বৈষম্যের বিক্ষিপ্ত আখ্যান

অধ্যাপক মো. আলী এরশাদ হোসেন আজাদ, দৈনিক শিক্ষাডটকম |

আমি ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে কলেজে অধ্যাপনারত। শিক্ষক দিবসে শিক্ষকরা কীভাবে শিক্ষার রূপান্তর ঘটাচ্ছেন তা উদযাপন করার দিন। অন্যদিকে তাদের প্রতিভা এবং পেশাকে পুরোপুরিভাবে কাজে লাগাতে এবং বিশ্বব্যাপী পেশার জন্য সামনের পথ পুনর্বিবেচনা করার জন্য তাদের যে সমর্থন প্রয়োজন তা প্রতিফলিত করার দিন।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), ইউনিসেফ এবং এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল (ইআই) এর সঙ্গে যৌথভাবে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালন করে। 

শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের লালনপালন এবং শিক্ষাগত অগ্রগতি চালনা করে ভবিষ্যত গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। যাইহোক, তাদের সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগানোর জন্য, তাদের কণ্ঠস্বর শোনা এবং তাদের পেশাকে প্রভাবিত করে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াগুলো মূল্যবান হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ বছরের বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষকদের যে পদ্ধতিগত চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হয় তা মোকাবিলা করার এবং শিক্ষায় তাদের ভূমিকা সম্পর্কে আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক সংলাপ স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে বিশ্ব শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য Valuing teacher voices: towards a new social contract for education , ‘শিক্ষকের ণ্ঠের মূল্যায়ন: শিক্ষার জন্য একটি নতুন সামাজিক চুক্তির দিকে’। এবারের প্রতিপাদ্য নিয়ে UNESCO -এর বক্তব্য underscoring the urgency of calling for and attending to teachers' voices to address their challenges but, most importantly, to acknowledge and benefit from the expert knowledge and input that they bring to education.। (তাদের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য শিক্ষকদের কণ্ঠস্বর আহ্বান করার এবং উপস্থিত হওয়ার তাৎপর্যকে জোরদার করবে গুরুত্বের সঙ্গে। উদ্দেশ্য হলো বিশেষজ্ঞের জ্ঞানকে স্বীকৃতি দেয়া এবং উপকৃত হওয়া। যার অর্জনগুলো শিক্ষা-ই নিয়ে আসে)।

ইউনেস্কো সদর দফতরে আয়োজিত এই বৈশ্বিক ইভেন্টটি শিক্ষাগত নীতিতে শিক্ষকদের দৃষ্টিভঙ্গি একীভূত করার এবং তাদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার গুরুত্বের ওপর জোর দেবে। এ প্রতিপাদ্য শিক্ষকতা পেশার ওপর জাতিসংঘের মহাসচিবের উচ্চস্তরের প্যানেল দ্বারা শনাক্তকৃত উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জগুলোর প্রতি সাড়া জোগাবে এবং শিক্ষকদের ওপর আমাদের সাম্প্রতিক বৈশ্বিক প্রতিবেদন, যার মধ্যে আছে ক্রমবর্ধমান শিক্ষকের ঘাটতি এবং ক্রমহ্রাসমান কর্মপরিস্থিতির মূল নতুন উপাত্ত।

দিবসটি ইউনেস্কো, আইএলও, ইউনিসেফ এবং এডুকেশন ইন্টারন্যাশনালের উচ্চ-পর্যায়ের বার্তাসহ একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখাবে। এটি শিক্ষায় একটি নতুন সামাজিক চুক্তির প্রয়োজনীয়তা এবং ঘর ও সারাবিশ্ব থেকে শিক্ষকদের কণ্ঠস্বর প্রদর্শন করে, নীতি ও অনুশীলনের উন্নতির বিষয়ে তাদের অন্তর্দৃষ্টি ভাগ করে নেয়ার একটি অংশের ওপর একটি মূল বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত করবে। 

