যে কারণে অকালে দাঁত পড়ে যায়

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক: দাঁত আমাদের মুখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। খাবার খাওয়ার পাশাপাশি এর উপস্থিতি আমাদের হাসিকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। তাই দাঁতের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি।

শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত প্রায় সবাই দাঁতের যত্ন নিতে গিয়ে একটি ভুল করেন, এর কারণে তাদের দাঁতে সমস্যা শুরু হয়। এটি ভবিষ্যতে আরও বড় সমস্যায় পরিণত হতে পারে। কেবলমাত্র সতর্ক থাকার মাধ্যমে দাঁতের ক্ষতিকারক রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

বিশেষজ্ঞ ডেন্টিস্টরা বলছেন, শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের দাঁতের সমস্যার প্রধান কারণ হচ্ছে সঠিক ভাবে দাঁত পরিষ্কার না করা। সঠিক সময়ে ও সঠিক ভাবে দাঁত পরিষ্কার করা হলে দাঁতে কোনও সমস্যা হবে না।

দাঁতে কোনও সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে বিশেষজ্ঞের কাছে দেখানো উচিত। কোনও ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করা উচিত নয়। শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, রাতের খাবারের পর অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করতে হবে। সময়মতো টুথব্রাশও বদলাতে হবে।

দাঁতের যত্ন : বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাঁত নিয়ে নানা ধরনের অসাবধানতা অবলম্বন করা হয়। যেমন, খাওয়ার পর দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে দাঁতের মাঝে খাবার আটকে যায়, যা কিছুক্ষণ পর স্লো-পয়জনে রূপ নিতে শুরু করে।

এই ময়লা দাঁতের সাহায্যে পাকস্থলীতে প্রবেশ করে এবং এই পচা খাবার পাকস্থলীতে প্রবেশ করে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি করে। গ্যাস, অ্যাসিডিটি ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে। এমনকি পাকস্থলীর ক্যানসারের সমস্যাও দেখা দেয় এর কারণে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শিশুদের দাঁতের বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।

সঠিক সময়ে টুথব্রাশ পরিবর্তন করা : শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, সময়ে সময়ে টুথব্রাশ পরিবর্তন করা উচিত। এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। তিন থেকে ছয় মাসের ব্যবধানে টুথব্রাশ পরিবর্তন করতে হবে। একইসঙ্গে একজনকে দিনে অন্তত দুবার ব্রাশ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

রাতে খাবার খাওয়ার পর ব্রাশ করা খুবই জরুরি, কারণ ব্রাশ করার পর দাঁতের মাঝখানে আটকে থাকা খাবার উঠে যায়। সঠিক ভাবে ব্রাশ করা না হলে এই খাবার দাঁতের মাঝে আটকে যায় এবং পচন ধরে।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
সরকারি চাকরি থেকে ২০ শিক্ষককে অব্যাহতি - dainik shiksha সরকারি চাকরি থেকে ২০ শিক্ষককে অব্যাহতি ইউজিসি চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্বে বহাল থাকছেন অধ্যাপক আলমগীর - dainik shiksha ইউজিসি চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্বে বহাল থাকছেন অধ্যাপক আলমগীর চার তারিখের মধ্যে মাদরাসা শিক্ষকদের এমপিওর আবেদন - dainik shiksha চার তারিখের মধ্যে মাদরাসা শিক্ষকদের এমপিওর আবেদন ত্রাণ দিতে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা, আহত ১২ চবি শিক্ষার্থী - dainik shiksha ত্রাণ দিতে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা, আহত ১২ চবি শিক্ষার্থী ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে কমিশন গঠন হচ্ছে - dainik shiksha ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে কমিশন গঠন হচ্ছে শীট মেশিন সম্বলিত প্রতিষ্ঠানের জন্য পুনরায় দরপত্র দাবি - dainik shiksha শীট মেশিন সম্বলিত প্রতিষ্ঠানের জন্য পুনরায় দরপত্র দাবি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0023829936981201