নিজস্ব সম্পত্তি, ভিপি, ব্যক্তিমালিকানাধীন ও পরিত্যক্ত ভবনসহ ১২টি হল রয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের। এগুলোর মধ্যে ভিপি সম্পত্তি ও সহজে উদ্ধারযোগ্য হলগুলো দখলের চেষ্টা চলছিলো। এর মধ্যে দুটি হলে স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন।
স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি পাওয়া হল দুটি হলো বাণী ভবন ও হাবিবুর রহমান হল৷ এ হল দুটিতে স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি দিয়ে গত ২৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার বরাবর চিঠিও পাঠিয়েছি ঢাকা জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসনের পাঠানো ওই চিঠিতে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে বংশাল থানাধীন ৩৫, ৩৬ ও ৩৭ নম্বর গোলকপাল লেন ও সূত্রাপুর থানাধীন ঈশ্বরদাস লেনের হোল্ডিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব খরচে অস্থায়ী আবাসন নির্মাণের অনুমতি দেয়া হয়।
হল উদ্ধারে শুরু থেকে কাজ করা জবি সংস্কার আন্দোলনের সদস্য নওশীন নাওয়ার জয়া বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতা নিয়ে আইনগতভাবে হলগুলো উদ্ধারের ব্যাপারে জোর দিচ্ছি। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের সাপোর্ট করছে৷ আমরা লিগ্যাল কাগজপত্র নিয়ে আগাবো। দ্বিতীয় ক্যাম্পাস হলেও আমরা আমাদের বর্তমান ক্যাম্পাস ছাড়তে চাই না। এজন্য আমাদের এখানে হল প্রয়োজন। তাই আমরা হলগুলো উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছি।