তারেক ও তার স্ত্রীর যত সম্পত্তি

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরও তাদের নাগাল না পাওয়ায় ৫ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এ আদেশ দেন। 

তাদের বিরুদ্ধে দুদকের এক মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। মামলাটি করা হয়েছিল সেনানিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে, তখন তারেক রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বর্তমান সরকার সেটি চালু রাখে; ওই মামলাতেই এই আদেশ দেওয়া হয়। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) দেশ রুপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন শফিক সাফি।  

মামলায় তারেক ও জোবাইদার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন এবং মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়। তারেক রহমান বা তার স্ত্রীর নামে আসলে কত সম্পদ রয়েছে এ নিয়ে কৌতূহল রয়েছে সর্বমহলে। সেই কৌতূহল নিবারণে মামলার কপি ও তারেক রহমানের আয়কর রিটার্নের তথ্য সংগ্রহ করেছে দেশ রূপান্তর। দুদক যেসব সম্পত্তি তারেক রহমানের বলে দাবি করেছে তা ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক বলে অভিযোগ করেছেন তার আইনজীবী আহমেদ আজম খান। তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, আয়কর রিটার্নে দেওয়া তথ্যের বাইরে তারেক রহমান বা তার স্ত্রী কোনো সম্পদ দাবি করেন না, দখলও চান না তারা।

২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল হুদা মামলাটি রাজধানীর কাফরুল থানায় দায়ের করেছিলেন। তিনি সম্পদের বিবরণীতে উল্লেখ করেনতারেক রহমানের নামে স্থাবর সম্পত্তি: রাজধানীর গুলশানের ৩/বি ব্লকে ১ বিঘা ১০ কাঠা ১১ ছটাক জমি। ৩৩ টাকা মূল্যে ১৭ জুলাই ১৯৮২ এই জমির তিন ভাগের ১ ভাগের মালিক হন। বগুড়ার সারিয়াকান্দির ৩৮ খতিয়ানে ২.০১ একর জমি, ক্রয়সূত্রে ১ জুন ২০০৩ যার মালিক হন তিনি।

টিএম এন্টারপ্রাইজ তার একক মালিকানায়। এটি তিনি অর্জন করেন ২০০৬ সালের ৩০ জুন, মূল্য ২ লাখ ৭০ হাজার ৮০১ টাকা। ড্যান্ডি ডায়িং লিমিটেডে তার শেয়ার রয়েছে ৫০ হাজার; ১৯৯২-৯৩ সালে ক্রয় করেন, যার মূল্য ৫০ লাখ টাকা। রহমান গ্রুপে ১৮ হাজার ৫০০ শেয়ারের মালিক হন ১৯৯২-৯৩ সালে, যার মূল্য ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

ব্যাংক স্থিতি ও অন্যান্য জিনিসের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে এই তদন্ত কর্মকর্তা জানান, ক্যান্টনমেন্টের রূপালী ব্যাংক শাখায় ১৯৮১ সালে ১ লাখ টাকার এফডিআর রয়েছে।

এটি অনুদান হিসেবে পেয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়। বনানীর ঢাকা ব্যাংক শাখায় ২০০৭ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ২৮ হাজার ১৬২ টাকা, গুলশানে এবি ব্যাংক শাখায় ১ জানুয়ারি ২০০৭ পর্যন্ত ৬ হাজার ২৯০ টাকা রয়েছে। ব্যবসা থেকে তিনি এই টাকা পেয়েছেন। তার হাতে ৩০ জুন ২০০৬ সাল পর্যন্ত নগদ ছিল ৪০ হাজার ১০৭ টাকা। এ ছাড়াও উপহার হিসেবে ১৯৯৩ সালে ৫ তোলা স্বর্ণালংকার, আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিকসামগ্রী রয়েছে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের।

দৈনিক দিনকাল পত্রিকার মালিকানা বা স্বত্ব হিসেবে ১২ আগস্ট ১৯৯৮ সালে তিনি দালিলিক মূল্যে ৪ কোটি ১৫ লাখ ২৪ হাজার ৫৬৪ টাকা ১১ পয়সার মালিক, যা ৩০ জানুয়ারি ২০০৬ সালের অডিট প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে। রহমান শিপার্স (বিডি) লিমিটেডের ১০০টি শেয়ারের মালিক হন ১৫ মার্চ ১৯৯৫ সালে। চারজন পরিচালক মোট প্রত্যেকে ৪ লাখ টাকার শেয়ারের বিপরীতে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের ৪টি লঞ্চের মালিক। ইউনিটেক্স অ্যাপারেল লিমিটেডের ১৫০টি শেয়ারের মালিক হন তারেক রহমান ১৯৯৮ সালের ৩১ মার্চ। ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার এই সম্পদ তিনি ট্রান্সফার-মূল্যে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের কাছ থেকে পান।

