মা হারালেন নরেন্দ্র মোদি

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি মারা গেছেন। শুক্রবার ভোর সাড়ে ৩টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।

আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক টুইট বার্তায় নরেন্দ্র মোদী নিজেই তার মায়ের প্রয়াণের খবর জানিয়েছেন।

মায়ের মৃত্যুর খবর জানিয়ে মোদি তার টুইটে লেখেন, সুন্দর একটি শতাব্দী শেষে ভগবানের চরণে বিশ্রাম নিতে গিয়েছেন মা। মায়ের মধ্যে সবসময় আমি ত্রিমূর্তি দেখতে পেয়েছি। যার মধ্যে ছিল একজন সাধুর যাত্রা, একজন কর্মযোগীর প্রতীক এবং মূল্যবোধের প্রতি দায়বদ্ধতা। এভাবেই তিনি জীবন কাটিয়ে দিয়েছেন।

অপর এক টুইটে মোদি লিখেছেন, শততম জন্মদিনে যখন মায়ের সঙ্গে দেখা করেছিলাম তখন তিনি বলেছিলেন, ‘বুদ্ধি দিয়ে কাজ করো এবং শুদ্ধভাবে জীবনযাপন করো।’

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মায়ের মৃত্যুর খবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতোমধ্যেই দিল্লি থেকে আমদাবাদের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন মোদির মা। এরপর তাকে আমেদাবাদের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে তিনি ঠিক কী কারণে অসুস্থ হন তা হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। গত বুধবার অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি।

এ সময় অবশ্য হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মোদির মাকে ইউএন মেহতা ইনস্টিটিউট অব কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, আহমেদাবাদে ভর্তি করা হয়েছে। তবে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।

মোদির ছোট ভাই পঙ্কজ মোদির সঙ্গে থাকতেন তাদের মা হীরাবেন মোদি। তারা গান্ধীনগরের কাছে রায়সান নামের একটি গ্রামে থাকেতেন। মোদি তার শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও তার মায়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। বিশেষ দিনে ও গুজরাট সফরের সময় তিনি তার মায়ের সঙ্গে দেখা করতেন।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
শিক্ষক লাঞ্ছিত ও পদত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদ, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি বিটিএর - dainik shiksha শিক্ষক লাঞ্ছিত ও পদত্যাগে বাধ্য করার প্রতিবাদ, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি বিটিএর মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি - dainik shiksha মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি আন্দোলনে অসুস্থ ১১ নার্সিং শিক্ষার্থী - dainik shiksha আন্দোলনে অসুস্থ ১১ নার্সিং শিক্ষার্থী প্রধান শিক্ষককে জোর করে পদত্যাগপত্রে সই - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে জোর করে পদত্যাগপত্রে সই জলবায়ু পরিবর্তন মারাত্মক প্রভাব ফেলছে শিক্ষা খাতে - dainik shiksha জলবায়ু পরিবর্তন মারাত্মক প্রভাব ফেলছে শিক্ষা খাতে বয়স ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগে চাকরি প্রত্যাশীদের মহাসমাবেশ - dainik shiksha বয়স ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগে চাকরি প্রত্যাশীদের মহাসমাবেশ এমপিওভুক্তি: দীপু মনির ভাই টিপুচক্রের শতকোটি টাকার বাণিজ্য - dainik shiksha এমপিওভুক্তি: দীপু মনির ভাই টিপুচক্রের শতকোটি টাকার বাণিজ্য অধ্যক্ষকে পদত্যাগে বাধ্য, আওয়ামী লীগ নেতাকে স্থলাভিষিক্ত করার চেষ্টা - dainik shiksha অধ্যক্ষকে পদত্যাগে বাধ্য, আওয়ামী লীগ নেতাকে স্থলাভিষিক্ত করার চেষ্টা ভুয়া নিয়োগে এমপিও: এক মাদরাসার ১৫ শিক্ষকের সনদ যাচাই করবে অধিদপ্তর - dainik shiksha ভুয়া নিয়োগে এমপিও: এক মাদরাসার ১৫ শিক্ষকের সনদ যাচাই করবে অধিদপ্তর বার্ষিক পরীক্ষার উদ্দীপকসহ ও উদ্দীপক ছাড়া প্রশ্ন - dainik shiksha বার্ষিক পরীক্ষার উদ্দীপকসহ ও উদ্দীপক ছাড়া প্রশ্ন একসঙ্গে তিন প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন তুলতেন মাদরাসা কর্মচারী - dainik shiksha একসঙ্গে তিন প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন তুলতেন মাদরাসা কর্মচারী কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0047461986541748