বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে রক্ষা করুন

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক: আশির দশকের পর থেকে বলা যায় আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় বড় রকমের ধস নেমেছে। বিশেষ করে যখন থেকে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কলুষিত রাজনীতির থাবা পড়েছে।

বিএনপি, আওয়ামী লীগ আর জাতীয় পার্টি যে দল যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছে, সব দলের নেতারাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক ঔজ্জ্বল্যের কথা না ভেবে সেগুলোকে নিজ দলের রাজনৈতিক শক্তির আখড়া বানাতে চেয়েছে। অনেক নৈরাজ্যের পর জাতীয় পার্টি প্রধান রাষ্ট্রপতি এরশাদ যখন সুবিধা করতে পারেননি, তখন ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে কিছুটা রাশ টানার চেষ্টা করেছিলেন। শুক্রবার (৩ মে) যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক উপসম্পাদকীয়তে এ তথ্য জানা যায়। উপসম্পাদকীয়টি লিখেছেন এ কে এম শাহনাওয়াজ।

কিন্তু বিএনপি আর আওয়ামী লীগ নেতারা রাজনৈতিক শক্তি কুক্ষিগত করতে কোনো ধরনের ঝুঁকি নিতে চাননি। বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞানচর্চা ও জ্ঞান সৃষ্টির পীঠস্থান হওয়া উচিত কিনা এসব রাজনৈতিক নীতিনির্ধারকের ভাবার বিষয় নয়-রাজনৈতিক শক্তির চর্চায় কতটা এগিয়ে এটি তাদের রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য। তাই আশির দশকের পর থেকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আর ফজলুল হালিম চৌধুরী, জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী বা খান সরওয়ার মুর্শীদের মতো পণ্ডিত শিক্ষাবিদদের উপাচার্য হিসাবে পাইনি।

যারা ক্ষুদ্র রাজনৈতিক মতাদর্শে আবদ্ধ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে কালিমা লিপ্ত করেননি। রাজনৈতিক দীক্ষা নয়, ব্যক্তিগত পাণ্ডিত্য ও ধীশক্তি দিয়েই তারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিরপেক্ষভাবে পরিচালনা করেছেন। তাদের সময় ছাত্র রাজনীতি ষণ্ডাতন্ত্রে পরিণত হয়নি। শিক্ষক রাজনীতি এর সৌন্দর্য হারায়নি। আজ কালিমাযুক্ত রাজনীতি এমনভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করছে, এখন আর একাডেমিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে অহংকার করার আর কিছু অবশিষ্ট নেই।

আওয়ামী লীগ শাসনামলে মাঝেমধ্যে পাণ্ডিত্য-মেধায় উল্লেখ করার মতো উপাচার্য পাওয়া যায়নি তেমন নয়; কিন্তু তারাও নষ্ট রাজনীতির ঘেরাটোপ থেকে বেরোতে পারেননি। অনেক কিছুর সঙ্গে আপস করে চলতে হয়েছে। সুতরাং, এমন পরিবেশে জ্ঞানচর্চা করা কঠিন। এ কারণেই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে তলানিতেও খুঁজে পাওয়া যায় না দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে।

এ নিয়ে আমাদের শাসকদের মাথাব্যথা থাকে না। তাদের রাজনীতিটা শানিত থাকলেই ভালো। আর শিক্ষাক্ষেত্রে বড় কোনো উন্নতিরও সম্ভাবনা নেই। কারণ, কোনো বিজ্ঞ শিক্ষাবিশেষজ্ঞ নন, সংকীর্ণ রাজনীতির দীক্ষা পাওয়া ব্যক্তিরাই দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিচালনা করছেন। তাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরামর্শ দিচ্ছেন দলীয় বলয়ের বিশেষজ্ঞরা। ফলে শিক্ষা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত পরিবর্তন আশা করব কেমন করে!

নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘনঘন উপাচার্যবিরোধী আন্দোলন হতে দেখিনি। রাজনীতিকরণ না হওয়ায় উপাচার্যরা প্রশাসন পরিচালনায় অনেকটা সমদর্শী ছিলেন। ন্যায়নুগভাবে প্রশাসন পরিচালনা করায় ছাত্র-শিক্ষক, কর্মচারী কারও মধ্যে বড় কোনো ক্ষোভ তৈরি হতো না। ছোটখাটো যা অসন্তোষ তৈরি হতো, তা উপাচার্য ও তার প্রশাসনের সহকর্মীদের মেধা ও ব্যক্তিত্বের শক্তি দিয়ে সমাধান করা সম্ভব হতো। এখন তো সে অবস্থা নেই বললেই চলে।

এখন উপাচার্য, প্রো-উপাচার্য নিয়োগ হচ্ছে পাণ্ডিত্য ও মেধা বিচারে নয়-দলীয় আনুগত্য বিচারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতি আর শিক্ষক রাজনীতি কোনোটিই মুক্তবিবেক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে না। সুতরাং, একজন উপাচার্য নিয়োগ পাওয়ার পরই দলীয় শিক্ষক রাজনীতির বলয়ে বাঁধা পড়ে যান। দলীয় ছাত্রনেতাদের নিয়ন্ত্রণ চলে আসে উপাচার্যের ওপর। এসবের কারণে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারে ভাঙন ধরে। দলীয় রাজনীতিতে অংশ না নিলে বা ভিন্ন দল-মতে থাকলে তারা সব ধরনের ন্যায্য সুবিধাবঞ্চিত হন; সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিগৃহীত হয় দাপুটে দলীয় ছাত্রদের হাতে।

এসবের কারণে ক্রমেই প্রশাসনবিরোধী একটি সংগঠিত শক্তি বড় হতে থাকে। আর এর বিরূপ ফল হিসাবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে জোরালো আন্দোলন দানা বাঁধে। আমাদের দলীয় সরকার আন্দোলনের যৌক্তিকতা বিচার করে শুরুতেই সমাধানের পথে হাঁটে না। খুব ঘোলাটে হয়ে গেলে, শিক্ষা পরিবেশের অনেকটা ক্ষতি হলে সিদ্ধান্তে আসে।

সম্প্রতি এমনই একটি অচল অবস্থা চলছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সংকটটি হঠাৎ করে হয়নি। দলীয় উপাচার্য হলেও এর আগের দু-একজন উপাচার্য সাফল্যের সঙ্গে তাদের সময়কাল অতিক্রম করতে পেরেছিলেন। কিন্তু শুনেছি বর্তমান উপাচার্য আসার অল্প সময় পর থেকে অসন্তোষ বাড়তে থাকে। এর দায় উপাচার্য মহোদয়, না অন্য পক্ষের বেশি, সে বিচার আমি করতে পারব না।

তবে তিনি যে উদারভাবে নীতিনির্ধারণ না করে একটি বলয়ের ভেতর নিজেকে আটকে ফেলেছিলেন, তা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বিশ্লেষণে এবং দুপক্ষের নানা লিফলেটের বক্তব্য পড়ে বোঝা যায়। যতই বিরুদ্ধ মত থাক, একজন সফল উপাচার্যের উচিত সব পক্ষের দূরত্ব কমিয়ে আনা। বর্তমান উপাচার্য সম্ভবত সে পথে হাঁটেননি। কয়েক মাস আগেও শিক্ষক সমিতির শিক্ষকদের সঙ্গে উপাচার্য, ট্রেজারার ও অনুগত রেজিস্ট্রার, প্রক্টর প্রমুখ এবং ছাত্রলীগের বহিরাগতদের হাতে শিক্ষক সমিতির শিক্ষকদের লাঞ্ছিত হওয়ার কথা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল।

অবশ্য উপাচার্যের পক্ষ থেকে উলটো অভিযোগও ছিল। তবে যে ভিডিও তখন প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে ছাত্রলীগের বহিরাগত সন্ত্রাসীরা শিক্ষকদের ওপর হামলে পড়েছিল, তেমন চিত্রই দেখা গিয়েছে। অবশ্য এমন ভিডিও দেখে পূর্ণ বিচার করা সম্ভব নয়। কয়েকদিন আগের ঘটনাটি অনেক বেশি ন্যক্কারজনক। ভিসিবিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় একপর্যায়ে ভিসি ও রেজিস্ট্রারের অনুপস্থিতিতে তাদের কক্ষ তালা দেন শিক্ষক সমিতির কর্মকর্তারা। এ সংস্কৃতিটিও বিতর্কের ঊর্ধ্বে নয়। তবে তেমন পরিস্থিতিতে উভয়পক্ষের আলোচনার বৈঠকে বসে মীমাংসার পথে হাঁটা উচিত ছিল। কিন্তু উপাচার্য মহোদয় ছাত্রলীগ নামধারী বহিরাগতদের এনে শক্তি প্রয়োগের পথে হেঁটেছেন।

