বাংলাদেশে নার্সিং শিক্ষা ও পেশার ভবিষ্যৎ

মাছুম বিল্লাহ |

ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের যে আদর্শ নিয়ে একদা নার্সিং পেশা শুরু হয়েছিলো আজ তা বহু বিস্তৃত হয়ে স্বাস্থ্যসেবাকে একটি উচ্চতায় নিয়ে গেছে। বর্তমান সরকার নার্সদের দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদায় উন্নীত করার কারণে দেশের বিরাটসংখ্যক শিক্ষার্থী আজ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি পেশ  ও শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। বর্তমানে নার্সিং  মিডওয়াইফারি ইনস্টিটিউটের সংখ্যা সরকারি ৪৩টি, বেসরকারি ১২০টি। সরকারি নার্সিং কলেজের সংখ্যা সরকারি, বেসরকারি ৬০টি। এতোগুলো নার্সিং ইনস্টিটিউট এবং কলেজ থাকার পরও নার্সিং ও মিডওয়াইফারি  শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের প্রবল প্রতিযোগিতার মধ্যে দিয়ে ভর্তি হতে হয়। এ কথাও সত্য যে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী এখনো আমাদের দেশে নার্স-মিডওয়াইফয়ের সংখ্যা কম। বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল কর্তৃক নার্সিং পড়ার যোগ্যতা নির্ধারিত হয়। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষেও জন্য সকল শিক্ষার্থীকে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নার্সিং কলেজে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। এখানে ন্যূনতম পাস নম্বর হচ্ছে ৩০। কেউ ৩০ এর কম পেলে বেসরকারি কলেজেও ভর্তি হতে পারবেন না অর্থাৎ মান নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশ নার্সিং কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগে থাইল্যান্ডের কারিগরি সহায়তায় নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষাকে আধুনিকীকরণ করার লক্ষ্যে ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে নতুন কারিকুলাম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়। নতুন এই কারিকুলাম অনুযায়ী এসএসসি’র পরিবর্তে এইচএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তিন বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং চার বছর মেয়াদি বিএসসি নার্সিং কোর্স চালু করা হয়। প্রাথমিকভাবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন চারটি নার্সিং ইনস্টিটিউটকে নার্সিং কলেজে উত্তীর্ণ করা হয় এবং একইসঙ্গে ডিপ্লোমা ও বিএসসি শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। পরবর্তী সময়ে ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সও চালু হয়। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে কোরিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় বিএসএমএমইউ-র অধীনে ঢাকার মুগদায় নার্সিং এর উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার জন্য’ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড নার্সিং এডুকেশন অ্যান্ড রিচার্স’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। নার্সিং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে এটি একটি অনন্য উদ্যোগ। এখানে বর্তামনে ছয়টি বিষয়ে--কমিউনিটি নার্সিং, সাইকিয়াট্রিক নার্সিং, নার্সিং এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট, অ্যাডাল্ট অ্যান্ড এলডারলি নার্সিং, উইমেন্স হেলথ অ্যান্ড রিপ্রোডাকটিভ হেলথ এবং চাইল্ড হেলথ নার্সিংএ দুই বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেয়া হয়। 

নার্সিং ও মিডওয়াইফারি এবং সমমানের ডিগ্রি সম্পন্নকারীদের পেশাগত জীবনে প্রবেশের জন্য বাধ্যতামূলকভাবে নিবন্ধন করতে হয়। নার্সি ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের অধীনে এ নিবন্ধন নিতে হয়। এজন্য আগ্রহী প্রত্যেককে কাউন্সিল কর্তৃক আয়োজিত কম্প্রিহেনসিভ (লাইসেন্সিং) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। তবে ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ সেপ্টেম্বরের লাইসেন্সিং পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের প্রায় ৮০ শতাংশই অকৃতকার্য হয়েছেন। যদিও ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় এ হার ছিলো মাত্র ১২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এবার ফল বিপর্যয়ের জন্য প্রশ্নের ধরন পরিবর্তনকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, এ পরীক্ষায় সাধারণত শিক্ষার্থীদের কোর্স সিলেবাস, ব্যবহারিক ও সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় থেকে প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়। পরীক্ষায় যারা ন্যূনতম ৫৯ দশমিক ২০ নম্বরপ্রাপ্ত হন তারাই উত্তীর্ণ হন। শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে তাদের কোর্স কারিকুলাম সম্পন্ন করলে পাস নম্বর পাওয়ার কথা। কিন্তু পরীক্ষার ফলাফলে প্রায়ই বিপর্যয় দেখা যায়। বিশেষত ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি ও ডিপ্লোমা ইন পেশেন্ট কেয়ারে সবচেয়ে বেশি ফল বিপর্যয় ঘটে। নার্সিং পেশার ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক মানের নার্স ও মিডওয়াইফার তৈরি করতে হবে যাতে তাদের পেশাগত দক্ষতা নিয়ে কোনো ধরনের প্রশ্ন উঠতে না পারে। উন্নত বিশ্বসহ বিশ্বের অনেক দেশেই আমরা নার্সদের পাঠাতে পারি তবে সেখানে ভাষাগত দক্ষতার প্রয়োজন। এ দুটো দিকে তাদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের এক বিরাট হাতিয়ারে পরিণত হবে এই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি পেশা। এটিকে আমাদের কোনোভাবেই অবহেলা করা উচিত নয়।

