মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিক্ষা: আগামীর বাংলাদেশ

ড. বিমল গুহ |

মানুষের চিন্তা ও চেতনার বিকাশ লক্ষ করা যায় ৩০ হাজার বছরেরও আগে গুহাচিত্রের মাধ্যমে। যতই দিন গেছে, ভাবতে শিখেছে মানুষ। বেঁচে থাকার উপায় খুঁজতে গিয়ে পারস্পরিক চিন্তা বিনিময়ের মাধ্যমে অর্জন করেছে জ্ঞান। জ্ঞান বিশ্লেষণের ক্ষমতাও অর্জন করেছে মানুষ। এভাবে জ্ঞানের যে প্রসারÑ তাকে আমরা বলছি শিক্ষা। বর্তমান বিশ্বে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এই শিক্ষণীয় বিষয়গুলোকে অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে মানুষ আজ জ্ঞানার্জনের সময়োপযোগী ধাপগুলোকে চিহ্নিত করতে শিখেছে। মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্প, অবাক হতে হয়, এতকাল এ অঞ্চলে শিক্ষার উপযোগী বিষয় হিসেবে পরিগণিত হয়নি। ফলে আমাদের পিছিয়ে থাকতে হয়েছে জ্ঞান বিস্তারের ক্ষেত্রে অনেক দূর। অথচ জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে নেই, পিছিয়ে নেই জ্ঞানসৃষ্টির ক্ষেত্রেও।
বর্তমান বিশ্বে মুদ্রণ ও প্রকাশনা একটি অগ্রসরমাণ মাধ্যম, যা প্রতিনিয়ত আধুনিকতর রূপে বিকশিত হচ্ছে এবং নবতর চিন্তা ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সমন্বয়ে দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে এর রূপাদল। বাংলাদেশও প্রযুক্তির এই পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শিল্প, বিজ্ঞান, সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের মর্যাদা পাচ্ছে। আমাদের কৃষি, আমাদের শিল্প, আমাদের অর্থনীতির কাক্সিক্ষত অগ্রগতি এর মূল কারণ। একটি আধুনিক রাষ্ট্রের মৌলিক সূচকের প্রতিটি ধাপে বাংলাদেশ সফলতার ছাপ রাখতে সক্ষম হয়েছে। এসব ক্ষেত্র তখনই সফলতা পেতে পারে, জাতি যখন সমাজের সার্বিক অগ্রগতির জন্য মানুষের জ্ঞানবৃদ্ধির সব বিষয়কে জাতীয় শিক্ষার বিষয় হিসেবে গণ্য করতে শেখে। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান কখনো গতানুগতিকতার মধ্যে আবদ্ধ থাকে না। প্রতিনিয়ত নবতর জ্ঞানসৃষ্টির মধ্য দিয়ে তা জাতীয় অগ্রগতির নিয়ামকের ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশে মুদ্রণ ও প্রকাশনাশিল্প দীর্ঘকাল নীতিনির্ধারকদের সুদৃষ্টির বাইরে থেকেছে। ফলে গড়ে ওঠেনি কোনো দক্ষ প্রকাশনা পেশাজীবী।

প্রকাশনা শুধু ছাপাকাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ বিষয় নয়। একটি পূর্র্ণাঙ্গ প্রকাশনা বলতে বোঝায়Ñ অনেক কর্মধাপ পার হয়ে আসা একটি সমন্বিত উপস্থাপনা। এটি একটি সৃজনশীল কাজ। সৃজনশীল মন তৈরি না থাকলে, ক্রমনিরীক্ষার মধ্য দিয়ে অগ্রসর না হলে এ কাজে সফল হওয়া কঠিন। আর এর ওপরই নির্ভর করে পাঠকপ্রিয়তা ও ব্যবসায় সফলতা। প্রকাশনা খাতে যে সাফল্য আমাদের পাশের দেশ ভারত ও চীন অর্জন করেছে, গ্রন্থ রপ্তানি করে জাতীয় অর্থনীতিতে যে অবদান রাখে, আমরা তার কাছেও নেই। অথচ জ্ঞানচর্চায় পিছিয়ে নেই আমরা। আমাদের সন্তানরা বিদেশে পড়াশোনা ও গবেষণায় সাফল্য দেখিয়ে চলেছেÑ আমরা পত্রপত্রিকায় নিয়মিত দেখতে পাই। জ্ঞানবিকাশের ক্ষেত্রটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে মুদ্রণ ও প্রকাশনাশিল্পকে বিশ্বমানে উন্নীত করা সময়ের দাবি আজ।

