মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Nayan Chandra Roy, ১৪ জুলাই, ২০২২
স্যার এই দেশে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে পরীক্ষা দিতে হয় 100 নাম্বার প্রিলিমিনারি আর বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে 100 নাম্বার প্রিলিমিনারি 100 নাম্বার লিখিত এবং ভাইভা দিয়েও নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।সত্যিই সেলুকাস
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ১৯ জুন, ২০২২
পর্ব -৩ঃ অতপর অনেক নাটকীয়তার পর ৩য় চক্রের নিয়োগ সার্কুলার হলো সেখানেও আমাদেরকে বঞ্চিত রাখা হলো, আমরা যারা অধৈয্য হয়ে ntrca-এর নিষেধ উপেক্ষা করে আবেদন করলাম, তাদেরকে বাদ দেওয়ার জন্য নতুন শর্ত আরোপ করা হলো ICT পদে আবেদনকারীদের তথ্য ntrca-এর নির্ধারিত ছকে পাঠাতে বলা হলো। অন্যথায়, তাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে না। তাই বাধ্য হয়ে সবাই তথ্য পাঠাল, আর ntrca ছয় কোর্সধারীদেরকে ফলাফল থেকে বাদ দিয়ে দিল। ফলে আমিও বাদ পড়লাম। এখন প্রশ্ন হলো স্যার, আমি যদি কখনো আবেদনই করার সুযোগ না পাই বা নিয়োগই না পাই তাহলে আমাকে এই সনদ কেন দেওয়া হল??? কেনই বা আমাকে শিক্ষক হিসেবেযোগ্য সার্টিফাই করা হলো??? স্যার আপনার মাধ্যমে আমি এ প্রশ্নের উত্তরটা জানতে চাই। নাকি বুঝব এদেশে আমার শিক্ষক হতে চাওয়াটাই অপরাধ!!!
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ১৯ জুন, ২০২২
পর্ব - ২ঃ এরপর কিছু ক্ষিপ্ত প্রার্থী ntrca বিরুদ্ধে মামলা করে, মামলায় বিজ্ঞ আদালত মোট সাতটি সাজেশনসহ মেরিট লিস্ট করার উপদেশ দেয় ntrca-কে। উক্ত মেরিট লিস্টে আমার মেধা স্থান হয় ১৭৯১। পরবর্তীতে মেরিট লিস্ট প্রতিটি নিবন্ধন পরীক্ষার পর একবার করে আপডেট করা হয়। এরপর দ্বিতীয় চক্রের নিয়োগে ২০১৮ সালে আমাদের ছয় মেয়াদি সার্টিফিকেট নিয়ে যারা নিবন্ধিত তাদেরকে আবেদন করার সুযোগ দিয়ে, দুই দিন পর বিনা নোটিশে বিনা কারণে আবেদন প্রক্রিয়ার ওয়েবসাইটে ICT পদের যোগ্যতা মুছে লিখা হলো ICT পদের যোগ্যতা ৪/৩ বছরের ডিপ্লোমা চাওয়া হলো, ফলে আমরা আবেদন থেকে বাদ দিল ntrca. আর যারা আবেদন করল, তাদেরকেও পরবর্তীতে বাদ দিয়ে দিল। প্রশ্ন হল আমার অপরাধটা কোথায়??? আমাকে সনদ দিল, কেনই বা আমাকে আবেদন করতে দিল না। আমাকে কেন চাকুরীর সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হলো?? এ প্রশ্নের উত্তরটা আমি এখনও খুঁজে ফিরি। স্যার আপনার কাছে এ প্রশ্নের উত্তরটা থাকলে জানাবেন প্লিজ। স্যার আপনার কথাগুলো শুনলে আমাদের মতো তরুণদের মনের জ্বালা লাগব হয়, কারণ আপনি তরুদের কথা ভাবেন। তাই আমার মতো লক্ষ লক্ষ তরুণ আপনাকে মনে প্রাণে ভালোবেসে।
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ১৯ জুন, ২০২২
১ম পর্বঃ দুঃখের কথা বলে শেষ করা যাবে না স্যার। তবে শুধু এটুকুই বলব, আমি মাস্টার্সে 1st class পাওয়া ছাত্র। আমার শিক্ষা জীবনে দুইটি 1st class দুইটি 2nd class. আমি ntrca-এর কাম্য যোগ্যতা অনুযায়ী ২০১৪ সালে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে শহর সমাজসেবা, নেত্রকোনা থেকে ICT বিষয়ে ছয় মাস মেয়াদি কোর্স করে A+ পেয়ে উত্তীর্ণ হই এবং উক্ত সালে ১১তম নিবন্ধন পরীক্ষায় লিখিততে ৬৪ মার্ক পেয়ে উত্তীর্ণ হই। উত্তীর্ণ হওয়ার সনদে লেখা হলো- "তিনি বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে নিম্ন-মাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়/মাদ্রাসায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ্য।" সে হিসেবে আমি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন দেখে কোন অপরাধ করেছি বলে মনে করি না। কিন্তু যখন দুই বছর অপেক্ষায় থাকার