হাই স্কুলে ভর্তির আদ্যোপান্ত

দৈনিকশিক্ষা প্রতিবেদক |

সরকারি-বেসরকারি স্কুলে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। চলতি বছর সব সরকারি হাইস্কুল এবং মহানগরী ও জেলা সদর উপজেলার বেসরকারি হাইস্কুলগুলোতে কেন্দ্রীয় লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ক্যাচমেন্ট এলাকার শিক্ষার্থীদের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে ৪০ শতাংশ সংরক্ষিত থাকবে। আগামী বছর স্কুলের কোনো শাখায় ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী রাখা যাবে না। আর বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ফিও নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ঢাকার ননএমপিও বা আংশিক এমপিওভুক্ত বেসরকারি হাইস্কুলগুলো ইংরেজি ভার্সনে শিক্ষার্থী ভর্তিতে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা ও বাংলা মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তিতে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। অতিরিক্ত ফি নিলে প্রতিষ্ঠানের এমপিও বাতিল করে আইনি ব্যবস্থা নেবে শিক্ষা প্রশাসন। প্রতিষ্ঠানের আগের শিক্ষার্থীদের নতুন শ্রেণিতে ভর্তিতে সেশন চার্জ নিতে পারলেও পুনর্ভর্তি ফি নিতে পারবে না স্কুলগুলো।

ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা 

জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া সব সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির আবেদন গ্রহণ আগামী ১৪ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে। নির্ধারিত ওয়েবসাইটে  (https://gsa.teletalk.com.bd) প্রবেশ করে স্কুলে ভর্তির আবেদন করা যাবে। সরকারি বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন ফি বাবদ ১১০ টাকা নেয়া হবে। সরকারি-বেসরকারি স্কুলের ভর্তি নীতিমালায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।  যা শুধুমাত্র টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে দেয়া যাবে।

ঢাকা মহানগরীসহ সব সরকারি ও সরকারিকৃত স্কুলে এবং জেলার সদর উপজেলার বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আর অন্যন্য বেসরকারি স্কুলেও ভর্তি কমিটি লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করবে।

সরকারি হাইস্কুলে ভর্তিতে কোটা সুবিধা পাবেন যে শিক্ষার্থীরা

দেশের সরকারি হাইস্কুলগুলোতে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কোটায় ১০ শতাংশ আসন বরাদ্দ থাকবে। এ ছাড়া স্কুল ভর্তিতে ক্যাচমেন্ট এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ছেলেমেয়ে বা নাতি-নাতনিদের জন্য ৫ শতাংশ, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য ২ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ও এর অধিনস্ত দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানের জন্য ২ শতাংশ, স্কুলের শিক্ষার্থী সহোদর বা যমজ ভাই-বোনোর জন্য ৫ শতাংশ আসন কোটায় সংরক্ষণ করা হবে। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নীতিমালায় বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ভর্তি কোটা নিয়ে সরকারি স্কুলের নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর সরকারি বিদ্যালয় সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরীর সব সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। মুক্তিযোদ্ধা কোটা নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধা সনদ যথাযথভাবে যাচাই করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে ভর্তির সময় এ সংক্রান্ত প্রমাণস্বরূপ যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়ণ দাখিল করতে হবে। এ কোটায় কোনো শিক্ষার্থী পাওয়া না গেলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে শূন্য আসন পূরণ করতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর-সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তান ভর্তির সময় তাঁর দপ্তর প্রধানের বা নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে।

কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর-সহোদরা বা যমজ ভাই-বোন যদি পূর্ব থেকে অধ্যয়নরত থাকে সেসব সহোদর-সহোদরা বা যমজ ভাইবোনের জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে এ সুবিধা কোনো দম্পতির মোট দুই সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

স্কুলে ভর্তিতে সর্বোচ্চ ফি ১০ হাজার টাকা

বেসরকারি হাইস্কুলে বাংলা ভার্সনে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ ফি ৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। ঢাকা মেট্রোপলিটনে নন-এমপিও বেসরকারি স্কুলগুলো বাংলা ভার্সনে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে আট হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। আর ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার ননএমপিও স্কুলগুলো ইংরেজি ভার্সনে ভর্তিতে ১০ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। ঢাকার এমপিওভুক্ত স্কুলগুলো বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে ভর্তিতে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা ফি নিতে পারবেন। উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান তিন হাজার টাকার বেশি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করতে পারবে না। সরকার নির্ধারিত ফিয়ের অতিরিক্ত কোনো স্কুল আদায় করলে এমপিও বাতিল করে আইনি ব্যবস্থা নেবে সরকার।

