশনে পরিবর্তন আসবে না। এই খারাপ সময়ে ওদের পাশে আমরা আছি। কিসের জন্য আছি? সামনে ওরা যেন ভালো খেলে, সেজন্যে। এই বিশ্বাস ওদের উপরে আছে। আমাদের যে শক্তি সামর্থ্য আছে, এটা নিয়েই লড়তে হবে। আমরা কোনো পরিবর্তন আনতে পারব না। কোনো জায়গায় কোনো পরিবর্তন আনতে পারব না। কাজেই এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সামনের ম্যাচগুলো ভালো খেলুক এই প্রত্যাশায়।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান - dainik shiksha সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! - dainik shiksha শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা - dainik shiksha লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে - dainik shiksha এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষক কেনো বদলি চান - dainik shiksha শিক্ষক কেনো বদলি চান ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে - dainik shiksha ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0043849945068359