সংক্ষিপ্ত পরিচিতিতে লেখা রয়েছে- পেশা: অধ্যাপনা, মূল পদ: অধ্যক্ষ, বঙ্গবন্ধু কারিগরি ও বাণিজ্যিক মহাবিদ্যালয়, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বর্তমান চুক্তিভিত্তিক কর্মস্থল- সচিব, বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জুলাই যাত্রা শুরু করা ২১ সদস্য-বিশিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ড পরিচালিত স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিবই পদাধিকার বলে চেয়ারম্যান।
সর্বশেষ ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলে তিন বছরের জন্য ট্রাস্টের কমিটি গঠিত হয়। কমিটির অন্যান্য সদস্যের বেশিরভাগই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী। বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ আগামী বছরের এপ্রিলে।
বলছিলাম বর্তমান সচিব অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজুর কথা। যিনি মূলত একটি এমপিওভুক্ত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। গতবছর উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এমপি হিসেবে শপথ নিয়েছেন। কিন্তু এরপরও কি তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান-এর অধীনে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব পদে বৈধভাবে থাকতে পারেন? উপনির্বাচনে অংশ নেয়ার আগে তিনি কি কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন?
একাদশ জাতীয় সংসদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপ-নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ সদস্য (এমপি) মো. শাহজাহান আলম গত ১৫ নভেম্বর শপথ নেন৷ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান। শপথ গ্রহণ শেষে শাহজাহান আলম শপথ বইয়ে সই করেন। শপথ বইয়ে সই করার সময় তিনি কি প্রজাতন্ত্রের চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী (কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব) পদে ছিলেন?
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।