ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ৫৩ শিক্ষকের বিবৃতি

নিজস্ব প্রতিবেদক |

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার এবং হয়রানির প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩ জন শিক্ষক। মঙ্গলবার (১৬ জুন) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ফাহমিদুল হক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানান তারা।

বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা তীব্র ক্ষোভ ও গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, কোভিড-১৯ মহামারীর প্রকোপে বিপর্যস্ত ও আতঙ্কিত জাতীয় পরিস্থিতিতেও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নামে চিহ্নিত একটি নিপীড়নমূলক আইনের যথেচ্ছ প্রয়োগের মাধ্যমে, বিশেষত; সামাজিক গণমাধ্যমে সরকার সমালোচনা করা ‘নেটিজেনদের’ বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা ও গ্রেপ্তার চালিয়ে, জন-জীবনে ভীতি-সঞ্চারের একটি কদর্য প্রচেষ্টা চলছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণ শুরুর পরেও এপর্যন্ত এই আইনের আওতায় মহামারী মোকাবেলা ও ত্রাণ-বিতরণে সরকারের দুর্নীতি ও অদক্ষতার ন্যায্য সমালোচনার দায়ে ব্লগার, কার্টুনিস্ট, সাংবাদিক, স্কুল-কলেজের শিক্ষক, এমনকি জরুরী ত্রাণ-কার্যক্রমে নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবী তরুণসহ অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারকৃতদের জন্য বিচারিক প্রক্রিয়ায়ও দুরুহ করে রাখা হয়েছে।

বিবৃতিতে শিক্ষক সিরাজুম মনিরার কথা উল্লেখ করে লেখা হয়, একই ধারাবাহিকতায় গতকাল ফেসবুকে ক্ষণস্থায়ী একটি পোস্টের বক্তব্যের জের ধরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ শিক্ষক সিরাজুম মনিরাকে গভীর রাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ গ্রেপ্তার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের ‘অভূতপূর্ব উৎসাহ’ ও পুলিশের তাৎক্ষণিক তৎপরতা ছিলো লক্ষ্য করার মতো। আমরা মনে করি, বাংলাদেশের আপামর মানুষের বাক-স্বাধীনতা, ডিজিটাল নিরাপত্তা, এবং গণতান্ত্রিক অধিকারের উপর ন্যাক্কারজনক রাজনৈতিক হামলার সর্বশেষ উদাহরণ এই গ্রেপ্তার। শাবিপ্রবি ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনও একই প্রেক্ষাপটে দুজন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে ও অস্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইতোমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে এই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লিখিত উক্তির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে সুতীব্র তর্ক-বিতর্ক চলছে, যা আমরা স্বাগত জানাই। সেই সাথে পরিষ্কার করে বলতে চাই, সহ-নাগরিকদের এধরনের আলোচনা-সমালোচনার বাইরে কোনো নাগরিকের যেকোনো ভাষায় প্রকাশিত রাজনৈতিক মতামতের বিরুদ্ধে হুমকি, হামলা, মামলা বা গ্রেপ্তারের মতো নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা নেয়ার অধিকার সংবিধানের ৩৯ ধারার সাথে সাংঘর্ষিক, ফলে এ অধিকার রাষ্ট্র, সরকার, বা ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের নাই।