নার্সিং শিক্ষার্থীদের ফল বিপর্যয়ের  বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, দেশে বর্তমানে নার্সিং ইনস্টিটিউটের সংখ্যা বাড়লেও অনেক ইনস্টিটিউট পর্যাপ্ত শিক্ষকসহ প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করছে না। ফলে শিক্ষার্থীদের কারিকুলাম অনুযায়ী যা যা শেখার কথা তারা তা শিখছেন না। এ কারণেই তারা উত্তীর্ণ হতে পারছেন না। বাংলাদেশ নাসিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার বলেন, প্রশ্নে এ বছর মূল বই ও ব্যবহারিক শিক্ষার জ্ঞানকে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি। বাজারে প্রচলিত বিভিন্ন গাইড বই পড়ে পরীক্ষায় ভাল ফল করা সম্ভব নয়। যারা ভালোভাবে মূল বই পড়েছেন, ব্যবহারিক দক্ষতা অর্জন করেছেন, বেসিক অর্জন করেছেন তারাই এ পরীক্ষায় ভালো করবেন। রেজিস্ট্রারের কথাটি খুবই ভালো লেগেছে। মূল বই ও ব্যবহারিক জ্ঞানকে গুরুত্ব দিয়ে তারা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করেছেন বলেই অনেক শিক্ষার্থী কাঙ্ক্ষিত মানের পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। এসব বিষেশায়িত বিষয়ে শিক্ষার্থীরা কেনো গাইড বইয়ের ওপর নির্ভরশীল হবেন? তাদের বাস্তব জ্ঞান ও মূল বইকেই গুরুত্ব দেয়া উচিত এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ শুরু করেছেন বলে তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। শিক্ষার্থীদের উচিত আন্তর্জাতিক মানের পেশাগত দক্ষতা অর্জন করা তাদের নিজেদের জন্য, সমাজ, মানবতা ও দেশের জন্য। 

অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে নার্সিং পেশা বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে। এর পেছনের দিকে তাকালে দেখা যায় যে, ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ভারত-পাকিস্তান পৃথক রাষ্ট্র হিসেবে স্বাধীনতা লাভের সময় মাত্র ৫০ জন নার্স তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান হেলথ সার্ভিসের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করার ঘোষণা প্রদান করেছিলেন। সে সময় অধিকাংশ হাসপাতালেই অ্যাপ্রেন্টিস নার্স এবং নার্স অ্যাটেনডেন্টরা নার্সিং পেশার কাজটি চালিয়ে নিতেন। দেশের প্রথম মেডিক্যাল কলেজ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার পর অল্প সময়ের ব্যবধানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সংলগ্ন দেশের প্রথম সিনিয়র নার্সিং স্কুল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। একজন ব্রিটিশ নার্স একাধারে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালের মেট্রন, সুপারিনটেনডেন্ট অব নর্সিং সার্ভিস এবং পূর্ব পাকিস্তান নার্সিং কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করতেন। এ সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয পূর্ব পাকিস্তানের নার্সিং পেশা ও শিক্ষাকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইংল্যান্ডে নার্সিং শিক্ষা গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থী চাওয়া হলো। মাত্র ৪ জনকে মনোনীত করা গেলো। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের পাকিস্তানের প্রথম নার্সিং কলেজ করাচিতে প্রতিষ্ঠা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তানের রেজিস্টার্ড নার্সরা উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য করাচি নার্সিং কলেজে সুযোগ পেতে শুরু করেন। প্রশাসনিক ও শিক্ষকতায় উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের জন্য অনেকে বিদেশে, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের বৃত্তি নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পান। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে এদেশে নার্সিং শিক্ষার জন্য একটি ল্যান্ডমার্ক। কারণ, ওই বছর ঢাকার মহাখালীতে কলেজ অব নার্সিং গড়ে তোলা হয়। এই সময়ে অবশিষ্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসাপতালসমূহে আরো ৫টি জেলা হাসপাতাল সংলগ্ন ১০টি সিনিয়র নার্সিং স্কুল গড়ে তোলা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ৬০০ জন রেজিস্টার্ড নার্স ছিলেন দেশে যাদের মধ্য ৩৫০ জন সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 