গাজীপুর সদর থানার ৩৭৫৮ দাগে ৬৬ শতক জমির (যার বাজার মূল্য ৩৭ লাখ ৬২ হাজার) মালিক হন ১৯৯৩ সালের ১০ মে। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে যৌথভাবে ১৩২ শতকের ৫০ শতাংশের মালিক হন তিনি। গাজীপুর সদর থানার ৩১৮৪ দাগের ১২.৫ শতক জমির (যার বাজার মূল্য ৮ লাখ ২৮ হাজার ৭০০ টাকা) মালিক হন ২১ এপ্রিল ১৯৯৩। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে ২৫ শতকের অর্ধেকের মালিক তিনি। কারওয়ান বাজারে এবি ব্যাংকের শাখায় ১৯৯৫ সালের ১৫ আগস্ট খোলা অ্যাকাউন্টে যৌথ হিসাবের এক-তৃতীয়াংশে ৪৭ হাজার ২৩৭ টাকা ৮৪ পয়সা রয়েছে তার। সাউথ ইস্ট ব্যাংক প্রিন্সিপাল শাখায় ১৯৯৫ সালের ১৮ নভেম্বর খোলা অ্যাকাউন্টে ৪ হাজার ২১০ টাকা, নওয়াবপুরে এবি ব্যাংকের শাখায় ২ হাজার ৫৪৯ টাকা ৪২ পয়সা রয়েছে। এই হিসাব খোলা হয় ১৯৯৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি।

তারেক রহমান, তার স্ত্রী ও কন্যার নামে বিবরণীতে বলা হয়েছে, বনানীর প্রাইম ব্যাংকে ২৫ লাখ টাকার এফডিআর খোলা হয় ২০০৫ সালের ৩১ জুলাই। জোবাইদা রহমানের নামে খোলা এই অর্থ তার মায়ের কাছ থেকে পাওয়া বলে প্রতিবেদনে লেখা হয়। একই শাখায় একই দিন আরেকটি এফডিআরে ১০ লাখ টাকা রাখা হয়। সেটিও স্ত্রীর নামে তার মায়ের কাছ থেকে পাওয়া বলে উল্লেখ করা হয়। ২০০৪ সালে রহমান গ্রুপ থেকে ঋণ বাবদ তার কন্যা জায়মা জারনাজ রহমানের নামে ঢাকা ব্যাংক বনানী শাখায় ২০ লাখ টাকার এফডিআর করা হয়। ৩ জুন ২০০৭ সাল পর্যন্ত তারেক রহমানের স্ত্রীর বেতন অ্যাকাউন্ট আইএফআইসি ধানমন্ডি শাখায় পাওয়া যায় ১২ হাজার ৩৬৯ টাকা।

বিবরণীতে উত্তরাধিকার ও উপহার সূত্রে জন্ম থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ব্যাংকের লকার ও নিজের কাছে ৭২ তোলা স্বর্ণালংকার থাকার কথা বলা হয়েছে। ৬ শহীদ মইনুল রোডে ১৯৯৪ সাল থেকে উপহার হিসেবে বিভিন্ন আসবাবপত্রের মূল্য তার জানা নেই এবং ইলেকট্রনিক পণ্যের, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত, মূল্য ২ লাখ ৮৩ হাজার ১৮৪ টাকা দেখানো হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ সালে বসুন্ধরা-বারিধারা প্রকল্পে ১০৬৪ প্লটে ১০ কাঠা জমি তারেক রহমানের কন্যা জায়মা জারনাজ রহমানের নামে দেখানো হয়েছে। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে যৌথভাবে কেনা (২০ কাঠা) ১০ কাঠার মূল্য দেখানো হয়েছে ১ কোটি টাকা।

তারেক রহমান ২৫ বছর ধরে আয়কর রিটার্ন দাখিল করে আসছেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী। বৃহৎ করদাতা ইউনিট বা এলটিইউতে তিনি আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন।

