‘বই কাইট্টা কাইট্টা’ পিএইচডি করা সেই রেজিস্ট্রার বরখাস্ত

রুম্মান তূর্য |

দৈনিক শিক্ষাডটকম, রুম্মান তূর্য : ‘অনেক বই কাইট্টা কাইট্টা পিএইচডি গবেষণা করে’ ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবৈধ নিয়োগ পাওয়া উপ-রেজিস্ট্রার আবু হানিফা অবশেষে বরখাস্ত হয়েছেন। তদন্ত প্রতিবেদন মতে, ‘বলাৎকারকারী’ হিসেবে সুপরিচিত সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. আহসান উল্লাহর ‘অনৈতিক সম্পর্কের সঙ্গী’ আবু হানিফা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে পিএইচডি গবেষণা জালিয়াতির অভিযোগও আছে। অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া আবু হানিফা ও সহকারী রেজিস্ট্রার মো. জাকির হোসেনকে অপসারণের সুপারিশ করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) একজন সদস্য। গত জুন মাসে সে সুপারিশ বাস্তবায়ন তথা আবু হানিফাকে অপসারণের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশও দিয়েছিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে, সে নির্দেশনার পাঁচ মাস পর আবু হানিফা বরখাস্ত হলেন। 

গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক আদেশে সহকারী রেজিস্ট্রার ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মো. জাকির হোসেন এবং উপ-রেজিস্ট্রার আবু হানিফাকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্তের আলোকে ও সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সাময়িক বরখাস্তের এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে কেন স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা জানতে চেয়ে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। 

জানা গেছে, ভিসি অধ্যাপক ড. আহসান উল্লাহর বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত করতে ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে ওই তদন্ত প্রতিবেদন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠান তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ কুমার চন্দ। চলতি বছরের ১৯ জুন ওই তদন্ত প্রতিবেদন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদকে পাঠিয়ে সুপারিশের আলোকে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। দৈনিক আমাদের বার্তার হাতে থাকা ওই তদন্ত প্রতিবেদনে উপরেজিস্ট্রার আবু হানিফাকে অপসারণের সুপারিশ করেছিলো কমিটি। 

আমাদের বার্তার অনুসন্ধানে জানা গেছে, কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বা নিয়োগ পরীক্ষা ছাড়াই অবৈধভাবে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডে ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দের ১ জুন মূল্যায়ন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন আবু হানিফা। তখন বোর্ডের সদস্য-সচিব ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়া। ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসেও সেলিম ভুঁইয়া একই পদে ছিলেন। আবু হানিফার চাকরি স্থায়ী হয় সে মাসেই, সেলিম ভুঁইয়ার শেষ কর্মদিবসে। আবু হানিফা পদোন্নতি পেয়ে বোর্ডের সহকারী পরিচালক হন ২০১২ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে। ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারিতে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরেজিস্ট্রার পদে প্রেষণে চাকরি বাগান আবু হানিফা। আর ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে হানিফার অবসর বোর্ডের মূল্যায়ন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগটি অবৈধ বলা হয়। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের তৎকালীণ অতিরিক্ত সচিব এ কে এম জাকির হোসেন ভূঁঞা। অবসর সুবিধা বোর্ডের চাকরি আলোকে প্রেষণে কর্মরত থেকেই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ পান। আবু হানিফার বিরুদ্ধে জালিয়াতি বা চুরি করে পিএইচডি বা ডক্টরেট ডিগ্রি বাগানোর অভিযোগও আছে।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, প্রেষণে কর্মরত প্রার্থী হিসেবে মো. আবু হানিফা উপরেজিস্ট্রারের স্থায়ী পদে আবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে করেননি। তার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বা সমপর্যায়ের পদে ৫ বছরের অভিজ্ঞতাসহ প্রথম শ্রেণির পদে মোট ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকার শর্ত রয়েছে। কিন্তু আবু হানিফার বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কাজ করার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তা ছাড়া যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদনের কোনো কাগজপত্র এবং পূর্বের প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র পাওয়া যায়নি, তাই তার আগের প্রতিষ্ঠানের চাকরিকাল গণনার কোনো সুযোগ নেই। সিন্ডিকেটের অনুমোদন না নিয়ে তৎকালীন উপাচার্য উপ-রেজিস্ট্রার পদের তফসিল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে শর্ত শিথিলের তফসিল নিজেই অনুমোদন করেছেন। যা তিনি আইনগতভাবে করতে পারেন না। তাই আবু হানিফার ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হবে না। তদন্ত কমিটির কাছে প্রতীয়মান হয়, তার নিয়োগটি যথাযথভাবে হয়নি। আবু হানিফার নিয়োগের নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশমালা বা কার্যবিবরণীর মূল কপি বার বার চাওয়া হলেও উপাচার্য ড. আহসান উল্লাহ তা উপস্থাপন করেননি। সুপারিশমালার ফটোকপি দেয়া হয়েছে যা টেম্পারিং করা বলে কমিটির কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৩ এর ধারা ২২(২)(ঞ) অনুযায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ, তাদের দায়িত্ব ও চাকরির শর্তাবলী নির্ধারণ করা সিন্ডিকেটের দায়িত্ব। কিন্তু উপাচার্য এখতিয়ার বহির্ভূতভাবে চাকরির শর্তাবলীর বিষয়ে সিন্ডিকেটের পূর্বানুমোদন না নিয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। এক্ষেত্রে আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে বলে কমিটি মনে করে।