এ নিয়ে পালটা বক্তব্যও আমরা শুনেছি। তবে অনেক ভিডিওচিত্র প্রকাশিত হয়েছিল। দেখা গেল এবারও বহিরাগত ছাত্রলীগের ছেলেদের ব্যবহার করা হয়েছে। ওরা জমায়েত হওয়া শিক্ষকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছে শিক্ষকদের। একাধিক শিক্ষকের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলে জেনেছি, প্রক্টর একজন শিক্ষক হয়েও প্রতিবাদী শিক্ষকদের দু-একজনকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন। আমি অগ্র-পশ্চাৎ সব হিসাব বাদ দিয়ে বলব, আন্দোলন দমন করতে ছাত্রলীগ এবং বহিরাগতদের ব্যবহার করা একজন ভিসির জন্য নৈতিক পরাজয়।

শিক্ষকদের বিরুদ্ধে থানায় পালটা জিডি করাটা প্রশাসনের জন্য কি শোভন হয়েছে? সমাধানের জন্য যৌক্তিক কোনো পথে ভিসি কেন হাঁটলেন না, এ এক বিস্ময়! প্রশাসনের বড় দুর্বলতা প্রকাশ পেল আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার চিত্রে। আমাদের দেশে নষ্ট ছাত্র রাজনীতির যুগে হলে হলে মারামারি হলে, উত্তেজক অবস্থা বিরাজ করলে, আরও ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা থাকলে জরুরি সিন্ডিকেট বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়ে হল খালি করার নোটিশ দেয়। কিন্তু শিক্ষক আন্দোলনের মুখে শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষাকার্যক্রম ব্যাহত করে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা ভিসি ও তার সহযোগীদের আত্মরক্ষার কৌশল ছাড়া অন্য কিছু নয়। এটি প্রশাসনের বড় রকমের দুর্বলতা।

আরও বিস্ময়কর কথা জানলাম সংবাদমাধ্যমে, যেখানে এ আন্দোলনে সাধারণ ছাত্রদের সংশ্লিষ্টতা নেই, সেখানে হলগুলো বন্ধ করা হলো কেন, এমন প্রশ্নে ভিসি মহোদয় বললেন, হলগুলোতে নাকি অনেক অস্ত্র ঢুকেছে। তাহলে এর সমাধান হল বন্ধ করা কেন? প্রশাসনের কর্তব্য ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় অস্ত্র উদ্ধার করা। এসব ছন্নছাড়া কথা, আচরণ ও সিদ্ধান্তে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় মারাত্মক সংকট তৈরি হচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্তে এখন ছাত্রছাত্রীদের মধ্যেও এক ধরনের অনাস্থা তৈরি হয়েছে। তারা হল না ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বেশ বড় মানববন্ধনও করে ফেলেছে। আমরা মনে করি, মন্ত্রণালয়ের এখন এগিয়ে আসা উচিত। এখনি ভূমিকা না রাখলে মন্ত্রণালয়কেও জবাবদিহি করতে হবে।

গণমাধ্যমের খবরে জানা গেল, প্রশাসনিক পদে দায়িত্ব পালন করা অনেক শিক্ষক উপাচার্যের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে পদত্যাগ করছেন। অর্থাৎ প্রশাসনের সমর্থক শিক্ষকের সংখ্যা ক্রমে ছোট হয়ে আসছে। এ ঘটনার পর শিক্ষক সমিতি ও সাধারণ শিক্ষকের বড় অংশ ভিসি অপসারণের এক দফা আন্দোলন ঘোষণা করেছে। নিকট অতীতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় একই ধরনের আন্দোলনে আমরা দেখেছি সহজ সমাধানের পথে না হেঁটে সরকারপক্ষ লেবু কচলে সময়ক্ষেপণ করে শেষ পর্যন্ত তিক্ততা বাড়িয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মাটির পৃথিবীতে নেমে আসতে হয়। ততক্ষণে শিক্ষা পরিবেশের অনেকটা ক্ষতি হয়ে যায়। আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও সরকারকে অনুরোধ করব, সূচনায় যৌক্তিক সমাধান দেওয়া পরাজয় নয়। বরঞ্চ জলঘোলা করে পিছুহটাটা লজ্জার।