সামাজিক মাধ্যমে নাগরিকের আচরণের নিয়ন্ত্রণ কেবলমাত্র বৃহত্তর সামাজিক অনুশাসনের মধ্য দিয়েই হতে পারে, কোনো অযৌক্তিক ও দূরভিসন্ধিমূলক ফৌজদারি আইন ব্যবহার এখানে অনুচিত।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিষয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও এধরনের পূর্বাপর আইনগুলোর প্রকৃতি বিশ্লেষণ করলে এটা স্পষ্ট যে এই আইনে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নাগরিকদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বা নিরাপত্তা নিশ্চিত করবার চেয়ে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে সরকারের সমালোচনা বা নাগরিক অধিকার দাবি করবার পথ রুদ্ধ করবার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য যার কারণে একাধিক উদ্বিগ্ন মহল উচ্চ-আদালতে রিটের মাধ্যমে এইসব আইন বাতিলের দাবিও জানিয়েছেন। এপর্যন্ত আইনটি প্রয়োগের পূর্ব নজিরগুলো বিচার করলে আর সন্দেহের অবকাশ থাকে না যে এই আইন নাগরিকের ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করবার পরিবর্তে ক্ষমতাবান ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর দুর্নীতি-অনিয়ম বা অদক্ষতা আড়াল করবার উপায় হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ক্ষমতাসীন ব্যক্তি, সরকার বা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবার দায়ে এই আইনে অনেক মামলা-গ্রেপ্তার হলেও সত্য এই যে খোদ এই আইনটিই বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিকতাকে চরম প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।

শিক্ষকদের নামে মামলা-গ্রেপ্তার বিষয়ে বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, সর্বশেষ মামলা-গ্রেপ্তারগুলো বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে আমাদের বিশেষভাবে ক্ষুব্ধ করেছে, তার কারণ শুধু এই নয় যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত আছি। মহামারীর কারণে স্বাস্থ্য বা অর্থনীতির মতো আমাদের শিক্ষা-ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত হয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছে। এমতাবস্থায় ‘অনলাইন শিক্ষাকে যখন একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে দেখা হচ্ছে তখন বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ‘অনলাইন কার্যক্রম’চালানোর ক্ষেত্রে এধরনের আইন বা গ্রেপ্তারের ঘটনাকে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা-জীবন চলমান রাখার ক্ষেত্রেও একটি বড় বাধা হিসেবে কাজ করবে বলে আমরা মনে করি। বিগত কয়েক দশকে সরকারীদলগুলোর সমর্থক বা অনুগত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকগোষ্ঠী, এবং ছাত্র-সংগঠনের রাজনৈতিক প্রতাপের কারণে এমনিতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যা-জাগতিক স্বাধীনতা নিদারুণভাবে সংকুচিত হয়ে আছে। সামাজিক মাধ্যমে ব্যক্তিগত মত প্রকাশের জন্য গ্রেপ্তারের ঘটনা সম্ভাব্য ‘অনলাইন’ শিক্ষা প্রক্রিয়াকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়ের জন্যই চরম ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। কারণ শিক্ষক-শিক্ষার্থী আন্তঃসম্পর্কের সনাতন সাধারণ সংকটও এই আইনের বরাতে ‘অনলাইন শিক্ষা’র ক্ষেত্রে ‘ফৌজদারি মামলা’ আকারে দেখা দিয়ে শিক্ষার সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক ভিত্তি ধ্বংস করে দিতে পারে।

‘আমরা মনে করি সার্বিক বিচারে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮’ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক বিকাশকেই শুধু বাধাগ্রস্ত করছে না, আইনের শাসনের অনুপস্থিতিকেও ঢেকে রাখবার উপায় হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় গ্রেপ্তার হওয়া শিক্ষকের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই মামলা ও গ্রেপ্তার অবিশ্বাস্য দ্রুততা ও দক্ষতায় সমন্বয় করলেও উপাচার্যের নিজ নিয়োগের রাষ্ট্রীয় বিধি উপেক্ষা করে রেকর্ড পরিমাণ দিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকবার বিশদ সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলেও অদ্যাবধি আমরা কোনো আইনী পদক্ষেপ এ বিষয়ে দেখতে পাইনি। এবং দেশে আইনের শাসনের অনুপস্থিতির এইটি একমাত্র উদাহরণ নয়।’