বেসরকারি স্কুলের ভর্তি নীতিমালায় বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে মফস্বল এলাকায় ৫০০ টাকা, পৌর (উপজেলা) এলাকায় ১ হাজার টাকা, জেলা সদর এলাকায় ২ হাজার এবং ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩ হাজার) টাকার বেশি হবে না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে পাঁচ হাজার টাকার অতিরিক্ত আদায় করতে পারবে না। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এবং এমপিও বহির্ভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা দেয়ার জন্য শিক্ষার্থী ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফিসহ বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নিতে পারবে। উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান ৩ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এক ক্লাস থেকে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতি বছর সেশন চার্জ নেয়া যাবে। তবে পুনঃভর্তির ফি নেওয়া যাবে না।

নীতিমালায় আরো বলা হয়েছে, দরিদ্র, মেধাবী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উল্লিখিত ফি মওকুফের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভর্তির ফি বাবদ সরকার নির্ধারিত ফিয়ের চেয়ে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা যাবে না, নিলে সরকার প্রতিষ্ঠানে এমপিও বাতিলসহ আইননানুগ ব্যবস্থা নেবে।

অবসর-কল্যাণে শিক্ষার্থীদের দিতে হবে ১০০ টাকা করে :

অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্ট তহবিলের জন্য বেসরকারি স্কুলে ভর্তির সময় শিক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট হিসাব খাতে জমা দিতে হবে। ৭০ টাকা অবসর এবং ৩০ টাকা কল্যাণ তহবিলের সংশ্লিষ্ট হিসাব খাতে জমা দিতে হবে। প্রতিষ্ঠানের আগের শিক্ষার্থীদের নতুন শ্রেণিতে ভর্তিতে সেশন চার্জ নিতে পারলেও পুনর্ভর্তি ফি নিতে পারবে না স্কুলগুলো।

স্কুলের প্রতি শাখায় ৫৫ জনের বেশি ভর্তি নয়

আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রতি শ্রেণির এক একটি শাখায় ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। ভর্তি নীতিমালায় বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ছয় বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য বিদ্যালয়ে পাঁচ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে দুই শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

এতে আরো বলা হয়, সারা দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ও আবেদন ফি গ্রহণ এবং ডিজিটাল লটারির ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে। এন্ট্রি/প্রথম শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত কোনো শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে পরীক্ষা নেয়া যাবে না।

যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমে সংযুক্ত হতে না পারলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় লটারি প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন করবে। সে ক্ষেত্রে লটারির দিন শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিনিধির উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।

সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা মহানগরীর ভর্তি কমিটির কাছ থেকে আর বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কারিগরি সহায়তাকারী কমিটি থেকে পাওয়া নির্বাচিতদের তালিকা প্রকাশ করবে। কোনো অবস্থাতেই নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকার বাইরে কাউকে ভর্তি করা যাবে না।

সরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন

সারাদেশে আবেদনকারীরা সরকারি হাইস্কুলে ভর্তির আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের থানাভিত্তিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা পাবেন। এক্ষেত্রে প্রার্থীরা প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রতিটি আবেদনে সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে পারবেন। ডাবল শিফট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। একই পছন্দক্রমের বিদ্যালয় বা শিফট দ্বিতীয় বার পছন্দ করা যাবে না। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠেয় ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়ার কার্যক্রমে সারাদেশের সব সরকারি ও সরকারিকৃত মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে লটারি ছাড়া অন্য কোনো পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবে না। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা অনুযায়ী ২০১৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছরের বেশি নির্ধারিত হবে।

বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন

শিক্ষার্থীরা বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠান নির্বাচন মহানগর পর্যায়ের জন্য বিভাগীয় সদরের মেট্রোপলিটন এলাকা এবং জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা পাবেন। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রতিটি আবেদনে সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয় পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে পারবেন। উল্লেখ্য, ডাবল শিফট প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। একই পছন্দক্রমের বিদ্যালয় কিংবা শিফট দ্বিতীয় বার পছন্দ করা যাবে না। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লাটারির বাইরের প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত (ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী) ভর্তি কমিটির প্রতিনিধির উপস্থিতিতে লাটারির আয়োজন করতে হবে। ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া ছাড়া অন্য কোনো পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবে না। এছাড়া জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা অনুযায়ী ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছরের বেশি হতে হবে।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
আইনের মারপ্যাঁচে অনিশ্চিত ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধন - dainik shiksha আইনের মারপ্যাঁচে অনিশ্চিত ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধন ‘ঢাবির ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শিগগিরই’ - dainik shiksha ‘ঢাবির ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শিগগিরই’ হাই-টেক পার্কের নাম হবে জেলার নামে: উপদেষ্টা নাহিদ - dainik shiksha হাই-টেক পার্কের নাম হবে জেলার নামে: উপদেষ্টা নাহিদ দীপু মনির নামে আরেক মামলা, আসামি ৬০০ - dainik shiksha দীপু মনির নামে আরেক মামলা, আসামি ৬০০ স্কুল-কলেজে বিশৃঙ্খলা : কোথাও জবরদস্তি কোথাও পালিয়ে থাকা - dainik shiksha স্কুল-কলেজে বিশৃঙ্খলা : কোথাও জবরদস্তি কোথাও পালিয়ে থাকা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0053989887237549