ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ হতে আগ্রহী শিক্ষা ক্যাডারের অনেক অধ্যাপকই। অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, শিক্ষা ক্যাডারের অনেকেই এবং সাংবাদিক বন্ধুরাও চেয়েছিলেন আমি যেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বড় পদে যাই।
আরও পড়ুন: আজ বিশ্ব মা দিবস
বিভিন্ন মহল থেকে যখনই এ আলোচনা উঠেছে আমি বরাবরই আমার মা ও মামাদের ইচছার কথা মনে রেখেছি। দৃঢ় থেকেছি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরসহ শিক্ষা প্রশাসনের অনেক পদে যেতেই অনেক সহকর্মী ও বন্ধুরা উৎসাহ দিলেও তিনি কখনো তা চাননি।
৫ মে নেহাল আহমদকে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর আগে কয়েকমাস ধরে তিনি এই কলেজের উপাধ্যক্ষ পদে ছিলেন। তিনি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভাগ্নে। ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় এসেই নেহাল আহমদকে ঢাকার বাইরে বদলি করে। মিসপোস্টিং দিয়ে, নিয়মিত বেতন তুলতে না দিয়ে, একাধিক তদন্ত করিয়ে নেহাল আহমেদকে নানা ভোগান্তিতে ফেলেছেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক। ২০০২ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলের কলেজে চাকরি করতে হয়েছে তাঁকে। পদোন্নতি পাওয়ার পর ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে ফের ঢাকায় বদলি হয়ে আসার সুযোগ পান জনপ্রিয় ও নাট্যব্যক্তিত্ব নেহাল আহমেদ।