জ্ঞানচর্চা ফরজ ও  সার্বক্ষণিক কর্তব্য।  প্রিয়নবী (স.) বলেন “দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞানান্বেষণ কর”। প্রিয়নবী (স.) দারুল আরকাম প্রতিষ্ঠা, গোত্রে গোত্রে শিক্ষিত সাহাবিদের প্রেরণ, আসহাবে সুফ্ফার নিয়মিত শিক্ষণ-প্রশিক্ষণ, যুদ্ধবন্দীদের মুক্তিপণ হিসেবে শিক্ষা ইত্যাদির মাধ্যমে শিক্ষাবিস্তারের প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন। 

আর্থিক মূল্যমানে শিক্ষকতা পেশার পরিমাপ করা যায় না। কেনোনা, মহান আল্লাহ্ বলেন “নিশ্চয়ই জ্ঞানীগণই আল্লাহ্কে সবচেয়ে বেশি ভয় করে” (সুরা ফাতির, আয়াত: ২৮)। তিনিই বলেন “যারা জানে আর যারা জানে না তারা কি সমান হতে পারে”? (সুরা যুমার, আয়াত: ০৯)। তিনি আরো বলেন “যাকে জ্ঞান দান করা হয়েছে তাকে প্রভুতকল্যাণ দান করা হয়েছে” (সুরা বাকারা, আয়াত: ২৬৯)। প্রসঙ্গতঃ প্রিয়নবী (স.) বলেন “প্রকৃত জ্ঞানী সে, যে নিজে যা জানে সে অনুযায়ী আমল করে...”। 

সমাজে উচ্চনৈতিকতা সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ও শ্রেষ্টত্বের দ্যুতি বাহক শিক্ষক। প্রিয়নবী (স.) বলেন “নৈতিকতার বিচারে যেলোক উত্তম মু’মিনদের মধ্যে সেই পূর্ণ ঈমানের অধিকারী” (তিরমিযি)। প্রিয়নবী (স.) আরো বলেন “কল্যাণকর বিদ্যাদানকারীর জন্য (প্রাণ, প্রকৃতির) সবাই আল্লাহ্ কাছে মাগফিরাত কামনা করে” (তিরমিযি)। 

বেসরকারি শিক্ষকদের সুযোগ সুবিধাবৃদ্ধি প্রসঙ্গে অতীতে প্রস্তাব, পর্যালোচনা, আশ্বাস আবর্তীত হয়েছে অনন্ত অপেক্ষার অনিশ্চিত পরিক্রমায়!

মানুষের অধিকারের কান্না এমুহূর্তে সরকারের বিড়ম্বনার কারণ না হোক, এবিষয়ে সবাই অত্যন্ত সচেতন। অথচ বেসরকারি শিক্ষাব্যবস্থায় এমপিও ননএমপিও হাহাকার শিক্ষাক্ষেত্রে করুণ বৈপরীত্বের বার্তা দিচ্ছে। এখানে প্রধান উপদেষ্টার মনোযোগ আকর্ষণ করা দরকার, তিনি মানুষের কষ্ট লাঘবে সারাজীবনই যথেষ্ট আন্তরিক। আমার এতে সন্দেহ নেই। এজন্য শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি বেসরকারি, এমপিও বা নন এমপিও নামক পীড়াদায়ক পরিভাষা অবলুপ্তি হওয়া জরুরি।

আমি আমার পেশাগত অভিজ্ঞতার প্রায় বত্রিশ বছরের বাস্তবতায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে পারি, সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের পথচলাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই শিক্ষাক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত সাফল্যের চূড়ান্ত গন্তব্য।

বেসরকারি শিক্ষকবৃন্দের যাপিতজীবনের পরতে পরতে না পাবার জ্বালাময় হাহাকার। এজন্যই কখনো দেখা গেলো, প্রাইমারির শিক্ষক, তো পরক্ষণেই বেসরকারি শিক্ষক। কখনো শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি। কখনো জাতীয়করণ আত্মীকরণ দ্বন্দ্ব, ক্যাডার ও ননক্যাডার প্রসঙ্গ। কখনো অনার্স, মাস্টার্সের শিক্ষকের এমপিওভুক্তি। কখনো ননএমপিও প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি। 

