স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, শিক্ষকরাই জাতি গঠনের মেরুদণ্ড, তাঁরাই সবচেয়ে সম্মনিত ব্যক্তি। কারণ আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে তাঁরাই ভূমিকা রাখবেন।
আর ছাত্ররা, যতই পড়বে ততই শিখবে। যদি আমি শিখতে পারি, তাহলে আমি নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবো, দেশকে সমৃদ্ধ করতে পারবো।
শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে স্প্রিং ২০২৩ সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, উন্নত জাতি গঠনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামও (আইআইইউসি) ভূমিকা রাখছে।
অনুষ্ঠান প্রধান বক্তা ছিলেন আইআইইউসি’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এমপি।
এসময় নদভী বলেন, আইআইইউসিকে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে আমরা কাজ করেছি৷ এই বিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল আভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ। আমার অনুরোধে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আইআইইউসি’র সংযোগ সড়কসহ ক্যাম্পাসের ভেতরে পিচঢালা সড়ক নির্মাণ করে দিয়েছেন সরকারিভাবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যা অত্যন্ত গৌরবের ও অহংকারের বিষয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এমপি, এলজিইডিই’র প্রধান প্রকৌশলী সেখ মোহাম্মদ মহসিন, ভারতীয় সহকারী কমিশনার ডা. রাজিব রঞ্জন, বিওটি সদস্য ও ফিমেল অ্যাকাডেমিক জোনের চেয়ারম্যান মিসেস রিজিয়া রেজা চৌধুরী, বিওটি সদস্য ও ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার রশীদ আহমদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইআইইউসি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী দীন মোহাম্মদ, আইআইইউসির প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মছরুরুল মওলা, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, বিওটি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. ফসিউল আলম, বিওটি সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সালেহ জহুর, রেজিস্ট্রার এএফএম আক্তারুজ্জামান কায়সার প্রমুখ।