বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ হাসিনার সম্মাননা

ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর |

১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে নির্বাচিত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। এই ভূমিকায় তার প্রথম বিদেশ সফর হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে। এই সফরকালীন সময়ে বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় তাকে গণতন্ত্রের বিকাশ ও উন্নয়ন বিস্তৃতকরণে তার ত্যাগ ও প্রতিশ্রুতির আলোকে সম্মানসূচক আইনাধ্যক্ষ (ডক্টর অব ল’) উপাধি প্রদান করে। তার সচিব হিসেবে তার এই সফরে সঙ্গী হওয়ার এবং বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার বিরল সুযোগ হয়েছিল আমার। এই সময়ে অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়েছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা, আমাদের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান এবং পররাষ্ট্র সচিব ফারুক সোবহান।

আমি ১৯৭৪ থেকে ৭৬ এবং এরপর ১৯৭৯ থেকে ৮০ তে বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছি। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চতর অর্থ বিজ্ঞান পাঠে ও প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য আমাকে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তির সহায়তায় বিদেশী এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একই বিষয়ে পাঠ ও প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য এসেছিলেন সৈয়দ আবদুস সামাদ (বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসাবে এখন অবসরপ্রাপ্ত)। বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকে সম্মাননা প্রদান আমাদের জন্য অমাপনীয় সন্তুষ্টি ও গর্ব এনেছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এই সম্মাননা প্রাপ্তি নিখুঁত ও দৃষ্টিনন্দন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন করার জন্য সেই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবিরসহ বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও বস্টনের বাঙালী সমাজের নেতৃবৃন্দ আমাদের সঙ্গে একযোগে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমার স্ত্রী সিতারা বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার সঙ্গে পড়াশোনা করেছিলেন বলে তিনিও বস্টনে তার পরিচিতির বলয়ে এই অনুষ্ঠানকে নিখুঁত ও প্রাণবন্তকরণে তার সহযোগ ও চেষ্টা প্রযুক্ত করেছিলেন।

১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় শেখ হাসিনাকে এই সম্মাননা ও স্বীকৃতি দেয়ার লক্ষ্যে বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় চার্লস নদীর লাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে। সমাবর্তন স্থলে যাওয়ার আগে আমি ও সিতারা বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপণি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম সংবলিত একটি সুশোভন লেখার খাতা, নির্ভেজাল ও নিঃসঙ্কোচ কথার মালা ছড়িয়ে দেয়ার আবরনীসম একটি স্কার্ফ ও নিরবধি চর্চার টেবিলে রাখার তেমনি একটি স্মারক পতাকা নিয়ে দিয়েছিলাম তাকে। হাসতে হাসতে বলেছিলাম ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্টতা ও শিক্ষার পরিচায়ক হিসেবে এগুলো তাকে সময় মাফিক ব্যবহার করতে হবে।

শেখ হাসিনা বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়কে আমাদের মতো নিজের পীঠস্থান হিসেবে গ্রহণকরণীয়া উম্মিলিত চোখে আমাদের সঙ্গে একাত্ববোধ প্রকাশ করেছিলেন। অনুষ্ঠানে বস্টন ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ সংখ্যক শিক্ষক-শিক্ষয়ত্রী, গবেষক, ছাত্রছাত্রী এবং প্রবাসী বাঙালীরা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষক গুস্তাভ পাপানেক। শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন মিলনায়তনের দোরগোড়ায় নিজে নেমে এসে বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি জন ওয়েস্টলিং। সাদা জামদানি শাড়ি পরিহিতা নিরাভরণ ¯িœগ্ধতা ও সাদাসিধা জীবনের কৌলিন্য নিয়ে সম্মানসূচক সর্বোচ্চ উপাধির লাল উত্তরীয় জড়িয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যখন ধীর পায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মঞ্চে উঠছিলেন তখন শাশ্বত বাংলার নির্ভেজাল দ্যুতি ছড়িয়ে পড়ছিল। উপস্থিত সকলে করতালি দিয়ে আমাদের নেত্রীর এই অনবদ্যতাকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য অনুযায়ী বাগাড়ম্বরবিহীন এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সম্মানসূচক আইনাধ্যক্ষ (ডক্টরেট অব ল’) উপাধি প্রদানের উদ্ধৃতায়নে (সাইটেশন) বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি সংক্ষিপ্ত অথচ বস্তুনিষ্ঠুতায় সমুজ্জ্বল পৃথিবী জোড়া জ্ঞানালোচিত খ্যাতির এই পীঠস্থানের তরফ থেকে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আপনার পিতা নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে বাংলাদেশকে জীবন দিয়ে গেছেন।