পর ২০১৬ সালে ১ম ntrca সার্কুলার-এ আবেদন করি তখনই হলো সমস্যা, ntrca নিয়ম করে দিল নিজ নিজ উপজেলা ব্যতীত অন্য উপজেলায় আবেদন করা যাবে না। করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু তখন আমার উপজেলায় আমার পোস্টের পদ খালি থাকলেও কোন প্রধান শিক্ষকই পদ খালি দেখালেন না। এতে কপাল পুড়ল আমার, পাশ্ববর্তী উপজেলা কলমাকান্দায় আবেদন করেও কোন ফল হলো না। অথচ কলমাকান্দা উপজেলার এক প্রার্থীকে ntrca নির্বাচন করল সাতটি প্রতিষ্ঠানের জন্য। হায়রে কপাল, হায়রে দুর্ভাগ্য আমার।
Md Robiul karim, ১৮ জুন, ২০২২
এনটিআরসিএ একটি ঠিকাদারী প্রতিস্ঠান স্যার । আমার মনে হয় আপনি ঠিকাদারী প্রতিস্ঠান সম্পর্কে জানেননা যে তাদের কাজ কি? আমার আব্বা এক সময় ঠিকাদারী লাইসেন্স করেছিলেন, সরকারী বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য । ঠিকাদারদের কাজ হলো সরকারের কাজ তারা করে দিবেন। আমার জানা মতে যদি বাজেট হয় 1,0000000/= বাস্তবে কাজ হয় আধা কটি বাঁকিটাকা কোথায় যায় আমার চেয়ে আপনারা ভাল জানেন । তেমনই এই ntrca এর কাজ । এনারা নিজেদের উন্নয়নের কাজে অনেক ধাপ এগিয়ে । এর বিচার আল্লাহ্ করবেন ।
MD.EDRISH ALI, ১৮ জুন, ২০২২
লিখছেন তো খুব সুন্দর করে কিন্তু আপনার কথা কি মানবে এই যে হাজার হাজার শিক্ষক কর্মচারীদের পরিবার যুগের পর যুগ করেছে অনাহার অনাহারে-অর্ধাহারে জীবন করছেন তাদেরকে নেই কেউ দেখার আসলে আমরা শুধু আত্মতুষ্টির মধ্যেই ভুগতে থাকি আসলে আমরা এমন একটা জাতি কেউ কারো খবর রাখে না আপনা বাসলি বাবার নাম প্রতিবেশীর দরকার নেই আমি আছি মহাসুখে তুমি কষ্ট করে তাতে কি আমার যায় আসে
suplob pal, ১৪ জুন, ২০২২
স্যার,অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত কথা লিখেছেন ।এবার নীতিমালায় থাকা বেশিকদের বদলি সম্পর্কে লিখার সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি ।আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি ।
MD.EDRISH ALI, ১৪ জুন, ২০২২
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল প্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিও দিলে বেকারত্বের সমস্যা অনেকটাই সমাধান হয়ে যাবে মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত চাকরি জীবিদের জীবন হবে আলোক ময় বেকারত্বের অভিশাপ বাংলাদেশ থেকে ভেসে যাক
MD.EDRISH ALI, ১৪ জুন, ২০২২
কথাগুলো তো ভালই লিখেছেন কিন্তু আমাদের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী সহ যে সমস্ত উর্দ্ধতন দায়িত্বশীল ব্যক্তিগণ গুরুত্ব পদে বসে দেখেও না দেখার ভান ধরে বসে আছে তাদেরকে জাগ্রত করবে কে আফসোস আমাদের জাতির বিবেকের কাছে হায়রে দেশ হাজার হাজার শিক্ষক কর্মচারীর নির্যাতনে জীবন শেষ
Khalil Master, ১৩ জুন, ২০২২
প্রতি বছর দুইবার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে। জানুয়ারি থেকে জুন এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর। প্রতিষ্ঠান থেকে চাহিদা পত্র নিয়ে মোট সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে। উক্ত সংখ্যক শিক্ষক সঠিক যাচাই-বাছাই এর মাধ্যমে মেধার ক্রমে তালিকা তৈরি করা হবে। তালিকা থেকে চাহিদা মত প্রেরন করা হবে। সদিচ্ছা থাকলে কাজ খুব কঠিন নয়।
zakir hossain, ১৩ জুন, ২০২২
প্রধান শিক্ষক,সহকারী প্রাধান শিক্ষক নিয়োগে যাদের কম পক্ষে ১৫ বছর অভিজ্ঞতা এবং অনার্স-মাস্টার্স এর সহিত বি এড, এম এড রয়েছে তাদেরকে নীতি মালা সংশোধন করে আবেদন করার সুযোগ দেওয়ার আবেদন করছি। যেখানে একাধিক ৩য় বিভাগ আবেদন করার সুযোগ নাই সেখানে যোগ্য সহকারী শিক্ষকদের আবেদন করার সুযোগ দেওয়া উচিত।
SHAFIUL ALAM, ১৩ জুন, ২০২২
