শিক্ষাক্ষেত্রে বৈপরীত্য কাটবে কবে?

মাছুম বিল্লাহ |

একদিকে বিনামূল্যে শিক্ষার সব উপকরণসহ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি পর্যন্ত দেয়া হচেছ কিন্তু সচেতন অভিভাবকগন বাচচাদের একমাত্র না ঠেকা না হলে  সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাচেছন না।

অন্যদিকে বাণিজ্যিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচচ হারে বেতন দেয়াসহ সব ধরনের শিক্ষা উপকরণ উচচমূল্যে ক্রয় করতে হচেছ। তারপরেও অভিভাবকগন সেসব প্রতিষ্ঠানেই  পাঠাচেছন তাদের ছেলেমেয়েদের।অনেক অভিভাবকদের বাড়ীঘর বিক্রি করেও এসব প্রতিষ্ঠানে পাঠাতে হচেছ ছেলেমেয়েদের। শিক্ষার এই অবস্থা , এই বৈপরীত্য কতদিন চলবে? আমাদের কি এই অবস্থায় সন্তষ্ট থাকার কথা নাকি বিষয়টি আমরা গভীরভাবে ভেবে দেখবো?। সময়  পার হয়ে যাচেছ দ্রুত, বৈশ্বিক দৌড়ে আমরা পিছিয়ে পড়ছি।

শিক্ষার গুরুত্ব এখন ঢাকা সিটি থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত সবাই বুঝে। আর তাই সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসা যেমন নিতান্ত অসহায় ছাড়া কেউ নিতে যায়না, শিক্ষাক্ষেত্রেও হয়েছে তাই। সরকারী বিনামূল্যের বই , উপকরন ও শিক্ষা বাদ দিয়ে শিক্ষার্থীরা ধাবিত হচেছ বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের দিকে।মানসম্মত শিক্ষার দিকে। বিভিন্ন সভা সেমিনারে সবাই এবং সরকারী শিক্ষা সংক্রান্ত লোকজনও বলতে থাকেন ’কোয়ালিটি’ বলতে আসলে কি? কোয়লিটি ব্যাপক বিষয়। কিন্তু অভিভাবকগন চান যে, তাদের বাচ্চারা একটি প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করে বের হলে ভালভাবে যাতে বাংলায় কথা বলতে পারবে, ইংরেজিতে কিছু বলতে পারবে, লিখতে পারবে নিজ থেকে, অংকের জ্ঞান ব্যবহার করে ব্যাক্তিগত জীবনে প্রয়োজনীয় সমস্যাগুলোর সমাধান করতে পারবে। আর এ গুলো অর্জিত হলেই সেই শিক্ষার্থী নিজে কিছু করে খেতে পারবে, -দেশি কিংবা বিদেশী কোন প্রতিষ্ঠানে –কাজ পাবে। কাজ পেয়ে সেই প্রতিষ্ঠানে অবদান রাখতে পারবে।একটি বিষয় যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাব যে,  সকল শিক্ষার্থী প্রথম শেণি থেকে উচচ মাধ্যমিক পর্যন্ত ইংরেজি বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে পড়ে এবং দেশের বোর্ড থেকে একটি ভারী সার্টিফিকেট অর্জন করে। অথচ বাস্তবে তাদের অনেকেই বলতে গেলে ইংরেজি ব্যবহার করতে পারেনা। আর তাই তাদের এই বর্তমান যুগের চাহিদা মেটানোর জন্য শহরের এমনকি গ্রামেরও বিভিন্ন জায়গায় গজিয়ে উঠেছে ’ ইংরেজি শেখানোর’ স্পোকেন ইংরেজি শেখানোর কোচিং সেন্টার’ আর এসব সেন্টারে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যিালয় থেকে পাশ করে শিক্ষার্থীরা ভীড় জমায় ইংরেজি শেখার জন্য। তারা যদি তাদের প্রতিষ্ঠান থেকে বাস্তব জীবনের প্রয়োজনীয় ইংরেজি শিখে আসতে পারতো তাহলে কি ঐসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে আসতো? তাহলে ঐসব কোচিংএর দোষ দিয়ে লাভ কী?  বর্তমানে শুধূ ইংরেজি কোচিং নয়, লাইফ স্কীল শেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান ও কোচিং গজিয়ে উঠেছে সর্বত্র।আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যদি লাইফ স্কীলগুলো শিক্ষার্থীদের দিতে পারতাম তাহলে তো তারা এসব কোচিংয়ে আসতো না।