আর আপনি বারবার আপনার ব্যক্তিগত স্বাধীনতাকে দূরে সরিয়ে এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আপনার দেশে জনগণের জন্মগত অধিকার হিসেবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। এই দুটি সহজ সরল বাক্যে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শন এবং তার কন্যা শেখ হাসিনার অবিচল সংগ্রামের মর্মকথা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছিলেন সভাপতি ওয়েস্টলিং। এরপর তিনি বলেছেন, যুক্তিতে ধারালো অথচ সহজ সুন্দর সাবলীল ভাষায় আপনি বাংলাদেশের জনগণের জন্য আপনার প্রণীত লক্ষ্যসমূহ সজ্ঞায়িত করেছেন ভাত ও ব্যালট অবয়বে। তার কথা, প্রায়শই তৃতীয় বিশ্বের জনগণকে বলা হয়েছে যে তাদেরকে ভাতের জন্য ভোটাধিকার বিনিময় করতে হবে এবং যারা এ কথা শুনে ভাতকে ভোটের সামনে স্থান দিয়েছে পরিণতিতে তারা কোনটিই পায়নি।

আপনার সাহসী নেতৃত্বের মোড়কে বাংলাদেশ এখন ভাত ও ভোটাধিকার দুটিই পাবে। সভাপতির এই কথা ঐতিহাসিক বিবর্তনের পটভূমিকায় আমাদের নেত্রীর প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞানের প্রতি স্থির বিশ্বাসের প্রতিফলক হিসেবে আমাদের কানে বেজে উঠে হৃদয়ে গ্রন্থিত হয়েছে। এই বিশ্বাসের অনুরণিত কারণ হিসেবে এরপর সভাপতি বললেন, বাংলাদেশের জনগণ সাহসিকতায় সমুজ্জ্বল। এই সাহসিকতা সহনশীলতাকে সমর্থন যোগায় এবং তদুপরি এরূপ সমর্থন সাহসিকতাকে প্রসারিত করে। আপনার জন্মের বছরে আপনার দেশের জনগণ ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা অর্জন করেও করাচী থেকে স্বাধীনতা পায়নি। সেজন্য আপনার পিতা শতাব্দীর এক-চতুর্থাংশ সময়কাল সংগ্রাম করেছেন বাঙালীর স্বশাসন ও মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে। কিন্তু তাকে বা তার জনগণকে স্বাধীনতা ও মুক্তির ফল উপভোগ করার জন্য তেমন কোন সময় দেয়া হয়নি। যেসব দুর্বৃত্ত আপনার পিতা, মাতা ও তিন ভাইকে হত্যা করেছিল তারা ভেবেছিল যে এই নারকীয়তার মাধ্যমে তারা বাঙালীদের অনুকূলে আপনার পরিবারের প্রতিশ্রুত সহজাত সেবার ইতি টানতে পারবে।

এই করে তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠাকরণের আশাকে স্তব্দ করে রেখেছিল। কিন্তু তারা আপনার সাহস ও শক্তির সৃজন শক্তিকে বুঝতে পারেনি। এই কয়েকটি কথায় সভাপতি বাংলাদেশের ইতিহাস ও দুর্ভাগ্যের পটে আমাদের নেত্রীর অভিজ্ঞান, দৃঢ় সংকল্প এবং শত্রুদের আপেক্ষিকতায় তার শক্তির কথা সকলের সামনে তুলে ধরেছিলেন। আমরা অবাক বিস্ময়ে তা লক্ষ্য করেছি। এই পটভূমিতে এরপর সভাপতি ওয়েস্টলিং আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, বাংলাদেশে আপনার প্রত্যাবর্তনের পর বছরের পর বছর এই দেশকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অস্থিতিশীল পটে সামরিক গোষ্ঠী শাসন করেছে।