মুদ্রণশিল্পের আবিষ্কার মানবসভ্যতার ইতিহাসে এক বড় অর্জন। এ ক্ষেত্রে বড় অবদান চীন ও কোরিয়ার। আজ থেকে হাজার বছর আগে একাদশ শতকে সেখানে প্রথম স্থানান্তরযোগ্য অক্ষর তৈরির চিন্তা করে তারা। এই ধারণার সফল বাস্তবায়ন অর্ধ শতাব্দী পর পনেরো শতাব্দীতে। জার্মানির খোদাইশিল্পী ও মুদ্রক জোহানিস গুটেনবার্গ স্থানান্তরযোগ্য অক্ষর দিয়ে কাগজে মুদ্রণের পন্থা আবিষ্কার করে সারা ইউরোপে বিপ্লব ঘটান, যা পুরো সমাজকে পাল্টে দেয়। বিজ্ঞান গবেষণার প্রসারও দ্রুতগতি হয় এর মাধ্যমে। আমাদের মতো ক্রম-অগ্রসরমাণ দেশে মুদ্রণ ও প্রকাশনা বিষয়ে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম চালু করা আশু প্রয়োজন। আমি ফিলিপাইন ও যুক্তরাজ্যে সম্পাদনা ও প্রকাশনা বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছি এবং এ বিষয়ে কানাডা, যুক্তরাজ্য ও থাইল্যান্ডে বিভিন্ন সেমিনার-ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেছি। আমি দেখেছি সেখানকার প্রকাশনার সার্বিক অবস্থা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থার পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ২০০১ সালে প্রথম আমার কর্মক্ষেত্রে প্রকাশনা বিষয়ে উচ্চশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। আমাদের পাশের দেশ এ ক্ষেত্রটিতে ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। যতই বিলম্ব হয়েছে, ততই পিছিয়ে পড়েছি আমরা। যে কারণে আমাদের প্রকাশনাও মানসম্পন্ন হয়নি, বিশ্ববাজারেও আমরা জায়গা করে নিতে পারিনি। এমনকি আমাদের বড় বড় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও প্রকাশনা-পেশাজীবীর অভাবে প্রাতিষ্ঠানিক প্রকাশনাও থেকে গেছে নিম্নমানের। গত বছর বাংলাদেশ টেক্সটবুক বোর্ডের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শ্রেণির বই প্রকাশনার ক্ষেত্রে সম্পাদনা ও প্রকাশনা জ্ঞানের অভাবে যে বিপর্যয় ঘটে গেছে, সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার মতো বিষয়!