ট্রান্সফার অফ নলেজ বা অর্জিত জ্ঞানের বাস্তবে প্রয়োগে। এই জায়গাটিতে আমাদের শিক্ষার্থীরা দুর্বল, ভীষণভাবে দুর্বল। আর শিক্ষার্থীরা দুর্বল মানে শিক্ষকগনের দুর্বলতাও প্রকাশ পায় সেখানে।  যেমন একজন শিক্ষার্থী শিখল  -ডব ধৎব ঢ়ষধুরহম ভড়ড়ঃনধষষ. তাকে যখনই সাবজেক্ট পরিবর্তন করে একই ধরনের বাক্য সাথে সাথে বা পরে করতে বলা হয় তখন তারা আর পারছেনা।

আমি বিভিন্ন বিদ্যালয়ে যখনই যাই, ইংরেজি ক্লাস , বাংলা ক্লাস ও গণিত ক্লাসে বসি তখন শিক্ষকদেরকে দেখি কি তারা কি করেন।  ঞযবু ধৎব ঢ়ষধুরহম ভড়ড়ঃনধষষ. শিক্ষকদের সামনেই সাবজেক্ট পরিবর্তন করে যখন শিক্ষার্থীদের ঐ একই বাক্যটি বলতে বলি তখন আর পারছেনা। আলাদা একটি বাক্য করে দিতে হয়, তারপরেও প্রথম দু’একাবরে কেউ পারছেনা। ও ধস ঢ়ষধুরহম ভড়ড়ঃনধষষ. ডব ধৎব রহ পষধংং ংবাবহ. ইঁঃ সু ংরংঃবৎ রং রহ পষধংং ংরী. এই বিষয়টি শিক্ষক যদি সাথে সাথে প্রাকটিস করান তাহলে উদীয়মান শিক্ষার্থীরা সেভাবে শিখে যেত। কিন্তু অধিকাংশ শিক্ষক যা করেন সেটি হচেছ এগুলোর বাংলা বলে দিচেছন। কোনটি কোন টেসন ইত্যাদি জিজ্ঞেস করছেন। শিক্ষার্থীকে যে এই বাক্যগুলো নিজের বাক্যে ব্যবহার করতে হবে সে ধরনের কোন প্রচেষ্টা বা অনুশীলন শ্রেণিকক্ষে করানো  হয়না বল্ শিক্ষার্থীরাও পারছেনা।

স্কুল শিক্ষার্থীদের মধ্যে সঞ্চয়ের মানোভাব গড়ে তোলার জন্য ২০১০ সালের নভেম্বরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে স্কুল ব্যাংকিং চালু করার অনুমতি দেয় দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মাত্র ১০০ টাকার জমা দিয়েই শিক্ষার্থীদের স্কুল ব্যাংকিংযে হিসার খোলার ব্যাপারে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সদিচছা কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। এই উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা কতটুকু উপকৃত হয়েছে সেটি দেখা দরকার এবং নি¤œবিত্ত ও নি¤œমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানগন কতটা এবং কিভাবে উপকৃত হচেছ তা দেখা প্রয়োজন। তাছাড়া গ্রাম ও শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এক বৈপরীত্যের মধ্য দিয়ে এগুচেছ। এক্ষেত্রেও স্কুল ব্যাংকিংএ কি হচেছ এবং কিভাবে পার্থক্যকে মিনিমাইজ করা যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। যেমন ২০১৬ সালের মার্চ পর্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় ৪লাখ ২হাজার ৭০৪টি হিসাব খোলা হয়েছে আর শহরে খোলা হয়েছে ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩৭৯টি। সুবিধাবঞ্চিত গ্রামের শিক্ষার্থীরা যাতে স্কুল ব্যাংকিয়ে হিসাব খুলতে পারে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।এই ব্যাংকিং সুবিধা ’ শিক্ষার্থী ব্যাংকিং’ নামে শহর ও গ্রামের  কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্যও উন্মুক্ত করা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে যারা পড়াশুনা করেন তারা যদি পড়ার সাথে সাথে একটি টেকনিক্যাল বিষয়ে কাজ শেখেন তাহলে তারা আত্মনির্ভরশীল হবেন। বেকারত্বের হার বাড়ানোর ক্ষেত্রে অবদান রাখবেন না। তাদের জন্য ’ শিক্ষার্থী ব্যাংকিং’ চালু করা উচিত।

জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিু-বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের দরিদ্র পরিবারগুলোর ছেলেমেয়েদের মাত্র ২০ শতাংশ নি¤œমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করছে। সে হিসাবে ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীই অষ্টম শ্রেণির শিক্ষা সম্পন্ন না করেই ঝরে পড়ছে। আর মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীদের নি¤œমাধ্যমিক সম্পন্ন করার হার ৪৮শতাংশ আর উচচবিত্ত পরিবারে এই হার ৭২ শতাংশ। ’ক্রিয়েটিং সাসটেইনেবল ফিউচারস ফর অল ’ শীর্ষক প্রতিবেদনের ইউনেস্কো ২০১৬ সালের গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট প্রকাশ করেছে । যে রিপোর্ট উক্ত তথ্য প্রকাশ করেছে।  দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীদের পিছিয়ে থাকার চিত্র উঠে এসেছে বাংলাদেশ পরিস্যংখ্যান ব্যুরো ও ইউনেসের যৌথ জরিপেও।বিবিএস ও ইউনিসেফ পরিচালিত ’ মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে ২০১২-১৩’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের দরিদ্র পরিবারগুলোর মাত্র ২৪শতাংশ শিশু মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ পায়। এ হিসাবে দরিদ্র পরিবারের ৭৬শতাংশ ছেলেমেয়েই মাধ্যমিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। আর ধনী পরিবারগুলো থেকে ৬৬.৫০ শতাংশ ছেলেমেয়ে মাধ্যমিক শিক্ষার সুযোগ পাচেছ।আমরা একদিকে বিনামুল্যে বই বিতরণ করছি, একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করছি আর শিক্ষাবঞ্চিতদের হার এ রকম। এগুলো কি শিক্ষা ব্যবস্থাপনার বিপরীত চিত্র বহন করছে না?

বরিশাল সরকারী বি এম কলেজে যখন উচচ মাধ্যমিক ক্লাসে পড়তাম তখন দেখতাম অনার্স ও মাষ্টার্সে পড়ছে আমাদের অনেক বড় বড় ভাইয়েরা এবং তারা ডিগ্রী হোস্টেলে সিট না পেয়ে আমাদের সাথে ইন্টারমিডিয়েট হোস্টেলে থাকতেন।দেখতাম তাদের আধা বৃদ্ধ ও বৃদ্ধ অভিভাবকগন এসে হোষ্টেলে টাকা দিয়ে যেতেন।জীবন জগৎ সম্পর্কে আমার তখনো অত বেশি ধারন হয়নি তারপরেও বুঝতাম যে তাদের অভিভাবকগন অনেক কষ্ট করে তাদের এই টাকাটা দিচেছন।তারা তাদের জীবনের এক বিরাট অংশ এই কলেজে কাটিয়ে দিচেছন।কলেজ থেকে অনার্স পড়া তখন ঢাকাি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে হতো। লেগে যেত ৭/৮ এমনকি ৯ বছর পর্যন্ত। আর অভিভাবকগন তাদের এই খরচ বহন করতেন এত দীর্ঘ সময় ধরে।ভাবতাম তারা যদি কোন টেকনিক্যাল শিক্ষা গ্রহন করতেন সাধারন লাইনের এই উচচ শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি তাহলে অভিভাবকদের ওপর পুরো চাপটা পড়তো না, শিক্ষাজীবন শেষে চাকরির জন্য দেশের ওপর এত বেশি চাপ প্রয়োগ করতো না, তারা সেলফ-এমপ্লয়েড হওয়ার চেষ্টা করতেন, আত্মবিশ্বাসী হতেন। উচচশিক্ষিতরা যখন টেকনিক্যাল কাজ করবেন তখন সমাজের চেহারা অবশ্যই পাল্টে যাবে। তারা একটি চাকরির জন্য যখন জুতার তলা ক্ষয় করবে না বরং নিজেরা অন্যদের চাকরি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এখন যেটি হচেছ লাখ লাখ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে বিশ্বাবিদ্যালয় কলেজেগুলোতে। তারা শিক্ষিত হয়ে অন্য কোন কাজ করতে চাননা, একটি চাকরির জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করেন।অর্থাৎ আমরা শিক্ষিত বেকার তৈরি করছি।