প্রতিবেদনের তদন্ত কমিটি বলেছে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবু হানিফাকে উপরেজিস্ট্রার পদে নিয়োগে আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে, বিধায় তার নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশ বা কার্যবিবরণীর মূলকপি না থাকা এবং নিয়োগ নির্বাচনী বোর্ডের সুপারিশ বা কার্যবিবরণীর যে ফটোকপি দেয়া হয়েছে তা টেম্পারিং করা বলে কমিটির কাছে প্রতীয়মান হয়। আবু হানিফা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন মেয়াদে কয়েক দফায় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া সাবেক রেজিস্ট্রার রোশন খানের সাক্ষ্যমতে ভিসি প্রফেসর ড. আহসান উল্লাহ আবু হানিফার কাছে সব গোপনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ অফিসিয়াল কাগজপত্র সংরক্ষণ করতেন। তাই টেম্পারিংয়ের দায় আবু হানিফার ওপরও বর্তায়। এক্ষেত্রে বেআইনিভাবে নিয়োগ পাওয়া অসৎ একজন ব্যক্তিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবিলম্বে অপসারণের সুপারিশ করা হলো।

অবৈধ নিয়োগ পাওয়া আবু হানিফার বিরুদ্ধে আছে পিএইচডি জালিয়াতির অভিযোগও। ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত হন তিনি। তার গবেষণার শিরোনাম ‘বাংলার ইসলামী সংস্কৃতিক উন্নয়ন ও স্বাধীনতা সংগ্রামে মসনদ-ই-আলা ঈসা খান এর অবদান (১৫৬৪-১৫৯৯খ্রি:)’। মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন শাহজাহান নামের একজন লেখকের ‘ ঈসা খাঁ মসনদ-ঈ-আলা’ শিরোনামের বই থেকে প্রায় পুরোটাই কাট অ্যান্ড পেস্ট করেছেন আবু হানিফা। বইটির প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর। মোশাররফ হোসেন শাহজাহান কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব ছিলেন। মোশাররফ হোসেনও জামাতপন্থী হিসেবে পরিচিত। আবু হানিফার নিজ জেলাও কিশোরগঞ্জ। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবু হানিফাকে পিএইচডি ডিগ্রি দেয়। পিএইচডি জালিয়াতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ ডিসেম্বর আবু হানিফা বলেছিলেন, ‘পিএইচডির গবেষণা অনেক বই কাইট্টা-কাইট্টাই করতে হয়। আমার বিরুদ্ধে আনা জালিয়াতির অভিযোগ অসত্য।’  

ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী জানিয়েছেন, অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়ে জাকির হোসেন ও আবু হানিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন। তারাই মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের অঘোষিত হর্তাকর্তা হয়ে যান। দোর্দণ্ড প্রতাপশালী এই দুই কর্মকর্তা ভিসির চেয়েও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন কাজই সম্ভব হতো না তাদের অনুমতি ছাড়া। তাদের কাছে না গেলে অনেক কাজই আটকে থাকতো। মাদরাসা পরিদর্শন ও অনুমোদনেও তারা বড় অংকের অর্থ আদায় করতো। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেনাকাটাসহ নানা কাজেও তারা কমিশন আদায় করতো বলে অভিযোগ রয়েছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস জাকির হোসেনকে অবৈধভাবে বয়স ও অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ দেন আহসান উল্লাহ। যথাযথ নিয়োগপ্রক্রিয়া অনুসরণ ছাড়াই বিধিবহির্ভূতভাবে মো. জাকির হোসেনের ব্যক্তিগত আবেদনের প্রেক্ষিতে ভিসির একক সিদ্ধান্তে মো. জাকির হোসেনকে নিয়োগপত্রে নিয়োগের ধরন, শর্ত এমনকি বেতন স্কেল কোনো কিছুই উল্লেখ না করে অস্থায়ীভিত্তিতে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ দেন। পরবর্তী সময়ে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত চাকরির নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রার্থীকে যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে এবং শিক্ষাজীবনে সব পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় বিভাগ-শ্রেণি-সমমান গ্রেড থাকতে হবে ও অভিজ্ঞতা প্রার্থীকে উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেকশন অফিসার বা সমপর্যায়ের (জাতীয় বেতন স্কেলের ৯ম গ্রেড ও তদূর্ধ্ব পদে কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। শর্ত থাকা সত্ত্বেও জাকির হোসেনের একটিতে অর্থাৎ স্নাতকে ৩য় শ্রেণি এবং উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেকশন অফিসার বা সমপর্যায়ের (জাতীয় বেতন ছেলের ৯ম গ্রেড ও তদূর্ধ পদে কমপক্ষে ৫ বছর কাজের অভিজ্ঞতা ছাড়াই ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ জানুয়ারি সহকারী রেজিস্ট্রারের শূন্য পদে নিয়োগ দেয়া হয়। অথচ ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১৩ এর ধারা-১২ এ উল্লিখিত ভাইস চ্যান্সেলরের ক্ষমতা ও দায়িত্বে অস্থায়ীভিত্তিতে জনবল নিয়োগের ক্ষমতার বিষয়ে উল্লেখ নেই। কিন্তু সাবেক ভিসি মো. জাকির হোসেনকে অস্থায়ীভিত্তিতে নিয়োগ দেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ গতকাল বৃহস্পতিবার দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তদন্তের ভিত্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে সিন্ডিকেট তাদের সাময়িক বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। সে অনুযায়ী এ দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের শোকজ করা হয়েছে। শোকজের জবাব পেলে তা ফের সিন্ডিকেটে উপস্থাপন করা হবে। তদন্ত প্রতিবেদন ও অভিযুক্তদের জবাব পর্যালোচনা করে সিন্ডিকেট চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে। সিন্ডিকেট তাদের দোষী হিসেবে শনাক্ত করলে চাকরিচুতির সিদ্ধান্ত আসতে পারে। 

এসব বিষয়ে মন্তব্য জানতে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে একাধিকবার বরখাস্ত উপরেজিস্ট্রার মো. আবু হানিফার সঙ্গে তার দপ্তরিক মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করে দৈনিক আমাদের বার্তা। কিন্তু তা বন্ধ পাওয়া যায়।

 

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল  SUBSCRIBE  করতে ক্লিক করুন।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
আইনের মারপ্যাঁচে অনিশ্চিত ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধন - dainik shiksha আইনের মারপ্যাঁচে অনিশ্চিত ১৯তম শিক্ষক নিবন্ধন ‘ঢাবির ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শিগগিরই’ - dainik shiksha ‘ঢাবির ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শিগগিরই’ হাই-টেক পার্কের নাম হবে জেলার নামে: উপদেষ্টা নাহিদ - dainik shiksha হাই-টেক পার্কের নাম হবে জেলার নামে: উপদেষ্টা নাহিদ দীপু মনির নামে আরেক মামলা, আসামি ৬০০ - dainik shiksha দীপু মনির নামে আরেক মামলা, আসামি ৬০০ স্কুল-কলেজে বিশৃঙ্খলা : কোথাও জবরদস্তি কোথাও পালিয়ে থাকা - dainik shiksha স্কুল-কলেজে বিশৃঙ্খলা : কোথাও জবরদস্তি কোথাও পালিয়ে থাকা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0025207996368408