এমপিওভুক্তদেরও আছে বঞ্চনা দীর্ঘ আখ্যান। আছে, মাদরাসা শিক্ষকদের কষ্টের দীর্ঘশ্বাস। এসব বিবেচনায় তাদের অবস্থান ভিন্ন ভিন্ন হলোও। তাদের চাওয়া: অন্যান্য পেশাজীবীর মতোই তাদের শ্রমের মূল্য ও জীবনধারনের ন্যূনতম অধিকারের স্বীকৃতি।

দিনে দিনে শিক্ষকদের মধ্যে হতাশা ও কষ্ট বাড়ছে এবং জটিলতর হচ্ছে সমাধানের সব প্রয়াস। শিক্ষা জাতীয়করণ এজন্যই প্রয়োজন যে, মানুষ গড়ার কারিগরকে এমপিওভুক্তির নামে দেয়া হয় ‘অনুদান’। 

বেসরকারি শিক্ষকদের প্রত্যাশার মধ্যে রয়েছে: বিচ্ছিন্ন ও খণ্ডিতভাবে স্কুল কলেজ জাতীয়করণের স্থলে সুনিদির্ষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করে শিক্ষা জাতীয়করণ করা, সিলেবাস অনুযায়ী বিষয়ভিত্তিক পর্যাপ্ত সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ ও অনার্সসহ স্কুল, মাদরাসা, কলেজের সকল স্তরের নন-এমপিও শিক্ষকদের নিঃশর্তভাবে শীঘ্রই এমপিওভুক্ত করা, কর্মরত সব শিক্ষকের চাকুরির মেয়াদকাল ৬০ থেকে ৬৫ বছরে উন্নীত করা। এমন বাস্তবতার মধ্যে এক ও ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ ‘সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ’।

‘জাতীয়লজ্জা’ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের উৎসব ভাতা! শত আশার কাল্পনিক হিসেব কষে আমরা রাষ্ট্রীয় বাধ্যবাধকতায় পরিশোধ করি আয়কর; ধর্মীয় বাধ্যবাধকতায় দেই কুরবানি। অথচ, রূঢ় বাস্তব হলো ২৫ শতাংশ উৎসবভাতায় কুরবানির ন্যূনতম ব্যয় সংকুলান হয় না। 

অভিন্ন সিলেবাসে পাঠদানকারী প্রায় শতভাগ বেসরকারি শিক্ষক নানান বঞ্চনা শিকার। শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দের প্রারম্ভিক বেতনের শতভাগ রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হলেও এমপিওভুক্ত শিক্ষকবৃন্দই বিশ্বের একমাত্র পেশাজীবী যারা ২০০৪ খ্রি. হতে মূল বেতনের ২৫ শতাংশ উৎসবভাতা পাচ্ছেন। বাংলাদেশের অপর কোনো পেশায় ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা নেই। তবে এমপিওভুক্ত কর্মচারীরা ৫০ শতাংশ উৎসব ভাতা পান। ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বর্তমান বাজার মূল্যের সঙ্গে অত্যন্ত বেমানান। 

আমারও যথেষ্ট বয়স হয়েছে। অনেকে আশা ও অফুরন্ত সম্ভবানার হাতছানিতে মানুষ গড়ার কারিগর হয়েছি। এখন শুধু অবসরের অপেক্ষা।

আইনজীবী, বিচারক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়র বা অন্যান্য পেশাজীবীর অভিজ্ঞার যেমন মূল্য- মূল্যায়ন শিক্ষকদের বেলায় ঠিক তার উল্টো। বড়ো ডাক্তারের ভিজিট বেশি, প্রবীণ উকিলের মোয়াক্কেল ও ফি দু’ই বেশি। অথচ সমাজে প্রবীণ শিক্ষকের কে-ইবা খোঁজ নেন! জীবনচক্রের স্বাভাবিকতায় বয়স শেষে অবসরে- আয় বন্ধ হলেও ব্যয় বাড়ে, কমে যায় দৈহিক সার্মথ্যটুকুও, তখন?