সব শেষে বিবৃতিতে বলা হয়, কাজেই বিশ্ব-মহামারী বিস্তারের এই ভীতিকর পরিস্থিতিতে আমরা `ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮’ অনতিবিলম্বে বাতিল করে এই আইনে গ্রেপ্তারকৃত সকল নাগরিককে সসম্মানে মুক্তি দেয়ার দাবি জানাই। সেই সাথে এই আইন প্রয়োগে রাষ্ট্রীয় মনোযোগ ও সামর্থ্যকে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত করে নাগরিকদের জীবন রক্ষার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানাই।
প্রতিবাদলিপিতে স্বাক্ষরপ্রদানকারী শিক্ষকরা হলেন:
১। আনু মুহাম্মদ অর্থনীতি বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২। মোঃ কামরুল হাসান পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩। গীতি আরা নাসরীন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪। কাজী মারুফুল ইসলাম উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫। সামিনা লুৎফা সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭। সাঈদ ফেরদৌস নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৮। স্বাধীন সেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৯। ফাহমিদুল হক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১০। আ-আল মামুন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১১। মোহাম্মদ আজম বাংলা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১২। রুশাদ ফরিদী অর্থনীতি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। তাসনীম সিরাজ মাহবুব ইংরেজি বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। মাহমুদুল সুমন নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। সায়েমা খাতুন নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। সায়মা আলম যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৭। বখতিয়ার আহমেদ নৃবিজ্ঞান বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৮। কাজলী সেহরীন ইসলাম, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। হিয়া ইসলাম গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ইউল্যাব
২০। শর্মি হোসেন ইংরেজি বিভাগ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
২১। আসিফ শাহান উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২২। নাসির উদ্দিন আহমেদ ইংরেজি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। খাদিজা মিতু নৃবিজ্ঞান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২৪। কাজী এস. ফরিদ গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। মোশাহিদা সুলতানা ডিপার্টমেন্ট অব একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। হানিয়্যুম মারিয়া খান এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। দীনা এম সিদ্দিকী, লিবারেল স্টাডিজ, নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র
২৮। কাজী শুসমিন আফসানা নাট্যকলা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। সুস্মিতা চক্রবর্ত্তী ফোকলোর বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। মাইদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক সমাজতত্ত্ব বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। মির্জা তাসলিমা সুলতানা নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩২। জি এইচ হাবীব ইংরেজী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৩। নাসরিন খন্দকার নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। গৌতম রায় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। মানস চৌধুরী নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। মাজহার মোশাররফ নৃবিজ্ঞান বিভাগ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। রাহুল ভট্টাচার্য্য মৌলিক বিজ্ঞান ও ভাষা বিভাগ সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। কৃষ্ণ কুমার সাহা লোক প্রশাসন বিভাগ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা
৩৯। মাসউদ ইমরান মান্নু প্রত্নতত্ত্ব জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। মোহাম্মদ খোরশেদ আলম গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। কাজী মামুন হায়দার গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। সাদাফ নূর নৃবিজ্ঞান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। মোবাশ্বার হাসান সংস্কৃতি তত্ত্ব ও পূর্বদেশীয় ভাষা অসলো বিশ্ববিদ্যালয় , নরওয়ে
৪৪। সৌভিক রেজা বাংলা ভাষা ও সাহিত্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। মোহাম্মদ মজিবুর রহমান শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৪৬। সেলিম রেজা নিউটন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। রোবায়েত ফেরদৌস, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৮। আইনুন নাহার নৃবিজ্ঞান বিভাগ , জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। তৈয়েবুর রহমান উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫০। কামাল চৌধুরী ক্লিনিকাল সাইকোলজী বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫১। নুসরাত সাবিনা চৌধুরী নৃবিজ্ঞান অ্যামহার্স্ট কলেজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৫২। রাসেল হোসাইন সমাজবিজ্ঞান বিভাগ ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩। সুদীপ চক্রবর্তী, থিয়েটার এন্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
স্বাক্ষরপ্রদানকারীরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা - dainik shiksha মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা - dainik shiksha দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0025210380554199