শুনেছি সিংহভাগ শিক্ষক ভিসি মহোদয়ের প্রতি অখুশি। অনেকদিন থেকেই ক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল। অনেকের অভিযোগ, তিনি শিক্ষকদের প্রমোশন ও শিক্ষাছুটি দেওয়ার ব্যাপারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারেননি। তার প্রতি নানা দুর্নীতিরও অভিযোগ রয়েছে। পরিস্থিতি যখন জটিল হচ্ছিল, তখনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্ত করে দেখা উচিত ছিল। জটিল জট পাকানোর পর হাইকোর্টের সিদ্ধান্তের পরও মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী স্কুল খোলা রাখার পক্ষে আপিল করার চিন্তা করেছিলেন। পরে অবশ্য মন্ত্রণালয় সরে এসেছে। স্কুল খোলা রাখার পক্ষে মন্ত্রী মহোদয় যেসব যুক্তি দিয়েছেন, তা আমার ভালো লেগেছে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষার ক্ষতি নিয়ে তার ভাবনা অভিভাবকসুলভ। আমরা আশা করি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে অচল অবস্থার দিকে যাচ্ছে, তা তিনি হতে দেবেন না। আন্দোলন যদি তিনি অহেতুক মনে করেন এবং উপাচার্যের অবস্থানকে ঠিক মনে করেন, তবে সে আলোকেই সমাধান দিন। আর উলটোটি হলে ব্যবস্থা নিন। যেহেতু এখন মেধাবী পণ্ডিত অধ্যাপকদের বেছে বের করার প্রয়োজন দলীয় সরকারগুলোর নেই। আর বর্তমান বাস্তবতায় তাদের আগ্রহও থাকবে না। তাই উপাচার্য পদে নিয়োগ দেওয়ার মতো উৎসাহী দলীয় অধ্যাপক খুঁজে পাবেন সহজেই। সেখান থেকে কোনো একজনকে নিয়োগ দিয়ে উদ্ভূত সংকটের নিরসন করুন। আমাদের বড় চাওয়া কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত শিক্ষার পরিবেশ ফিরে আসুক।

আমাদের সরকারপক্ষের দায়িত্বশীলদের বলছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে অতি দলীয়করণ কখনো সুফল বয়ে আনে না। এতে করে শিক্ষা ও গবেষণা যেমন বিপদাপন্ন হয়, প্রশাসনেও তৈরি হয় অস্থিরতা। উন্মত্ত ছাত্র রাজনীতি এবং সংকীর্ণ শিক্ষক রাজনীতি দিন দিন মর্যাদা নষ্ট করছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। আর কালক্ষেপণ না করে নৈরাজ্য থেকে রক্ষা করুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে।

লেখক: এ কে এম শাহনাওয়াজ, অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
পাঠ্যবইয়ের কাগজের বার্স্টিং ফ্যাক্টর কমানোর ধান্দায় মুদ্রাকররা - dainik shiksha পাঠ্যবইয়ের কাগজের বার্স্টিং ফ্যাক্টর কমানোর ধান্দায় মুদ্রাকররা বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ না পাওয়া শিক্ষকদের তথ্য আহ্বান - dainik shiksha বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ না পাওয়া শিক্ষকদের তথ্য আহ্বান কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষক শূন্যপদের তথ্য সংগ্রহে ফের ই-রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ - dainik shiksha শিক্ষক শূন্যপদের তথ্য সংগ্রহে ফের ই-রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ ববি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম - dainik shiksha ববি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম এসব কিন্তু শিক্ষার্থীদের কাজ নয় - dainik shiksha এসব কিন্তু শিক্ষার্থীদের কাজ নয় প্রাথমিকের দুই ফুটবল টুর্নামেন্টের নাম বদলে গেলো - dainik shiksha প্রাথমিকের দুই ফুটবল টুর্নামেন্টের নাম বদলে গেলো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0025899410247803