দেশের সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা বাড়িভাড়া মূলবেতনের ৪০-৪৫ শতাংশ বা বেশি পান। এমপিওভুক্তদের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন পদের (পিয়ন হতে প্রিন্সিপাল) সবাই একই পরিমাণ ১ হাজার টাকা বাড়িভাড়া পান। তারা পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল ও উৎসবভাতা, সেচ্ছা অবসর, বদলি সুবিধাসহ অসংখ্য বঞ্চনার শিকার। নেই স্বেচ্ছাঅবসরের সুযোগও। তাদের পদোন্নতির সুযোগ সীমিত ও শর্তযুক্ত।

‘সহ’ ‘উপ’ ‘যুগ্ম’ ‘সাব’ ‘জুনিয়র’ ইত্যাদি পদবির চূড়ান্তধাপে পূর্ণ-পদবিধারী থাকেন। এমপিওভুক্ত কলেজে সহযোগী অধ্যাপক বা অধ্যাপকের পদ না থাকায় জিজ্ঞাসা, ‘সহকারী অধ্যাপকরা’ কোন্ উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সহকারী?

এমপিওভুক্ত কলেজে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ হতে হলে প্রার্থীকে নতুন করে চাকরি খুঁজতে হয়। আছে নানান শর্তের জটিল বেড়াজাল। চাকরি পেলে ছাড়তে হয় আগের পদ।
কীভাবে সম্ভব এমপিওভুক্তদের পক্ষে ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া বাবদ পেয়ে গ্যাস, বিদ্যৎ, ওয়াইফাই, ডিস, রাতের পাহারাদার, ময়লা ফেলা আরো নানান দেনা শোধ কর।! বাড়িতে থাকলে তো এগুলোও লাগে।

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবস্থা খুবই নাজুক। শিক্ষকদের নেই ছাত্রদের মতো রাস্তায় নামবার সামর্থ্য। ভাবতে অবাক লাগে বেসরকারি শিক্ষকদের হাহাকার কেঊ শোনেন না। 

রূঢ় সত্য হলো, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের বেতন বেশি অথচ শিক্ষকের বেতন ও সুযোগ সুবিধা কম, অন্যদিকে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র বেতন কম অথচ শিক্ষকের বেতন ও সুযোগ সুবিধা বেশি। সার্বিক বিচেনায় ‘সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে’ বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য মহার্ঘ্য ভাতা চালু করা বিশেষ প্রয়োজন।

মানুষের দু’টি পা একরকম সচল না থাকলে যেমন তাকে সুস্থ বলা যায় না, তেমনি একই প্রতিষ্ঠানে এমপিও ননএমপিও শিক্ষক কাঙ্ক্ষিত নয়। এতে তৈরি হয় নানান বৈষম্য। এতে শিক্ষার পরিবেশত যেমন বিঘ্নিত হয়, দলাদলির প্রকাশ্যরূপটিও তখন আর আড়াল থাকে না।

প্রধান উপদেষ্টা প্রতিশ্রুত বদলে দেয়া ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশে দারুণ অনগ্রসর ও করুণ পেশাজীবীর অখ্যান ‘বেসরকারি শিক্ষক’। ‘মানুষ গড়ার কারিগর’দের জীবনমান অনুন্নত থাকলে, কারিগরকে অভুক্ত, অবহেলিত রাখলে জাতি হয়ে ওঠবে অবনমিত ও নিম্নগামী। ঐসব মানুষদের আকাঙ্ক্ষা অনন্ত হাহাকার হয়ে শূন্যে মেলাবে না এটারই অপেক্ষা। সফল হোক বিশ্ব শিক্ষক দিবস, প্রতিষ্ঠিত হোক শিক্ষকের অধিকার।

লেখক: শিক্ষক, কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজ


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি - dainik shiksha শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় - dainik shiksha কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা - dainik shiksha সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার - dainik shiksha স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম - dainik shiksha ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত - dainik shiksha ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক - dainik shiksha ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0024049282073975