প্রকাশনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ কিংবা উচ্চশিক্ষার বিষয়টি আমার ভাবনার মধ্যে থেকে যায়। এর মধ্যে ২০০৫ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। তখনো প্রকাশনাবিষয়ক কাজের সঙ্গে আমি ব্যক্তিগতভাবে সংশ্লিষ্ট থেকেছি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক ফর দ্য এভেইলএবিলিটি অব সায়েন্টিফিক পাবলিকেশন’-এর সহযোগিতায় ২০০৭ সালের ১৪ থেকে ১৭ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করিÑ ‘স্ট্রাটেজিক জার্নাল পাবলিশিং ওয়ার্কশপ’। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা সংস্থায় জার্নাল সম্পাদনা-প্রকাশনার সঙ্গে যুক্ত ২৪ জন অধ্যাপক-গবেষক অংশগ্রহণ করেন। পরে ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল ফের আয়োজন করিÑ ‘অনলাইন জার্নাল পাবলিশিং ওয়ার্কশপ’। এতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা সংস্থার জার্নাল-সম্পাদনা ও প্রকাশনার সঙ্গে যুক্ত ২৩ জন অধ্যাপক-গবেষক অংশগ্রহণ করেন। ওয়ার্কশপে জার্নাল সম্পাদনা ও প্রকাশনার বিভিন্ন দিকে আলোকপাত করা হয় এবং বাংলাদেশে প্রকাশিত সব জার্নাল বিশ্বপাঠকের কাছে সহজপ্রাপ্য করার জন্য ‘বাংলাদেশ জার্নাল অনলাইন’ সংক্ষেপে ইধহমষধঔঙখ নামে একটি ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রায় সব জার্নাল এই সাইটে পাওয়া যাচ্ছে।

উভয় ওয়ার্কশপের সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালনকালে কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে আলোচনাক্রমে বাংলাদেশে প্রকাশনা বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষাকার্যক্রম চালুর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভূত হয়। পরে এ নিয়ে আমার প্রকাশনা বিষয়ের শিক্ষক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কানাডার প্রকাশনা-বিশেষজ্ঞ মি. ইয়ান মনটাগনেসের সঙ্গে পত্রের মাধ্যমে পরামর্শ কামনা করি। (মি. ইয়ান মনটাগনেস প্রকাশনা-বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশে এসেছেন কয়েকবার)। সেই মতো প্রকাশনা বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ‘ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিশিং স্টাডিজ’ নামে একটি বিভাগ খোলার আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব উপস্থাপন করি। এ কাজে আমাকে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডালেমচন্দ্র বর্মন। সহায়তায় এগিয়ে আসেন পলল প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী লেখক-প্রকাশক খান মাহবুব ও তাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি’ এবং সম্পাদনা-প্রকাশনা পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রতিষ্ঠান ‘বাংলাদেশ সম্পাদনা ও প্রকাশনা সমিতি’।

আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে এবং একসময় প্রস্তাবটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বিষদভাবে ব্যাখ্যা করি। তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে ২০১৪ সালে আমার এ নিয়ে কয়েকবার বৈঠক হয়। তিনি প্রস্তাবটি অনুপুঙ্খ পর্যালোচনা করেন এবং এর কোনো কোনো অংশ পরিমার্জন করার নির্দেশনা দেন। তার নির্দেশনা অনুযায়ী অল্প সময়ের মধ্যে তা পরিমার্জন করে ‘ডিপার্টমেন্ট অব প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশন স্টাডিজ’ নামে আবার উপস্থাপন করি। তা ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও ২০১৫ সালের মে মাসে ‘বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন’ কর্তৃক অনুমোদিত হয়। উল্লেখ্য, আমি ২০১৫ সালের জুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেছি। সে বছরের সেপ্টেম্বরে ড. সুধাংশু শেখর রায়কে চেয়ারম্যান নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে আমিও খ-কালীন শিক্ষক হিসেবে বিভাগে যোগদান করি এবং বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন কাজকর্ম এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করতে থাকি। বিভাগটি প্রতিষ্ঠার ফলে বাংলাদেশের মুদ্রণ ও প্রকাশনাশিল্পের দীর্ঘদিনের প্রশিক্ষিত জনবলের চাহিদা ক্রমান্বয়ে পূরণের পথ সুগম হয়।