আবার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে হোক আর বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকেই হোক শিক্ষার্থীরা অর্জন করছে একাডেমকি জ্ঞান ও দক্ষতা , যা অনেকগুলোই বাস্তব জীবনের দক্ষতা অর্জন করতে সহায়ক হয় না। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের থাকার হল আছে যা সংখ্যার তুলনায় অপ্রতুল। তারপরেও সঠিকভাবে এবং নিয়ম মেনে হলে সিট বরাদ্দ করা যাচেছনা রাজনৈতিক কারনে। হলের সিট বরাদ্দ করা হয় ছাত্রনেতাদের দ্বারা। আর পাশাপাশি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে হলতো দুরের কথা নিজেদের একাডেমিক বা প্রশাসনিক স্থাপনাই নেই। জমির যে সংকট তাতে এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজ স্থাপনায় যাওয়ার বিষয়টিও খুব একট গ্রহনযোগ্য সমাধান বলে মনে হচেছনা। এখন প্রয়োজন কম জায়গায় কি করে বেশি পরিমান রুমের সংকুলান করা যায়। এখানেও বৈপরীত্য।

বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিক বিদ্যাশিক্ষার সর্বোচ্চ আলয়, সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান অথচ বিশ্ববিদ্যালয়েই তৈরি হচেছ ধর্মীয় অপব্যাখ্যা করে জঙ্গী। এখানে যারা পড়াশুনা করে, এখান থেকে যারা বের হয়ে আসবে তারা হবে সমুদ্রের মতো উদার, আকাশের মতো মুক্ত থাকবে তাদের মন ও মানসিকতা। কিন্তু হচেছ কি?ধর্মীয় বাণীকে অপব্যবহার করছে । যারা পক্ষের তারা ভাল। যারা বিপরীত ধ্যান ধারনা পোষন করে তাদের ’হত্যা করো’। এ কোন ধরনের শিক্ষা? এত উদারতা যেখানে সৃষ্টি হবে সেখানে এত বিপরীত অবস্থা কেন? সামান্য দলগত স্বার্থের কারনে একই ছাত্র সংগঠনের দুই পক্ষ হাতে লাঠিসোটা নিয়ে, প্রকাশ্যে অস্ত্র হাতে নিয়ে একপক্ষ আর এক পক্ষকে ঘায়েল করে।এ কেমন বৈপরীত্য? আসলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বিচিছন্ন কোন দ্বীপ নয়। এই সমাজেরই অংশ। এ সমাজেরই প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান। সমাজে বা দেশে যা ঘটে সেগুলো থেকে যে কোন ধরনেরই হোক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা বিচিছন্ন থাকতে পারে? তাই, আমাদের রাজনীতি ও অন্যান্য নীতিতে প্রকৃত অর্থে সহনশীলতা প্রদর্শন করা এবং বিরোধীমতকে শুধু প্রকাশ নয়, স্বাগত জানানোর সংস্কৃতি চালূ করতে হবে তা না হলে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা বিপরীতমুখী আচরণ প্রত্যক্ষ করা থেকে হয়তো বিরত থাকতে পারবনা।

মাছুম বিল্লাহ
শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও গবেষক
( প্রাক্তন ক্যাডেট কলেজ শিক্ষক এবং বর্তমানে ব্য্রাক শিক্ষা কর্মসূচিতে কর্মরত)


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে - dainik shiksha প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নতুন নির্দেশনা ঢাকার তাপমাত্রা দেখে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নয়: শিক্ষামন্ত্রী - dainik shiksha ঢাকার তাপমাত্রা দেখে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নয়: শিক্ষামন্ত্রী তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি হলে স্থানীয়ভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হতে পারে - dainik shiksha তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি হলে স্থানীয়ভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হতে পারে বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিক্ষাখাত - dainik shiksha বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিক্ষাখাত আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031368732452393