এরূপ শাসনের পটে দুটি অবিনাশী শক্তি প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল: সংগ্রামী জনগণ ও শেখ হাসিনা। এদের কেউই ভোলেননি যে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে গণতন্ত্রের সংগ্রামে। শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে এরপরে তিনি বললেন, সত্য প্রকাশ করতে আপনার অবিচলতা আপনাকে অত্যাচারীদের প্রতিকূলে অপরাজেয় শক্তিতে অববায়িত করেছিল। তারা তাই আপনাকে শারীরিকভাবে আপনার পিতার নিবাসে অন্তরীণ করে রেখেছিল। কিন্তু কখনই তারা আপনার মুক্তির মানসকে অবরুদ্ধ করতে পারেনি। আপনার পিতার বাড়ির অন্তর্নিহিত জাগ্রত পরিবেশ এবং তার গড়ে তোলা ঐতিহ্যের পটে আপনি মুক্তির বলয়ে বাস করছেন- যে বলয় কেবল সাহসী ব্যক্তিরাই বোধ ও ব্যবহার করতে পারেন। এই পটভূমিকায় উপসংহারে সভাপতি দ্বিধাহীন স্বরে তার শেষ কথাটি যোগ করলেন, এখন আপনার পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ অর্জনের এক শতাব্দীর চতুর্থাংশ অতিবাহিত হওয়ার পর আপনি আপনার দেশে গণতন্ত্রের পথ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন। নিঃশংক স্বরে সভাপতি যোগ করলেন আপনি মহামহিম পিতার যোগ্য উদারচিত্ত মহিম কন্যা, সৎ জনগণের, সঠিক সেবক ও নেত্রী। বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় তাই গর্বের সঙ্গে আপনাকে সম্মানসূচক আইনাধ্যক্ষ (ডক্টর অব ল’) উপাধি দিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির বক্তব্য শেষ হওয়ার পর আমরা সকলে শ্রদ্ধা ও সততার নৈকট্যবোধে দাঁড়িয়ে গেলাম। আমাদের নেত্রীকে তিন মিনিট ধরে বুক ফুলিয়ে বিপুল করতালি দিয়ে গর্ববোধ করলাম। সভাপতি নেত্রীর মাথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উচ্চতম ডিগ্রীর নিশানা হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকাখচিত মাথার টুপি পরিয়ে দিয়ে তার হাত ধরে আশা ও সন্তুষ্টির স্মিত হাসি হাসলেন। তারপর তিনি নেত্রীর সঙ্গে মঞ্চ থেকে ধীর পায়ে নেমে এসে আমার এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসানের হাত তার হাতে নিয়ে চোখে অবিচল চোখ রেখে বললেন, বস্টন বিশ্ববিদ্যালয় মানবতার ডাকে ও লক্ষ্যে বাংলাদেশকে নিয়ে এগিয়ে যাবে, বাঙালীর সৎ ও সাহসী নেতৃত্বকে সব সময় সম্মান জানাবে।