স্বাধীনতার পর নার্সিং পেশা ও শিক্ষার উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। নার্সদের পদ ও মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়। বেতন বাড়ানো হয়। হাসপাতালের মেট্রন এবং নার্সিং স্কুলের অধ্যক্ষদের প্রথম শ্রেণির পদমর্যাদা দেয়া হয়। ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দের রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পৃথক করে নার্সদের জন্য নার্সিং পরিদপ্তর গড়ে তোলা হয়, পরবর্তীকালে যা আইনে রূপান্তরিত করা হয়। কলেজ অব নার্সিং ১৯৭৭-৭৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয় এবং বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু করা হয়। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে এক বছর মেয়াদি প্রশাসনিক ও শিক্ষকতা বিষয়ক কোর্স চালু করা হয়। ১৯৮১ খ্রিষ্টাব্দ আরো ২টি জেলা হাসপাতাল এবং ১৮টি মহকুমা হাসপাতাল সংলগ্ন নার্সিং ইনস্টিটিউট শুরু করা হয়। ইতিমধ্যে নার্সিং স্কুলগুলোর নাম পরিবর্তন করে নার্সিং ইনস্টিটিউটে রূপান্তরিত করা হয়। হাসপাতালের মেট্রনের পদমর্যাদা নার্সিং সুপারিনটেনেডন্টে উন্নীত করা হয়। বিদেশে উচ্চশিক্ষার দ্বারও প্রশস্ত হয়। অস্ট্রেলিয়া অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের নার্সদের জন্য স্নাতকোত্তর ডিগ্রি গ্রহণের সুযোগ করে দেয়া হয়। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নার্সিং পেশাজীবীরা পোস্টিং পেতে শুরু করেন। ফলে দেশের মানুষের সঙ্গে নার্সিং পেশাজীবীদের পরিচিত এবং সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করে। এ ছাড়া, চারটি বিভাগীয় সহকারী পরিচালকের পদসহ ৬৪টি জেলায় জেলা পাবলিক হেলথ নার্স-এর পদ সৃষ্টি ও পদায়ন করা হয়। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বরে নার্সিং পরিদপ্তরকে একজন মহাপরিচালকের অধীনে নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়। নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বিসিএস ক্যাডারের একজন চিকিৎক ছিলেন আর বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের একজন অতিরিক্ত সচিব। এ বিষয়টি অনেক ক্ষেত্রেই ঘটছে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা বিশেষায়িত কোন প্রতিষ্ঠানের প্রধান হলে সেটি কতোটা প্রকৃত পেশাগত দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোতে পারে সেটি বিবেচনা করার সময় এসেছে। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, আগামী ২০৩০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে বিশ্বে ৬০ লাখ নার্সের প্রয়োজন হবে। বর্তমানে কর্মরত নার্সের মধ্যে একটি বিরাট সংখ্যক নার্স অবসরে যাবেন আগামী দশ বছরে। ফলে ভবিষ্যৎ দিনগুলোতে নার্সের সংকট হতে পারে। মার্কিন য্ক্তুরাষ্ট্রসহ উন্নত বিশ্বে দ্রুত বর্ধমান পেশাগুলোর মধ্যে একটি হলো নার্সিং। আমাদের বয়স্ক প্রবীণদের এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে লড়াই করা রোগীদের যত্ন নেয়ার জন্য যত্নশীল এবং যোগ্য নার্সদের বেশি প্রয়োজন। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বর্ধিত আয়ু এবং স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদাও বাড়িয়ে তুলছে। প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য প্রতিরোধমূলক এবং প্রাথমিক যত্নের জন্য উন্নত অনুশীলনপ্রাপ্ত নার্স প্রয়োজন। আমরা বিষয়টিকে আরো সঠিক  পেশাগত  দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে তাকিয়ে মানসম্পন্ন নার্স ও মিডওয়াইফ তৈরির ওপর যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করতে পারি জাতির বৃহত্তর স্বার্থে।  

লেখক: প্রেসিডেন্ট, ইংলিশ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইট্যাব) 


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
কোটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীর প্রাণের দাবি স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর - dainik shiksha কোটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীর প্রাণের দাবি স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর - dainik shiksha এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর দুর্গাপূজায় স্কুল-কলেজ বন্ধ ১১ দিন, অফিস ৩ দিন - dainik shiksha দুর্গাপূজায় স্কুল-কলেজ বন্ধ ১১ দিন, অফিস ৩ দিন প্রাথমিক শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত: গণশিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha প্রাথমিক শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত: গণশিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষাক্রমে আরবি ভাষা বাধ্যতামূলক করার দাবি - dainik shiksha শিক্ষাক্রমে আরবি ভাষা বাধ্যতামূলক করার দাবি আসামিদের দ্রুত ফাঁ*সির দাবি জানালেন আবরারের মা - dainik shiksha আসামিদের দ্রুত ফাঁ*সির দাবি জানালেন আবরারের মা প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে ৫০০ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক - dainik shiksha প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে ৫০০ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক ভিসি হতে চান, ক্লাসে পড়াতে চান না - dainik shiksha বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক ভিসি হতে চান, ক্লাসে পড়াতে চান না শিক্ষাক্রমে আরবি ভাষা বাধ্যতামূলক করার দাবি - dainik shiksha শিক্ষাক্রমে আরবি ভাষা বাধ্যতামূলক করার দাবি শেখ হাসিনার পরিবারের নামে সোয়াশ কলেজ স্কুল মাদরাসা - dainik shiksha শেখ হাসিনার পরিবারের নামে সোয়াশ কলেজ স্কুল মাদরাসা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0023000240325928