চলতি বছর এই পুরষ্কার প্রবর্তনের ৬৫তম বার্ষিকীতে করভিকে ‘উদীয়মান নেতা‘ হিসেবে এই স্বীকৃতি দিয়েছে র্যামন ম্যাগসাইসাই কর্তৃপক্ষ।
এশিয়ার নোবেলখ্যাত র্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছেন জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভি রাখসান্দ।
চলতি বছর এই পুরস্কার প্রবর্তনের ৬৫তম বার্ষিকীতে করভিকে ‘উদীয়মান নেতা’ হিসেবে এই স্বীকৃতি দিয়েছে র্যামন ম্যাগসাইসাই কর্তৃপক্ষ।
এবারের র্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছেন আরও ৩ জন--ভারতের রবি কান্নান আর, পূর্ব তিমুরের ইগুয়েনিও লেমোস ও ফিলিপাইনের মিরিয়াম করোনেল–ফেরের।
বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) র্যামন ম্যাগসাইসাই অ্যাওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে।
র্যামন ম্যাগসাইসাই অ্যাওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য কাজ করা, সবার মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়া ও হাজারো তরুণ-তরুণীকে সমাজ পরিবর্তনে উদ্বুদ্ধ করা এবং করভির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের জন্য তাকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে।
এর আগে বাংলাদেশ থেকে মোট ১২ জন এই পুরস্কার পেয়েছেন। তারা হলেন—সমাজসেবী তহরুন্নেসা আবদুল্লাহ (১৯৭৮), ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ (১৯৮০), গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস (১৯৮৪), গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী (১৯৮৫), ক্যাথলিক ধর্মযাজক রিচার্ড উইলিয়াম টিম (১৯৮৭), দিদার কমপ্রিহেন্সিভ ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেটিভ সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন (১৯৮৮), বেসরকারি সংগঠন বাঁচতে শেখার প্রতিষ্ঠাতা অ্যাঞ্জেলা গোমেজ (১৯৯৯), বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (২০০৪), প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান (২০০৫), বেসরকারি সংগঠন সিডিডির নির্বাহী পরিচালক এ এইচ এম নোমান (২০১০), বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (২০১২) ও বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরী (২০২১)।