আমাদের ‘একুশের বইমেলা’ আজ বিশ্বের অন্যতম বড় বইমেলা। এ ছাড়া সারা বছর বিভিন্ন জেলা শহরেও বইমেলার আয়োজন করা হচ্ছে। প্রতিবছর প্রকাশিত হচ্ছে চার হাজারের বেশি বই। লেখা যথাযথ সম্পাদনা করে মানসম্মতরূপে বই প্রকাশ করে হাতেগোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। বাকি সব সাধারণ মানের নিচে, যারা আন্তর্জাতিক বাজারে যেতে সক্ষম হয় না। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রকাশনা এক অসম প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে চলেছে। প্রকাশনা সুসম্পাদিত না হলে তা পাঠকের মধ্যেও অনেক সময় বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। এ বিষয়ে উপযুক্ত শিক্ষাই দেখাতে পারে এর উত্তরণের পথ। বর্তমানে দেশে তিন হাজারেরও মতো প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেখানে রয়েছে প্রকট দক্ষকর্মীর অভাব।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধ্যয়ন বিভাগ’ চালুর ফলে প্রকাশনা বিষয়ে প্রশিক্ষিত জনবল আসবে কর্মক্ষেত্রে এবং বাড়বে প্রকাশনার সার্বিক মান। প্রকাশনা বিষয়ে অধ্যয়নশেষে শিক্ষার্থীরা মুদ্রণ-প্রকাশনার পাশাপাশি ভাষা শিক্ষাক্ষেত্রেও অর্জন করবে দক্ষতা, তারা জানবে আমাদের সমাজ-সংস্কৃতি ও সভ্যতার ইতিহাস। প্রকাশনার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ সম্পাদনার কাজেও তারা হবে দক্ষ ও যথাযোগ্য। যেহেতু মুদ্রণ-প্রকাশনা শিক্ষা ও সভ্যতা বিকাশের মৌলিক বিষয়, এ ক্ষেত্রে প্রকৃত শিক্ষা অর্জিত হলে তারাই সমাজকে নেতৃত্ব দেবে আগামীতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুদ্রণ ও প্রকাশনা বিষয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে উচ্চশিক্ষার পথ উন্মুক্ত করে পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। অদূর ভবিষ্যতে আমাদের প্রকাশনাশিল্প বিশ্বমানে উন্নীত হবে, সমাজ হবে জ্ঞানমুখী এবং আধুনিক প্রযুক্তিবিশ্বে দেশ অর্জন করবে সামগ্রিক জ্ঞানচর্চার সুফল।

ড. বিমল গুহ : কবি, প্রকাশনা বিশেষজ্ঞ

সৌজন্যে: আমাদের সময়


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই - dainik shiksha একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই শূন্যপদের ভুল চাহিদায় শাস্তি পাবেন কর্মকর্তা ও প্রধান শিক্ষক - dainik shiksha শূন্যপদের ভুল চাহিদায় শাস্তি পাবেন কর্মকর্তা ও প্রধান শিক্ষক সাড়ে ৪ মাসে ১৮৮ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, বিশেষজ্ঞরা যেসব বিষয়কে দায়ী করছেন - dainik shiksha সাড়ে ৪ মাসে ১৮৮ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, বিশেষজ্ঞরা যেসব বিষয়কে দায়ী করছেন শতভাগ ফেল স্কুল-মাদরাসার বিরুদ্ধে ব্যবস্থার উদ্যোগ - dainik shiksha শতভাগ ফেল স্কুল-মাদরাসার বিরুদ্ধে ব্যবস্থার উদ্যোগ দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত শিক্ষা কর্মকর্তা - dainik shiksha দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত শিক্ষা কর্মকর্তা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শ্রীপুরে গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ভাইয়ের প্রার্থিতা বাতিল - dainik shiksha শ্রীপুরে গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর ভাইয়ের প্রার্থিতা বাতিল এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে - dainik shiksha এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বিএনপি-জামায়াত মানুষের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বন্ধ করে দেয় : প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha বিএনপি-জামায়াত মানুষের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বন্ধ করে দেয় : প্রধানমন্ত্রী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.00518798828125