দিনের শুরুতে সোনা জিতলো রোমান সানারা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

এসএ গেমসের আর্চারিতে শেষ পর্যন্ত সোনা জিতে দিন শুরু করেছেন বাংলাদেশের আর্চাররা। এটাই এসএ গেমসে আর্চারিতে বাংলাদেশের সেরা সাফল্য। আজ সকালে পোখারা স্টেডিয়ামের আর্চারি ভেন্যুতে ছেলেদের রিকার্ভ পুরুষ দলগত ফাইনালে বাংলাদেশ ৩-২ সেট পয়েন্টে হারিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে।

বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন রোমান সানা, তামিমুল ইসলাম ও হাকিম আহমেদ রুবেল। প্রথম সেটে ৫৫-৫১ সেটে জেতে বাংলাদেশ। পরের সেটে অবশ্য হারে ৫৫-৫৭ পয়েন্টে। এরপর দারুণভাবে ঘুরিয়ে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ জেতে ৫৪-৫১ ব্যবধানে। এরপর ৫৪-৫৪ তে টাই হয়েছে। সব মিলিয়ে সোনা জিতেছে বাংলাদেশ।

এ পর্যন্ত বাংলাদেশ সব মিলিয়ে ৮টি সোনার পদক জিতল এসএ গেমসে। আর্চারিতে ১০ ইভেন্টেই ফাইনালে ওঠা বাংলাদেশ শুরুতেই জিতেছে একটি সোনা। বাকি ৯টি সোনার পদকও জেতার আশা বাংলাদেশের। এই সোনার পদক জেতার পর উচ্ছ্বসিত রোমান সানা বলছিলেন, ‘এসএ গেমসে এটা আমার প্রথম খেলা। প্রথম গেমসে সোনা জিতে খুব ভালো লাগছে। বাকি সব ইভেন্টে ফাইনালে উঠেছি। আশা করি বাকিগুলোতেও জিততে পারব।’

দলগত ইভেন্টের বাইরে রিকার্ভ পুরুষ এককের ফাইনালে উঠেছেন রোমান সানা। তিনি হারিয়েছেন তামিমুল ইসলামকে। ৯ ডিসেম্বর ফাইনালে কিনলে শেরিংয়ের বিপক্ষে খেলবেন রোমান। মেয়েদের রিকার্ভ এককের ফাইনালে উঠেছেন ইতি খাতুন। তিনি সেমিফাইনালে হারিয়েছেন ভুটানের কারমাকে। ভুটান থেকে প্রথম সরাসরি অলিম্পিকে সুযোগ পাওয়া কারমাকে হারিয়ে চমকে দেন ইতি।

ছেলেদের কম্পাউন্ড এককের ফাইনালে উঠেছেন সোহেল রানা। তিনি হারিয়েছেন স্বদেশি অসীম কুমারকে। ফাইনালে সোহেলের প্রতিপক্ষ তানদিন দর্জি। মেয়েদের কম্পাউন্ডের এককের ফাইনালে উঠেছেন সোমা বিশ্বাস। শ্রীলঙ্কার থাকশিলাকে সেমিফাইনালে হারিয়েছেন সোমা। ফাইনালে প্রতিপক্ষ ভুটানের করুনারত্নে। ছেলেদের রিকার্ভ দলগত বিভাগকে নেপালকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ। এ ছাড়া মেয়েদের কম্পাউন্ড দলগত ও কম্পাউন্ড মিশ্র দলগত ইভেন্টের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। ফাইনালে উঠেছে মেয়েদের রিকার্ভ দলগত, পুরুষ দলগত ও মিশ্র বিভাগেও।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা - dainik shiksha শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.002593994140625