তার আইনজীবী বলেন, গাজীপুর সদর থানার ৩৭৫৮ দাগে ৬৬ শতাংশ জমি, গাজীপুর সদর থানার ৩১৮৪ দাগের ১২.৫ শতাংশ জমির মালিক তিনি নন। এই জমি তিনি দাবি করেন না, দখলও চান না। কে বা কারা এই জমি তার নামে ক্রয় করেছে সেটি জানার পরই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তার আইনজীবী বলেন, সেই সময় কারও নামে জমি নামজারি করতে হলে ক্রেতা বা বিক্রেতার উপস্থিতি বাধ্যতামূলক ছিল না। তাই কেউ যদি তারেক রহমানের নামে সম্পত্তি কিনে থাকে, সেটা কেন করেছে কী উদ্দেশ্যে করেছে সে-ই ভালো বলতে পারবে। একই ভাবে বসুন্ধরা-বারিধারা প্রকল্পে ১০ কাঠা জমি তারেক রহমানের কন্যা জায়মা জারনাজ রহমানের নামেও কেনা হয়। এ কথা তার পরিবারের কেউ জানে না।

আইনজীবী আহমেদ আজম খান জানান, এই জমি যে ক্রয় করা হয়েছে তা আমার মক্কেল (তারেক রহমান) দুদক যখন অনুসন্ধান শুরু করে তখনই জানতে পারেন। জানার সঙ্গেই সঙ্গেই ২০০৫ সালে আমরা দুদকে আবেদন জানাই। তাদের জানিয়ে দিই, এই জমির বিষয়ে আমার মক্কেল অবগত নয়। জমি কারা কিনেছে, কেন অন্যের নামে রেজিস্ট্রি করেছে তদন্ত করা হোক। এই জমির ওপর আমাদের দাবি নেই।

দৈনিক দিনকাল পত্রিকার মালিকানা স্বত্বের ব্যাপারে আহমেদ আজম খান বলেন, এই পত্রিকার মালিক বিএনপি। এই দলের পক্ষে একেক সময় একেক জন পত্রিকার প্রকাশক হিসেবে দায়িত্বে থাকেন। তারেক রহমানের আগে এই পত্রিকার প্রকাশক ছিলেন অধ্যাপক মাজেদুল ইসলাম। বিএনপি মালিক হওয়ায় অধ্যাপক মাজেদুল ইসলামও তার ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্নে এই বিষয় উল্লেখ করেননি। অন্য কারও সম্পত্তি কীভাবে একজন তার ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্নে উল্লেখ করবেন?

তিনি জানান, ২০১৬ সালে তারেক রহমান ব্রিটেনে বাংলাদেশ হাইকমিশনকে আবেদন করেন একজন ব্রিটিশ আইনজীবীর মাধ্যমে। বাংলাদেশে সেটির দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলাদেশ পক্ষ সেটি এখনো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠায়নি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সেটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক অফিসে পাঠাবে, তারপর প্রকাশক পরিবর্তন হবে। এখন প্রকাশক হিসেবে আমি কি আমার ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্নে সেটি দেখাব?

আহমেদ আজম খান বলেন, ডা. জোবাইদা রহমানের বিষয়ে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে সেটিও সঠিক নয়। তার বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে অভিযোগ আনা হয়েছে। স্বাধীনতার পর ডা. জোবাইদার নামে কোনো সম্পত্তিই কেনা হয়নি। যে সম্পত্তি রয়েছে তা তিনি পৈতৃক সূত্রে পেয়েছেন। সবকিছু তার রিটার্নে দেখানো হয়েছে।

সার্কেল ২১৯-এ জমা দেওয়া রিটার্নে কী কী সম্পদ দেখানো হয়েছে সে বিষয়ে তিনি জানান, ১৯৫৪/৫৫ সালে ধানম-ির রোড ৫-এ ৪০ ও ৪২ নং বাড়ি, ধানমন্ডি ১-এ ১৬ নং বাড়ি তার দাদার আমলের সম্পত্তি। মতিঝিলে থাকা বাড়িটিও তিনি পেয়েছেন তার বাবার কাছ থেকে। ১৯৮৫ সালে বাবা মৃত্যুর পর তাদের পরিবারে বণ্টন করা হয়। তিনি ও তার বোন ১৬/৭, ১৬/৭ ভাগে পেয়েছেন। তার মা পেয়েছেন ২ ভাগ।

বনানীর প্রাইম ব্যাংকে ২৫ লাখ টাকার এফডিআর, একই শাখায় ১০ লাখ টাকার এফডিআর সবই তার মায়ের কাছ থেকে পেয়েছেন ডা. জোবাইদা। কন্যা জায়মা জারনাজ রহমানের নামে ঢাকা ব্যাংক বনানী শাখায় ২০ লাখ টাকার এফডিআর কীভাবে এসেছে তাও উল্লেখ করা হয়েছে। উত্তরাধিকার ও উপহার সূত্রে জন্ম থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত পাওয়া স্বর্ণালংকার, ইলেকট্রনিক পণ্য সবই আয়কর বিবরণীতে রয়েছে বলে আহমেদ আজম খান জানান।

ডা. জোবাইদার এই আইনজীবী অভিযোগ করেন, ডা. জোবাইদার প্রতি অবিচার করেছে সরকার। তার চাকরির বেতন বিনা নোটিস কারণ ছাড়াই কেটে নেওয়া হয়েছে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত আইএফআইসি ব্যাংকে ৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫৩৮ টাকা ৪৩ পয়সা ছিল। এখন ৫ হাজার ৬৯২ টাকা রয়েছে। সেটি সম্ভবত ইন্টারেস্ট বাবদ জমা হয়েছে।

জানা গেছে, তারেক রহমান ও তার স্ত্রীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের আদেশের পাশাপাশি ক্যান্টনমেন্ট থানার ওসিকে ১৯ জানুয়ারি মধ্যে এ সংক্রান্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক ২০০৮ সালে কারামুক্তির পর স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে যুক্তরাজ্যে যান। সেখানেই আছেন। জোবাইদা চিকিৎসক হিসেবে সরকারি চাকরিতে ছিলেন। ছুটি নিয়ে যাওয়ার পর আর কর্মস্থলে না ফেরায় ২০১৪ সালে তাকে বরখাস্ত করে সরকার।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শিক্ষক লাঞ্ছিত ও পদত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদ, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি বিটিএর - dainik shiksha শিক্ষক লাঞ্ছিত ও পদত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদ, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি বিটিএর মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি - dainik shiksha মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি আন্দোলনে অসুস্থ ১১ নার্সিং শিক্ষার্থী - dainik shiksha আন্দোলনে অসুস্থ ১১ নার্সিং শিক্ষার্থী প্রধান শিক্ষককে জোর করে পদত্যাগপত্রে সই - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে জোর করে পদত্যাগপত্রে সই জলবায়ু পরিবর্তন মারাত্মক প্রভাব ফেলছে শিক্ষা খাতে - dainik shiksha জলবায়ু পরিবর্তন মারাত্মক প্রভাব ফেলছে শিক্ষা খাতে বয়স ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগে চাকরি প্রত্যাশীদের মহাসমাবেশ - dainik shiksha বয়স ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগে চাকরি প্রত্যাশীদের মহাসমাবেশ এমপিওভুক্তি: দীপু মনির ভাই টিপুচক্রের শতকোটি টাকার বাণিজ্য - dainik shiksha এমপিওভুক্তি: দীপু মনির ভাই টিপুচক্রের শতকোটি টাকার বাণিজ্য অধ্যক্ষকে পদত্যাগে বাধ্য, আওয়ামী লীগ নেতাকে স্থলাভিষিক্ত করার চেষ্টা - dainik shiksha অধ্যক্ষকে পদত্যাগে বাধ্য, আওয়ামী লীগ নেতাকে স্থলাভিষিক্ত করার চেষ্টা ভুয়া নিয়োগে এমপিও: এক মাদরাসার ১৫ শিক্ষকের সনদ যাচাই করবে অধিদপ্তর - dainik shiksha ভুয়া নিয়োগে এমপিও: এক মাদরাসার ১৫ শিক্ষকের সনদ যাচাই করবে অধিদপ্তর বার্ষিক পরীক্ষার উদ্দীপকসহ ও উদ্দীপক ছাড়া প্রশ্ন - dainik shiksha বার্ষিক পরীক্ষার উদ্দীপকসহ ও উদ্দীপক ছাড়া প্রশ্ন একসঙ্গে তিন প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন তুলতেন মাদরাসা কর্মচারী - dainik shiksha একসঙ্গে তিন প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন তুলতেন মাদরাসা কর্মচারী কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0025260448455811