সমাবর্তনের পর চার্লস নদীর ওপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির আমন্ত্রণে সেখানকার এক খাবার ঘরে দুপুরের খাবার খেতে নেত্রীসহ গেলাম আমরা। সেখানে প্রতিভায় সমুজ্জ্বল সমবেত পৃথিবী খ্যাত অধ্যাপকবৃন্দ, ছাত্রছাত্রী ও গবেষকগণ শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানালেন, তার সৎ ও সাহসিক নেতৃত্বকে যথা প্রয়োজন সমর্থন ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিলেন। তখন থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়, সকল আঁতেল আলোচনা ও বিশ্লেষণে বাংলাদেশ সমর্থন দিয়ে এসেছে। খাবার ঘরের আমার টেবিল থেকে উঠে আমি শেখ রেহানার টেবিলে গিয়ে চুপি চুপি বললাম আপনার পাশে বসা অধ্যাপক গুস্তাভ পাপানেক, উন্নয়ন অর্থনীতির পৃথিবী জোড়া নামকরা অধ্যাপক। আর অন্যদিকে সম-অসম প্রবৃদ্ধি তত্ত্বের প্রবক্তা অধ্যাপক রোজেন স্টেইন রোডান। হালকা হেসে রেহানা সেই দুই অধ্যাপককে আরও ললিত স্বরে বাংলার কথা শুনিয়েছেন। লক্ষ্য করলাম, মমতা ভরা শ্রদ্ধায় অধ্যাপকদ্বয় বাংলাদেশের কথা বাংলার আরেক গরবিনী কন্যার কাছ থেকে শুনছেন।

এই বছরের মার্চের শেষ ভাগে আমি বস্টনে ছিলাম। প্রিয় ও পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে মুগার গ্রন্থাগারের পাশ দিয়ে প্রবাহিত চার্লসের তীর ধরে হাঁটতে হাঁটতে গর্বের সঙ্গে মনে করলাম শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা ও কাহিনী। বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ঐতিহ্য, সেখান থেকে পৃথিবীব্যাপী ছড়ানো অনুসরণীয় শিক্ষা ও মূল্যবোধের পটে জননেত্রী শেখ হাসিনা তার পিতা থেকে পাওয়া নিষ্ঠা, সততা ও সাহসিকতা নিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যকে গণতন্ত্রের সূত্র অনুসরণ করে বাংলাদেশকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন দেশের অমিত সম্ভাবনাকে বাস্তবতায় রূপ দিতে। এই পথে বাংলাদেশের প্রগতি ও সফলতা অন্যান্য দেশের জন্য অনুসরণীয় মডেল হিসেবে স্বীকৃতি ও সম্মান ইতোমধ্যেই পেয়েছে। তার অর্জনে গর্ব ও গৌরব বোধ করছে বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়, স্মরণ রেখেছে তার প্রতি সম্মাননায় দেয়া সন্দিপনীয় উদ্ধৃতায়নের কথা। বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে গর্বে ও গৌরবে মাথা উঁচু করে চলার প্রেরণা পেয়েছি আমি ও সিতারা।


 
লেখক : সংসদ সদস্য এবং সাবেক মন্ত্রী

 

সৌজন্যে: দৈনিক জনকণ্ঠ


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
আপিলে যাবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিকে বৃহস্পতিবারও ছুটি - dainik shiksha আপিলে যাবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিকে বৃহস্পতিবারও ছুটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ মে’র পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ মে’র পরীক্ষা স্থগিত শিক্ষার্থীদের শাস্তি কোনো সমাধান নয় - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের শাস্তি কোনো সমাধান নয় হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয় - dainik shiksha হিটস্ট্রোকের লক্ষণ ও করণীয় দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে সেশনজটের শঙ্কা বুয়েটে - dainik shiksha সেশনজটের শঙ্কা বুয়েটে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে মাধ্যমিক প্রজন্মের উপার্জন কমবে ৩১ বিলিয়ন পাউন্ড - dainik shiksha মাধ্যমিক প্রজন্মের উপার্জন কমবে ৩১ বিলিয়ন পাউন্ড ফিলিস্তিনিদের পক্ষে নির্মিত তাঁবু গুটাতে কলাম্বিয়া শিক্ষার্থীদের অস্বীকৃতি - dainik shiksha ফিলিস্তিনিদের পক্ষে নির্মিত তাঁবু গুটাতে কলাম্বিয়া শিক্ষার্থীদের অস্বীকৃতি শিক্ষিকার উত্যক্তকারীকে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ - dainik shiksha শিক্ষিকার উত্যক্তকারীকে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষক সমিতির কর্মসূচি - dainik shiksha সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষক সমিতির কর্মসূচি please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0039689540863037