ডাকসু নির্বাচন বাতিল চান বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

ঢাবি প্রতিনিধি |

নির্বাচন বাতিল ও পুনঃতফসিল ঘোষণা করে নতুন করে ডাকসু  ও হল সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনপিপন্থী শিক্ষক সংগঠন সাদা দল। সোমবার (১১ মার্চ) বিকেলে দৈনিকশিক্ষা ডটকমে পাঠানো বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের আহ্বায়ক স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে  দাবি করে বলা হয়, দীর্ঘ ২৮ বছর পর আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র-সংসদ-ডাকসু ও ১৮টি হলের সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ভোটের আগের রাতে একটি সংগঠনের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট দিয়ে বস্তা ও ব্যালট বাক্স পুর্তি করে রাখার মতো নির্লজ্জ জালিয়াতি ও নানা গুরুতর অনিয়মের মাধ্যমে ডাকসু নির্বাচনকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে গোটা জাতি ও বিশ্বের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ভূমিকাকে ভুলুন্ঠিত হয়েছে। বিবৃতিতে তীব্র নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানানো হয়। 

একটি ছাত্রসংগঠন বাদে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী অন্য ছাত্রসংগঠনগুলো ইতোমধ্যে নির্বাচন বর্জন করেছে। এ কলঙ্কিত ও প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছে সাদা দলের শিক্ষকরা বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশে যখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিপন্ন, মানুষ যখন ভোট ব্যবস্থার প্রতি চরম অনাগ্রহী, ঠিক সে সময় অনুৃষ্ঠিত আজকের ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গোট জাতি পরম আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল। প্রত্যাশা ছিল বাংলাদেশের ভুলুন্ঠিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জয়যাত্রা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু হবে। যদিও এ নির্বাচন আয়োজনের শুরু থেকে প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক ও ক্রিয়াশীল সকল দল ও সংগঠনের মধ্যে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে ব্যাপক আশঙ্কা ছিল। তফসিল ঘোষণার পূর্বে এবং পরে তারা নানাভাবে তাদের আশঙ্কার কথা প্রকাশ করে আসছিলেন। শিক্ষক সংগঠন হিসেবে সাদা দলও এ নির্বাচনী প্রক্রিয়া তাদের যুক্ত করার দাবিসহ একটি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচনের কথা কর্তৃপক্ষকে বলে আসছিল। 

বিবৃতি বলা হয়,সর্বশেষ ১০ মার্চ একটি সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজনের মধ্যমে এ নির্বাচন যে অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে না, নানা কারণ ও যুক্তি দিয়ে আমাদের আশঙ্কা ও উৎকন্ঠা বিষয়ে দেশবাসী এবং কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও নির্বাচন কমিশন আমাদের কোনো দাবিকেই আমলে নেয়নি।    
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হয় গণতন্ত্রের সূতিকাগার। আমাদের প্রত্যাশা ছিল  বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ঐতিহ্য রক্ষার্থে ডাকসু নির্বাচনকে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য করার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন। কিন্তু তা না করায় জাতীয় নির্বাচনের মতো বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল এবং রোকেয়া হলসহ বিভিন্ন হলে রাতের বেলায় ভোট কাস্ট করে রাখার যে ন্যাক্কারজনক ঘটনা জাতি প্রত্যক্ষ করলো শিক্ষক হিসেবে আমরা এতে ক্ষুব্ধ, লজ্জিত ও ভীষণভাবে মর্মাহত। যে সব শিক্ষক এ কলঙ্কময় ঘটনার সাথে জড়িত, তাদের এ অপকর্মের দায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজ কোনোভাবেই মেনে নেবে না। অভিযুক্তদের নিজ নিজ পদ থেকে শুধু অব্যাহতি দেয়াই যথেষ্ট নয় বলে মনে করে সাদা দল। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য তদন্তের মাধ্যমে নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে তাদের সর্বোচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। গ্রহণযোগ্য তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কমিটিতে বিরোধী মতের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান সাদা দলের শিক্ষকরা। 