বিপুল সম্মানিত স্যার, আপনার কথাগুলোগুলো এমনি সত্য যে, প্রত্যেক নিবন্ধনধারীর অশ্রুভেজা চাপা কষ্টের বুকফাটা কান্না। আপনার লেখনিতে আমার মত নিবন্ধনধারীর না বলা মনের কথাগুলো প্রকাশ করা। দোয়া করি আপনি সারাজীবন সত্য প্রকাশের যে অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছেন তা যেন আমৃত্যু পর্যন্ত বহাল থাকে।
Md. Badsha Ali, ১৩ জুন, ২০২২
যদিও সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে তাঁরা একবার আবেদন করবেন; সেই আবেদনের ভিত্তিতে একটা তালিকা করে রাখা হবে এবং যখন যেখানে ফাঁকা হবে তখন সেখানে এই তালিকা থেকে একজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। কম্পিউটারের এই যুগে ডিজিটাল বাংলাদেশ, যেখানে সব মানুষের বায়োমেট্রিক এনআইডি আছে, সেখানে পানির মতো সহজ এ কাজটি করা হয় না। সব প্রার্থীকে সব স্কুলে আবেদন করতে হয়। কাজেই অনেক শিক্ষক পদে প্রার্থীরা চাকরি পাওয়ার জন্য নিজেদের জমি বিক্রি করে একটি নয়, দুটি নয়; এক হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদন করেন! প্রতিটি আবেদনের জন্য যদি ১৫০ টাকা খরচ হয়, তাহলে প্রার্থীর কত টাকা খরচ হয় কেউ সেটা হিসাব করে দেখেছেন? একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের কমন-সেন্সের অভাবের কারণে চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে এই নির্মম রসিকতা করা হচ্ছে, নাকি ইচ্ছা
Md. Badsha Ali, ১৩ জুন, ২০২২
স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষকের ঘাটতি পূরণের জন্য সরকার Daie/ Doshe না বুঝেই লেখা হয়েছে, ‘শিক্ষক নেওয়ার প্রক্রিয়াটা যথেষ্ট মানসম্মত। স্নাতক-মাস্টার্স করা তরুণ-তরুণীরা নিয়োগ পরীক্ষা দিয়ে 'নিবন্ধন সনদ' অর্জন করেছে এবং শিক্ষক হিসেবে শুধু তাদেরকেই নিয়োগ দেওয়া হবে। কাজেই শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার কাজটা এখন খুবই স্বচ্ছ এবং সহজ হওয়ার কথা। যাদের সনদ আছে তাদের থেকে ক্রমানুসারে ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হলে শিক্ষক ঘাটতির একটা বড় অংশই পূরণ হয়ে যেত। তার চাইতে বড় কথা, এ দেশের অসংখ্য যোগ্য মানুষ এই চাকরির জন্য বসে আছে। তাদেরও জীবনে একটা নিশ্চয়তা আসত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেও রেখেছেন- মুজিববর্ষে কেউ বেকার থাকবে না। কিন্তু মোটামুটি হতবাক হয়ে সবাই আবিস্কার করল- ৫৪ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নতুন শিক্ষক নেওয়া হলো মাত্র ১৪ হাজার; যদিও নিয়োগ দেওয়ার মতো প্রার্থীর কোনো অভাব নেই। তাঁরা রীতিমতো পরীক্ষা দিয়ে 'নিবন্ধন সনদ' অর্জন করে অনেক বছর থেকে অপেক্ষা করে বসে আছেন।’ বিষয়টা এমন নয়। জাফর স্যার ভুল লিখেছেন। MD.Badsha Ali Chemistry , School / College Registration Asay Job Nai
পিয়াল সরকার, ১২ জুন, ২০২২
মাননীয় স্যার, আমি ৬ষ্ঠ নিবন্ধন পরীক্ষায় তুলনামূলক খুব কম নম্বর পেয়ে পাশ করি। চাকুরীতে ঢুকতে গেলে টাকা দিতে না পারায় চাকুরী হয় নাই। যখন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলো, তখন আমার বয়স পয়ত্রিশ পার হয়ে গেছে। প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারলেও যারা জাল সনদ নিয়ে বেশী নম্বর পেয়েছিল তাদের হয়ে গেলো। আমার মত হাজার হাজার বেকার কম নম্বর থাকার কারণে চাকুরীর সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলাম। এর জন্য কে দায়ী? দয়াকরে কেউ উত্তর দেবেন কি? আমাদের জীবনের কি কোন মূল্য নেই????????????
Md. Badsha Ali, ১২ জুন, ২০২২
শিক্ষকের চাকরির জন্য সব নিবন্ধন পরীক্ষা মিলিয়ে সনদ পাওয়া প্রার্থীর প্রকৃত সংখ্যা কত
FM Fahim, ১২ জুন, ২০২২
Nice
Gulam Rabbani, ১২ জুন, ২০২২
স্যার, আপনি তো চোর সার্টিফিকেট ধারীদের বিরুদ্ধে লিখলেন। অনেকে ওদের সাপোর্ট দেয়।