বিবৃতিদাতারা শিক্ষকরা হলেন, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন, অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আখতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, অধ্যাপক মো. আতাউর রহমান বিশ্বাস, অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, অধ্যাপক মুক্তার আলি, জনাব মো. আল আমিন, অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ,অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, অধ্যাপক ড. মোঃ মেহেদী মাসুদ, অধ্যাপক ড. মো. নুরুল আমিন, জনাব ইসরাফিল প্রামাণিক, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ড. মোঃ মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. মোঃ গোলাম রব্বানী, অধ্যাপক ড. মো: আবদুর রশীদ, অধ্যাপক মো. মাহফুজুল হক, অধ্যাপক ড. লায়লা নূর ইসলাম, অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. মোঃ এমরান কাইয়ুম, অধ্যাপক ড. হায়দার আলী, অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হক, অধ্যাপক ড. দিলীপ কুমার বড়ূয়া, অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ হোসাইন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. মো. আসলাম হোসেন, জনাব রাশীদ মাহমুদ, অধ্যাপক ড. মোঃ মোজাম্মেল হক, অধ্যাপক আ কা ফিরোজ আহমদ, অধ্যাপক ড. মোঃ নুরুল ইসলাম, জনাব মোহাম্মদ সফিউল¬্যাহ, অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. বোরহান উদ্দীন খান, অধ্যাপক মো. মাহ্ফুজুল ইসলাম, অধ্যাপক তাহমিনা আখতার, অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক হোসনে আরা বেগম, অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল বাশার, অধ্যাপক ড. শেখ নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোঃ আতাউর রহমান মিয়াজী, অধ্যাপক মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান নিজামী, অধ্যাপক আহমেদ জামাল আনোয়ার, অধ্যাপক এ এস এম মহিউদ্দিন, অধ্যাপক এ বি এম শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সৈয়দ আলী আহসান, অধ্যাপক ড. নেভিন ফরিদা, অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম, অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন তারেক,  অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল কাদের, মোঃ মাজহারুল আনোয়ার, অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুর রব, অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল কাইয়ুম, অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল বাসার, জনাব কাওসার হোসেন টগর, অধ্যাপক ড. মোঃ আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মোঃ আনিছুর রহমান খান, অধ্যাপক ড. মোঃ কামরুল এহসান, অধ্যাপক ড. মোঃ সায়েদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. খোন্দকার মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. আমিনুল ইসলাম ভূইয়া, অধ্যাপক ড. মোঃ খলিলুর রহমান,  অধ্যাপক ড. বাবুনা ফায়েজ, অধ্যাপক ড. এ. এম. সরওয়ার উদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. এ.এ. মাহবুব উদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. এস. এম. মো¯তফা আল-মামুন, অধ্যাপক শামীম শামছি, অধ্যাপক ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম, অধ্যাপক ড. মু¯তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. রাজিয়া বেগম, অধ্যাপক ড. সাহিদা ইসলাম, অধ্যাপক ড. ছগীর আহমেদ, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সিরাজুল হক, অধ্যাপক ড. মো. শামসুল ্আলম, জনাব এম এ কাউসার,  জনাব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক  ড. মো. শফিকুর রহমান, অধ্যাপক ড. ইউসুফ ইবনে হোসাইন, অধ্যাপক  ড. মো. মাসুদ আলম, ড. শেখ মো. ইউসুফ, জনাব আবদুল আজিজ, অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল আজিম আকন্দ, ড. শাহনুর হোসাইন, মিসেস সাবরিনা শাহনাজ, জনাব রেজা আসাদ হুদা অনুপম, ড. মো আজহারুল ইসলাম, ড. শেখ মনির উদ্দিন, অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল মজিদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, অধ্যাপক  ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল করিম, অধ্যাপক  ড. মোঃ আবদুস সালাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আখতারুজ্জামান, ড. মোঃ নাদিরুজ্জামান মন্ডল, অধ্যাপক  ড. মোঃ হাসান উজ্জামান, অধ্যাপক ড. মহব্বত আলী,  অধ্যাপক ড. মোঃ খলিলুর রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ জাকির হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আফরোজ সুলতানা চ্যামন, অধ্যাপক ড. আবদুস সালাম, ড. আরিফ বিল্লাহ, অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান, অধ্যাপক ড. এ এইচ এম জুলফিকার আলী, ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, ড. মুহাম্মদ মেজবাহ উল ইসলাম, ড. মু: মুছলেহ উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আবদুল লতিফ, ড. মুহাম্মদ ইউসুফ, ড. মুহাম্মদ মুসলেহ উদ্দিন, ড. মুহাম্মদ শামছুল আলম,  ড. শাকিল উদ্দিন আহমেদ, ড. মুর্শিদা বেগম, মৌটুসী তানহা, ড. মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ শরীফুর রহমান, ড. মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, মোহাঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ আবুল কায়সার, ড. মোঃ রুহুল আমিন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ সফিকুল ইসলাম, সেহেলী পারভীন,  অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী, মোহাম্মদ দাউদ খান, মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ ইলিয়াস, মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী, মোহাম্মদ ওমর ফারুক, ড. মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, মোহাম্মদ হাফিজ উদ্দিন ভূইয়া, অধ্যাপক ড.  মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, ড. মোঃ বেলাল হোসেন, মোঃ মেহেদী হাসান খান, ড. মিরাজ কুবাদ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. শাহ এমরান, অধ্যাপক ড. সেলিম রেজা, অধ্যাপক ড. এটিএম জাফরুল আজম, অধ্যাপক ড. হাফিজউদ্দিন ভূঁইয়া, জনাব মোঃ আবদুল কাদির,  মোঃ আলমগীর হোসেন, মোঃ আজহারুল ইসলাম, ড. মোঃ তাজুল ইসলাম, ড. মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ রবিউল ইসলাম, মোঃ রবিউল হক, মোঃ কুতুব উদ্দিন, অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তাক গাউসুল হক, ড. মোঃ জসিম উদ্দীন, আ ন ম সালাহ উদ্দিন, অধ্যাপক ড. হাসান তালুকদার, জনাব মো. রাশেদুজ্জামান, জনাক কাজী মাহবুবুর রহমান, জনাব আবদুস সালাম, জনাব মোঃ আলমগীর হোসেন সম্রাট, আবু আসাদ চৌধুরী, জনাব আমিরুস সালাত, অধ্যাপক ড. নাজমুজ্জামান ভূইয়া,  মিসেস নুসরাত ফাতেমা, ড. এ টি এম মোস্তফা কামাল, মাহবুব কায়সার, ড. মুহাম্মদ রুহুল আমিন, ড. মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, জনাব মোঃ নুরুল আমিন, ড. যুবাইর মোহাম্মদ এহসানুল হক, ওমর ফারুক, জনাব সাইফুদ্দিন আহমেদ, ড. হাফিজ মুজতবা রিজা আহমাদ, অধ্যাপক ড. মো. সানাউল্লাহ, মো. রফিকুল ইসলাম, ড. মঈনুল ইসলাম, ড. মু আরিফুল হক, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, ড. নকীব মুহাম্মদ নসরুল্লাহ।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালো শিক্ষা মন্ত্রণালয় স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিল মাসের এমপিওর চেক ছাড় - dainik shiksha স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিল মাসের এমপিওর চেক ছাড় গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটে প্রথম লামিয়া - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটে প্রথম লামিয়া প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল আগামী সপ্তাহ - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল আগামী সপ্তাহ ছাত্রলীগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়াবে কাল - dainik shiksha ছাত্রলীগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়াবে কাল চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রী যা জানালেন - dainik shiksha চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রী যা জানালেন গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাস ৩৬.৩৩ শতাংশ - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাস ৩৬.৩৩ শতাংশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0023880004882812